আয়শা সিদ্দিকা আকাশী, মাদারীপুর
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলেন। একটু একটু করে গড়ে তুলেছেন দোলা ফ্যাশন হাউস ও পারলার ব্যবসা। সেখানে কাজ করছেন সাত নারী। দেড় শতাধিক নারীকে দিয়েছেন সেলাই প্রশিক্ষণ।
অদম্য ইচ্ছাশক্তি, আত্মবিশ্বাস ও মনোবল কাজে লাগিয়ে আজ রহিমা আরা দোলা সমাজের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। গত বছর পেয়েছেন জয়িতা পুরস্কারও। শুধু দোলাই নন, এমন অদম্য ইচ্ছাশক্তি দিয়ে দেশের বহু নারী আজ স্বাবলম্বী। এই প্রেক্ষাপটে আজ ৮ মার্চ বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে বিশ্ব নারী দিবস। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন, নারী ও কন্যার উন্নয়ন’।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নোয়াখালীর জয়নাল আবেদিনের মেয়ে রহিমা আরা দোলা (৩৮) তাঁর মাকে হারান ১৪ বছর বয়সে। ২০০১ সালে মাদারীপুর সদরের পাগদী এলাকার আবদুল ওহাব বেপারীর ছেলে কামাল বেপারীর (৪৫) সঙ্গে তাঁর পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ওই বছর দোলার বাবাও মারা যান। বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়িতে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। মুখ বুজে সব সহ্য করেছেন। দিন চলে যাচ্ছিল স্বামী ও একমাত্র ছেলে রাতুলকে নিয়ে। তাঁর স্বামী কামাল বেপারী একটি ব্যাংকের এটিএম বুথের নিরাপত্তাপ্রহরী।
২০১১ সালে আট বছরে পা দিয়েছিল ছেলে রাতুল। একদিন ছেলেকে নিয়ে আত্মীয়ের বাড়ি থেকে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন দোলা। বাড়ির কাছাকাছি এসে দোলার হাত থেকে ছুটে অটোবাইকের নিচে পড়ে রাতুল মারা যায়। ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন দোলা। কোনোভাবেই ছেলের এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছিলেন না। এদিকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন ছেলের মৃত্যুর জন্য দোলাকেই দায়ী করতে থাকে। এতে আরও মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। একটা সময় আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। দ্বিতীয় সন্তান গর্ভে আসার পর কিছুটা স্বস্তি আসে জীবনে। জন্মের পর ধরা পড়ে ছেলে হৃদ্রোগে আক্রান্ত। অভাবের সংসারে শুরু হয় আবার ছোটাছুটি। ছেলের চিকিৎসায় টাকাপয়সা সব শেষ হয়ে যায়। এমনকি শেষ সম্বল বিয়ের গয়নাও বিক্রি করে ছেলের চিকিৎসার খরচ জোগাড় করেন। তবু ছেলেকে বাঁচাতে পারেননি দোলা। শেষ সময়ে টাকার অভাবে চিকিৎসকও দেখাতে পারেননি। দ্বিতীয় ছেলের মৃত্যু তাঁকে একেবারের শেষ করে দেয়। সেই সঙ্গে বেড়ে যায় শ্বশুরবাড়ির নির্যাতন। আবারও আত্মাহত্যার চিন্তা মাথায় আসে। ঠিক ওই সময়ই যুব উন্নয়নে সেলাইয়ের প্রশিক্ষণ নেন দোলা। টেইলার্স, বুটিক, ব্লক ও বাটিকের কাজ শেখেন। পাশাপাশি পারলারের কাজও শেখেন।
এর আগে ২০০৮ সালে ৫ হাজার টাকায় একটি ছাগল কিনেছিলেন দোলা। সেই ছাগল বড় করে ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন তিনি। সেই ২০ হাজার টাকা দিয়ে সেলাই মেশিন ও কিছু কাপড় কেনেন। তিনটি জামার ডিজাইন করেন। সেই ডিজাইন আশপাশের মানুষের পছন্দ হয়। শুরু হয় তাঁর নতুন করে পথচলা। মাদারীপুর শহরের পাগদী এলাকায় স্বামীর টিনের ঘরের বারান্দায় গড়ে তোলেন দোলা ফ্যাশন হাউস ও পারলার ব্যবসা। টিনের বেড়া ও মাটির ফ্লোরের বারান্দায় বেড়া দিয়ে এক পাশে পারলার, অন্য পাশে টেইলার্স, হাতের সেলাই ও থ্রি-পিস বিক্রির কাজ শুরু করেন। একটু একটু করে ব্যবসা বড় হতে থাকে। ২০১৫ সাল থেকে ব্যবসায় সফলতা দেখতে শুরু করেন।
দোলার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিনি মাদারীপুরের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে দেড় শতাধিক নারীকে সেলাইয়ের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। বর্তমানে তাঁর ডিজাইন করা ও বিভিন্ন সেলাই নকশার কাজ করেন সাতজন নারী। সেলাইয়ের পাশাপাশি সুই-সুতা ও পারলারের কাজ করে মাসে ৫০ হাজার টাকার মতো আয় করেন দোলা। গত বছর তিনি মাদারীপুর মহিলা অধিদপ্তর থেকে জয়িতা পুরস্কার পেয়েছেন। আছে সাত বছরের একটি ছেলেসন্তান। তার নাম তায়েব। স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে সে।
দোলা বলেন, ‘সন্তানের মৃত্যুর পর তিনবার আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলাম। এমন অবস্থা হয়েছিল যেন প্রতি মুহূর্তে মনে হতো, আমি কেন এখনো বেঁচে আছি। একদিকে পরপর দুই সন্তানের মৃত্যু, অন্যদিকে শ্বশুরবাড়ির নির্যাতন। তার মধ্যে আবার অভাবের সংসার। সব মিলিয়ে আমি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলাম। হঠাৎ একজনের পরামর্শে যুব উন্নয়ন থেকে টেইলারিংয়ের প্রশিক্ষণ নিই। তারপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।’
পাগদী এলাকার ইতি বলেন, ‘দোলা আপার কাছ থেকে প্রথমে কাজ শিখেছি। তিনি বিভিন্ন ডিজাইন করে দেন। সেগুলো তাঁর কাছে থেকে নিয়ে, নিজের বাড়িতে বসেই সুই-সুতা দিয়ে নকশা করে দিই। তারপর সেই কাজ দোলা আপাকে বুঝিয়ে দিলে তিনি কাজ অনুযায়ী পারিশ্রমিক দেন। এতে আমাদের সংসারের কিছুটা আয়ও হয়।’
মাদারীপুরের স্থানীয় সংগঠন জাগো উন্নয়ন সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ফারজানা আক্তার মুন্নি বলেন, দোলা নিজ চেষ্টায় অল্পদিনেই স্বাবলম্বী হতে পেরেছেন। তাঁর মেধা ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেই পোশাকের ডিজাইন করে স্থানীয়দের মধ্যে সাড়া জাগাতে পেরেছেন।
মাদারীপুর মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক নাজনীন আফরোজ বলেন, ‘যাঁরা জয়িতা পুরস্কার পান, তাঁদের প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পেছনে একটা গল্প থাকে, যার থেকে অন্য নারীরা উৎসাহ পান। তেমনি একজন রহিমা আরা দোলা। তাঁর মতো নারীরা আমাদের সমাজের সফলতার জ্বলন্ত উদাহরণ।’
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলেন। একটু একটু করে গড়ে তুলেছেন দোলা ফ্যাশন হাউস ও পারলার ব্যবসা। সেখানে কাজ করছেন সাত নারী। দেড় শতাধিক নারীকে দিয়েছেন সেলাই প্রশিক্ষণ।
অদম্য ইচ্ছাশক্তি, আত্মবিশ্বাস ও মনোবল কাজে লাগিয়ে আজ রহিমা আরা দোলা সমাজের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। গত বছর পেয়েছেন জয়িতা পুরস্কারও। শুধু দোলাই নন, এমন অদম্য ইচ্ছাশক্তি দিয়ে দেশের বহু নারী আজ স্বাবলম্বী। এই প্রেক্ষাপটে আজ ৮ মার্চ বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে বিশ্ব নারী দিবস। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন, নারী ও কন্যার উন্নয়ন’।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নোয়াখালীর জয়নাল আবেদিনের মেয়ে রহিমা আরা দোলা (৩৮) তাঁর মাকে হারান ১৪ বছর বয়সে। ২০০১ সালে মাদারীপুর সদরের পাগদী এলাকার আবদুল ওহাব বেপারীর ছেলে কামাল বেপারীর (৪৫) সঙ্গে তাঁর পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। ওই বছর দোলার বাবাও মারা যান। বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়িতে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। মুখ বুজে সব সহ্য করেছেন। দিন চলে যাচ্ছিল স্বামী ও একমাত্র ছেলে রাতুলকে নিয়ে। তাঁর স্বামী কামাল বেপারী একটি ব্যাংকের এটিএম বুথের নিরাপত্তাপ্রহরী।
২০১১ সালে আট বছরে পা দিয়েছিল ছেলে রাতুল। একদিন ছেলেকে নিয়ে আত্মীয়ের বাড়ি থেকে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন দোলা। বাড়ির কাছাকাছি এসে দোলার হাত থেকে ছুটে অটোবাইকের নিচে পড়ে রাতুল মারা যায়। ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন দোলা। কোনোভাবেই ছেলের এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছিলেন না। এদিকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন ছেলের মৃত্যুর জন্য দোলাকেই দায়ী করতে থাকে। এতে আরও মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি। একটা সময় আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। দ্বিতীয় সন্তান গর্ভে আসার পর কিছুটা স্বস্তি আসে জীবনে। জন্মের পর ধরা পড়ে ছেলে হৃদ্রোগে আক্রান্ত। অভাবের সংসারে শুরু হয় আবার ছোটাছুটি। ছেলের চিকিৎসায় টাকাপয়সা সব শেষ হয়ে যায়। এমনকি শেষ সম্বল বিয়ের গয়নাও বিক্রি করে ছেলের চিকিৎসার খরচ জোগাড় করেন। তবু ছেলেকে বাঁচাতে পারেননি দোলা। শেষ সময়ে টাকার অভাবে চিকিৎসকও দেখাতে পারেননি। দ্বিতীয় ছেলের মৃত্যু তাঁকে একেবারের শেষ করে দেয়। সেই সঙ্গে বেড়ে যায় শ্বশুরবাড়ির নির্যাতন। আবারও আত্মাহত্যার চিন্তা মাথায় আসে। ঠিক ওই সময়ই যুব উন্নয়নে সেলাইয়ের প্রশিক্ষণ নেন দোলা। টেইলার্স, বুটিক, ব্লক ও বাটিকের কাজ শেখেন। পাশাপাশি পারলারের কাজও শেখেন।
এর আগে ২০০৮ সালে ৫ হাজার টাকায় একটি ছাগল কিনেছিলেন দোলা। সেই ছাগল বড় করে ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন তিনি। সেই ২০ হাজার টাকা দিয়ে সেলাই মেশিন ও কিছু কাপড় কেনেন। তিনটি জামার ডিজাইন করেন। সেই ডিজাইন আশপাশের মানুষের পছন্দ হয়। শুরু হয় তাঁর নতুন করে পথচলা। মাদারীপুর শহরের পাগদী এলাকায় স্বামীর টিনের ঘরের বারান্দায় গড়ে তোলেন দোলা ফ্যাশন হাউস ও পারলার ব্যবসা। টিনের বেড়া ও মাটির ফ্লোরের বারান্দায় বেড়া দিয়ে এক পাশে পারলার, অন্য পাশে টেইলার্স, হাতের সেলাই ও থ্রি-পিস বিক্রির কাজ শুরু করেন। একটু একটু করে ব্যবসা বড় হতে থাকে। ২০১৫ সাল থেকে ব্যবসায় সফলতা দেখতে শুরু করেন।
দোলার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তিনি মাদারীপুরের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে দেড় শতাধিক নারীকে সেলাইয়ের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। বর্তমানে তাঁর ডিজাইন করা ও বিভিন্ন সেলাই নকশার কাজ করেন সাতজন নারী। সেলাইয়ের পাশাপাশি সুই-সুতা ও পারলারের কাজ করে মাসে ৫০ হাজার টাকার মতো আয় করেন দোলা। গত বছর তিনি মাদারীপুর মহিলা অধিদপ্তর থেকে জয়িতা পুরস্কার পেয়েছেন। আছে সাত বছরের একটি ছেলেসন্তান। তার নাম তায়েব। স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে সে।
দোলা বলেন, ‘সন্তানের মৃত্যুর পর তিনবার আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলাম। এমন অবস্থা হয়েছিল যেন প্রতি মুহূর্তে মনে হতো, আমি কেন এখনো বেঁচে আছি। একদিকে পরপর দুই সন্তানের মৃত্যু, অন্যদিকে শ্বশুরবাড়ির নির্যাতন। তার মধ্যে আবার অভাবের সংসার। সব মিলিয়ে আমি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলাম। হঠাৎ একজনের পরামর্শে যুব উন্নয়ন থেকে টেইলারিংয়ের প্রশিক্ষণ নিই। তারপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।’
পাগদী এলাকার ইতি বলেন, ‘দোলা আপার কাছ থেকে প্রথমে কাজ শিখেছি। তিনি বিভিন্ন ডিজাইন করে দেন। সেগুলো তাঁর কাছে থেকে নিয়ে, নিজের বাড়িতে বসেই সুই-সুতা দিয়ে নকশা করে দিই। তারপর সেই কাজ দোলা আপাকে বুঝিয়ে দিলে তিনি কাজ অনুযায়ী পারিশ্রমিক দেন। এতে আমাদের সংসারের কিছুটা আয়ও হয়।’
মাদারীপুরের স্থানীয় সংগঠন জাগো উন্নয়ন সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ফারজানা আক্তার মুন্নি বলেন, দোলা নিজ চেষ্টায় অল্পদিনেই স্বাবলম্বী হতে পেরেছেন। তাঁর মেধা ও পরিশ্রম দিয়ে নিজেই পোশাকের ডিজাইন করে স্থানীয়দের মধ্যে সাড়া জাগাতে পেরেছেন।
মাদারীপুর মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক নাজনীন আফরোজ বলেন, ‘যাঁরা জয়িতা পুরস্কার পান, তাঁদের প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পেছনে একটা গল্প থাকে, যার থেকে অন্য নারীরা উৎসাহ পান। তেমনি একজন রহিমা আরা দোলা। তাঁর মতো নারীরা আমাদের সমাজের সফলতার জ্বলন্ত উদাহরণ।’
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে