গাজীপুর প্রতিনিধি
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত বোমা হামলা-গণহত্যার প্রতিবাদ ও ফিলিস্তিনি মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানাধীন বোর্ডবাজার এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে তৌহিদী জনতা। গতকাল সোমবার দুপুরের পর বিক্ষোভ মিছিল শেষে তৃপ্তি হোটেল, রাধুনী হোটেল এবং বাটা কোম্পানি ডিলারসহ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনের সাইন বোর্ড ভাঙচুরের অভিযোগে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—সিয়াম খান অনিক, শিমুল আহাম্মেদ শাওন, শাহীন ও জয়নাল আবেদীন। গ্রেপ্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) সহকারী উপপুলিশ কমিশনার হাফিজুল ইসলাম।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে তিনি জানান, সোমবার দুপুর ২টার পর মহানগরীর গাছা থানাধীন বোর্ডবাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সামনে থেকে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত বোমা হামলা-গণহত্যার প্রতিবাদ ও ফিলিস্তিনি মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে তৌহিদী জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ধরে বোর্ডবাবারের উত্তর পাশে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি) গেট পর্যন্ত গিয়ে আবার বোর্ড বাজারে এসে শেষ হয়। মিছিলে প্রায় ৫ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
তিনি আরও বলেন, এ ব্যাপারে গাছা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ছাড়া এই ঘটনায় সরাসরি জড়িত উসকানিদাতা, পরিকল্পনাকারী ও মদদদাতাদের শনাক্ত ও তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলমান আছে।
স্থানীয়রা আরও জানান, শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল শেষ হলেও ফিরে যাওয়ার সময় মিছিলে অংশ নেওয়াদের একাংশ বোর্ডবাজার এলাকার রুচি রাজ রেস্টুরেন্ট, তৃপ্তি হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট এবং রাঁধুনি হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টের সামনে থাকা ইসরায়েলি পণ্যের (পেপসি, সেভেন আপ, কোকাকোলা) সাইনবোর্ড প্রদর্শনের অভিযোগে সে সব লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও লাঠি দিয়ে ভাঙচুর চালায়। এ ছাড়াও একই সময়ে বোর্ডবাজার কেন্দ্রীয় মসজিদের নিচ তলায় অবস্থিত বাটার শোরুমেও ইট-পাটকেল নিক্ষেপ এবং সাইনবোর্ড ভাঙচুর করে।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত বোমা হামলা-গণহত্যার প্রতিবাদ ও ফিলিস্তিনি মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানাধীন বোর্ডবাজার এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে তৌহিদী জনতা। গতকাল সোমবার দুপুরের পর বিক্ষোভ মিছিল শেষে তৃপ্তি হোটেল, রাধুনী হোটেল এবং বাটা কোম্পানি ডিলারসহ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনের সাইন বোর্ড ভাঙচুরের অভিযোগে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—সিয়াম খান অনিক, শিমুল আহাম্মেদ শাওন, শাহীন ও জয়নাল আবেদীন। গ্রেপ্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) সহকারী উপপুলিশ কমিশনার হাফিজুল ইসলাম।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে তিনি জানান, সোমবার দুপুর ২টার পর মহানগরীর গাছা থানাধীন বোর্ডবাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সামনে থেকে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত বোমা হামলা-গণহত্যার প্রতিবাদ ও ফিলিস্তিনি মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে তৌহিদী জনতার ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ধরে বোর্ডবাবারের উত্তর পাশে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি) গেট পর্যন্ত গিয়ে আবার বোর্ড বাজারে এসে শেষ হয়। মিছিলে প্রায় ৫ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
তিনি আরও বলেন, এ ব্যাপারে গাছা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ছাড়া এই ঘটনায় সরাসরি জড়িত উসকানিদাতা, পরিকল্পনাকারী ও মদদদাতাদের শনাক্ত ও তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলমান আছে।
স্থানীয়রা আরও জানান, শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল শেষ হলেও ফিরে যাওয়ার সময় মিছিলে অংশ নেওয়াদের একাংশ বোর্ডবাজার এলাকার রুচি রাজ রেস্টুরেন্ট, তৃপ্তি হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট এবং রাঁধুনি হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টের সামনে থাকা ইসরায়েলি পণ্যের (পেপসি, সেভেন আপ, কোকাকোলা) সাইনবোর্ড প্রদর্শনের অভিযোগে সে সব লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও লাঠি দিয়ে ভাঙচুর চালায়। এ ছাড়াও একই সময়ে বোর্ডবাজার কেন্দ্রীয় মসজিদের নিচ তলায় অবস্থিত বাটার শোরুমেও ইট-পাটকেল নিক্ষেপ এবং সাইনবোর্ড ভাঙচুর করে।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
৫ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৬ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৬ ঘণ্টা আগে