নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার মনোনয়ন বাতিল হওয়ার পর আমার এলাকার সবাই বলছে যায়েন না, আর যাইতাম না, মানুষের কথা আর যাইতাম না, ভোট-কিয়ের ভোট।’
আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রার্থিতা ফিরে পেতে আপিল আবেদন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আনোয়ার এসব কথা বলেন। ইসিতে দ্বিতীয় দিনের মতো আপিল গ্রহণ চলছে।
নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, ‘যখন প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাটি ছিল তখন নির্বাচনটা জমে গিয়েছিল। কিন্তু এই ঘটনাগুলো যে ঘটছে-যখনই কোনো একজন ভালো প্রার্থী যাদেরকে জনগণ মনে করছে যে তারা...যেমন আমার জন্য তো মানুষজন ব্যাপকভাবে আন্দোলিত। কিন্তু সেখানে যখন এটা (মনোনয়ন) বাতিল হয়ে যায়, তখনই একটা নিশ্চুপতা নেমে এসেছে। তারা বলছে যায়েন না, আর যাইতাম না, মানুষের কথা আর যাইতাম না, ভোট-কিয়ের ভোট। এই কথাগুলো বলছে।’
প্রার্থিতা ফিরে পাবেন এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি নৌকা প্রতীকের জন্য মনোনয়ন কিনেছিলাম। কিন্তু পাইনি। সে জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছি। আমার প্রার্থিতা বাতিল হয়ে গেছে এ জন্য যে সেখানে একটা বিধান আছে—শতকরা একভাগ ভোটারের সম্মতিসূচক তালিকা দিতে হবে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে সে তালিকা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা বলছে দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০ জনের মধ্যে সাতজনেরটা সঠিক পাওয়া গেছে, আর তিজনেরটার মধ্যে গড় মিল পাওয়া গেছে।’
অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, ‘আমি ভাবলাম আমার মতো একজন মানুষ এই ১% ভোটারের সমর্থন নাই। তাহলে এই যে যুক্তিতে সেটা বাতিল করে দেওয়া এটা তো গুরুতর বিষয়। তখনই আমার কাছে মনে হয়েছে যে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের আসলে দূরে রাখা, নির্বাচন করতে না দেওয়ার এটাও একটা কৌশল।’
অধ্যাপক আনোয়ার আরও বলেন, ‘আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা, যাকে আমি দেশের কান্ডারি মনে করি, তিনি কান্ডারি। তিনি ঘোষণাটি দিয়েছিলেন যে এবারে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারবেন এবং সমান সুযোগ থাকবে। সে কারণেই কিন্তু সারা দেশে এবং আমাদের এলাকায় মানুষজন খুব আনন্দিত ছিল যে, তারা এবার ভোট দিতে পারবে এবং প্রতিযোগিতা ছিল।’
সাবেক এই ভিসি আরও বলেন, ‘যাচাই-বাছাই করে প্রার্থিতা যেখানে বাতিল করা হলো তার দুদিন আগে কিন্তু এলাকায় একটা গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হলো যে আমার প্রার্থিতা বাতিল হয়ে গেছে। সেটি আমি আমাদের রিটার্নিং অফিসারকে জানিয়েছি। সঙ্গে সঙ্গে মানুষ বুঝে গেছে এবং বলছিল যে এই তো ষড়যন্ত্র করে একজন ভালো মানুষ বাতিল করে দিল। আমি যদি নির্বাচনে না আসতাম তাহলে এই পদ্ধতি হয়তো বুঝতেও পারতাম না। আমি মনে করি এই আইনটি (১ %) পরিবর্তন হওয়া উচিত। কেউ যদি না করেন আমি নিজেই হয়তো এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেব।’
অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমার মনোনয়ন বাতিল হওয়ার পর আমার এলাকার সবাই বলছে যায়েন না, আর যাইতাম না, মানুষের কথা আর যাইতাম না, ভোট-কিয়ের ভোট।’
আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রার্থিতা ফিরে পেতে আপিল আবেদন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আনোয়ার এসব কথা বলেন। ইসিতে দ্বিতীয় দিনের মতো আপিল গ্রহণ চলছে।
নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, ‘যখন প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাটি ছিল তখন নির্বাচনটা জমে গিয়েছিল। কিন্তু এই ঘটনাগুলো যে ঘটছে-যখনই কোনো একজন ভালো প্রার্থী যাদেরকে জনগণ মনে করছে যে তারা...যেমন আমার জন্য তো মানুষজন ব্যাপকভাবে আন্দোলিত। কিন্তু সেখানে যখন এটা (মনোনয়ন) বাতিল হয়ে যায়, তখনই একটা নিশ্চুপতা নেমে এসেছে। তারা বলছে যায়েন না, আর যাইতাম না, মানুষের কথা আর যাইতাম না, ভোট-কিয়ের ভোট। এই কথাগুলো বলছে।’
প্রার্থিতা ফিরে পাবেন এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি নৌকা প্রতীকের জন্য মনোনয়ন কিনেছিলাম। কিন্তু পাইনি। সে জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছি। আমার প্রার্থিতা বাতিল হয়ে গেছে এ জন্য যে সেখানে একটা বিধান আছে—শতকরা একভাগ ভোটারের সম্মতিসূচক তালিকা দিতে হবে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে সে তালিকা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা বলছে দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০ জনের মধ্যে সাতজনেরটা সঠিক পাওয়া গেছে, আর তিজনেরটার মধ্যে গড় মিল পাওয়া গেছে।’
অধ্যাপক আনোয়ার বলেন, ‘আমি ভাবলাম আমার মতো একজন মানুষ এই ১% ভোটারের সমর্থন নাই। তাহলে এই যে যুক্তিতে সেটা বাতিল করে দেওয়া এটা তো গুরুতর বিষয়। তখনই আমার কাছে মনে হয়েছে যে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের আসলে দূরে রাখা, নির্বাচন করতে না দেওয়ার এটাও একটা কৌশল।’
অধ্যাপক আনোয়ার আরও বলেন, ‘আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা, যাকে আমি দেশের কান্ডারি মনে করি, তিনি কান্ডারি। তিনি ঘোষণাটি দিয়েছিলেন যে এবারে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারবেন এবং সমান সুযোগ থাকবে। সে কারণেই কিন্তু সারা দেশে এবং আমাদের এলাকায় মানুষজন খুব আনন্দিত ছিল যে, তারা এবার ভোট দিতে পারবে এবং প্রতিযোগিতা ছিল।’
সাবেক এই ভিসি আরও বলেন, ‘যাচাই-বাছাই করে প্রার্থিতা যেখানে বাতিল করা হলো তার দুদিন আগে কিন্তু এলাকায় একটা গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হলো যে আমার প্রার্থিতা বাতিল হয়ে গেছে। সেটি আমি আমাদের রিটার্নিং অফিসারকে জানিয়েছি। সঙ্গে সঙ্গে মানুষ বুঝে গেছে এবং বলছিল যে এই তো ষড়যন্ত্র করে একজন ভালো মানুষ বাতিল করে দিল। আমি যদি নির্বাচনে না আসতাম তাহলে এই পদ্ধতি হয়তো বুঝতেও পারতাম না। আমি মনে করি এই আইনটি (১ %) পরিবর্তন হওয়া উচিত। কেউ যদি না করেন আমি নিজেই হয়তো এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেব।’
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর রামপুরা এলাকায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) লিমিটেডের গুরুত্বপূর্ণ সাবস্টেশনে বৈদ্যুতিক গোলযোগ দেখা দিয়েছে। এর জেরে রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। আজ রোববার রাত ১০টার দিকে এই গোলযোগের সূত্রপাত হয়। ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) নিয়মিত শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনবিমা সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রকৌশল বিভাগের সেমিনার রুমে বিমা কোম্পানি জেনিথ ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্সের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কর্তৃপক্ষ।
২ ঘণ্টা আগে