সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী ইপিজেডে চাকরিতে বৈষম্যের অভিযোগ এনে চাকরিপ্রত্যাশীরা বিক্ষোভ করছেন। এতে রপ্তানিমুখী শিল্প অঞ্চল ইপিজেডের মেইন গেট বন্ধ রাখা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
আজ রোববার সকাল থেকে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শিমরাইল-আদমজী-চাষাঢ়া সড়কের আদমজী ইপিজেডের গেটের সামনে বিক্ষোভ করে যাচ্ছিলেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রায় ৪০০ চাকরিপ্রত্যাশী মানুষ একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ করছেন। তাঁদের অভিযোগ, চাকরির ক্ষেত্রে ছেলেদের অবমূল্যায়ন করা হয় আর মেয়েদের চাকরি দেওয়া হয়।
আজ কয়েকজন চাকরির জন্য ইপিজেডে প্রবেশ করলে তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তাঁরা।
এদিকে পরিস্থিতি সামল দিতে সেনাসদস্যরা উপস্থিত হয়েছেন। তাঁরা আন্দোলনকারীদের বুঝিয়ে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।
রক্তাক্ত এক যুবক জানান, আজ চাকরির জন্য তাঁরা পাঁচজন ইপিজেডের ভেতরে প্রবেশ করেন। পরে তাঁরা ই-স্টার নামক ফ্যাক্টরিতে গেলে তাঁদের আটকানো হয় এবং নিজেদের ছাত্র পরিচয় দিলেই তাঁদের মারধর করা হয়। আহত যুবক বলেন, ‘আমরা যখন ছাত্রের পরিচয় দেই, তখন আরও বেশি ক্ষিপ্ত হন হামলাকারীরা।’
আপনরা মিছিল নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করেছেন কি না—এমন প্রশ্নে ওই যুবক বলেন, ‘আমরা চাকরির জন্য মিছিল করেছি।’
যুবকদের ওপর হামলা সত্যতা জানতে আদমজী ইপিজেডের ই-স্টার নামক ফ্যাক্টরির অ্যাকাউন্টস অফিসার দীপঙ্করের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা কারও ওপর হামলা করিনি। বরং আন্দোলনকারীরা আমাদের ফ্যাক্টরিতে হামলা চালিয়ে গ্লাসসহ বিভিন্ন কিছু ভাঙচুর করেছে। আমাদের ফ্যাক্টরির ক্ষতি হয়েছে অনেক।’
এ বিষয়ে আদমজী ইপিজেডের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মাহবুব আহমেদ সিদ্দিক বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা করা হয়নি। তারা উল্টো ভেতরে প্রবেশ করে কয়েকটি ফ্যাক্টরিতে ইটপাটকেল মেরেছে। এরপর ফ্যাক্টরির কর্মকর্তারা তাদের আটকানো চেষ্টা করেন।’
চাকরির ক্ষেত্রে ছেলেদের অবমূল্যায়নের প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখানকার বেশির ভাগ কারখানায় মেয়ের কাজ বেশি হয়ে থাকে, এ জন্য মেয়েদের সংখ্যা বেশি। তবে আমি নিজেও তাদের বুঝিয়েছি, বলেছি আমরা আলোচনা করে সমাধান করা হবে।’
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজী ইপিজেডে চাকরিতে বৈষম্যের অভিযোগ এনে চাকরিপ্রত্যাশীরা বিক্ষোভ করছেন। এতে রপ্তানিমুখী শিল্প অঞ্চল ইপিজেডের মেইন গেট বন্ধ রাখা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
আজ রোববার সকাল থেকে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শিমরাইল-আদমজী-চাষাঢ়া সড়কের আদমজী ইপিজেডের গেটের সামনে বিক্ষোভ করে যাচ্ছিলেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রায় ৪০০ চাকরিপ্রত্যাশী মানুষ একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ করছেন। তাঁদের অভিযোগ, চাকরির ক্ষেত্রে ছেলেদের অবমূল্যায়ন করা হয় আর মেয়েদের চাকরি দেওয়া হয়।
আজ কয়েকজন চাকরির জন্য ইপিজেডে প্রবেশ করলে তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তাঁরা।
এদিকে পরিস্থিতি সামল দিতে সেনাসদস্যরা উপস্থিত হয়েছেন। তাঁরা আন্দোলনকারীদের বুঝিয়ে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন।
রক্তাক্ত এক যুবক জানান, আজ চাকরির জন্য তাঁরা পাঁচজন ইপিজেডের ভেতরে প্রবেশ করেন। পরে তাঁরা ই-স্টার নামক ফ্যাক্টরিতে গেলে তাঁদের আটকানো হয় এবং নিজেদের ছাত্র পরিচয় দিলেই তাঁদের মারধর করা হয়। আহত যুবক বলেন, ‘আমরা যখন ছাত্রের পরিচয় দেই, তখন আরও বেশি ক্ষিপ্ত হন হামলাকারীরা।’
আপনরা মিছিল নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করেছেন কি না—এমন প্রশ্নে ওই যুবক বলেন, ‘আমরা চাকরির জন্য মিছিল করেছি।’
যুবকদের ওপর হামলা সত্যতা জানতে আদমজী ইপিজেডের ই-স্টার নামক ফ্যাক্টরির অ্যাকাউন্টস অফিসার দীপঙ্করের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা কারও ওপর হামলা করিনি। বরং আন্দোলনকারীরা আমাদের ফ্যাক্টরিতে হামলা চালিয়ে গ্লাসসহ বিভিন্ন কিছু ভাঙচুর করেছে। আমাদের ফ্যাক্টরির ক্ষতি হয়েছে অনেক।’
এ বিষয়ে আদমজী ইপিজেডের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মাহবুব আহমেদ সিদ্দিক বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা করা হয়নি। তারা উল্টো ভেতরে প্রবেশ করে কয়েকটি ফ্যাক্টরিতে ইটপাটকেল মেরেছে। এরপর ফ্যাক্টরির কর্মকর্তারা তাদের আটকানো চেষ্টা করেন।’
চাকরির ক্ষেত্রে ছেলেদের অবমূল্যায়নের প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এখানকার বেশির ভাগ কারখানায় মেয়ের কাজ বেশি হয়ে থাকে, এ জন্য মেয়েদের সংখ্যা বেশি। তবে আমি নিজেও তাদের বুঝিয়েছি, বলেছি আমরা আলোচনা করে সমাধান করা হবে।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
১১ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
২২ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
৩৩ মিনিট আগে