নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
প্রতিযোগিতা করে চলতে গিয়ে গত বুধবার ঢাকার সাভারে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে অ্যাম্বুলেন্স ও দুটি বাস। এতে নিহত হয় এক শিশুসহ একই পরিবারের চারজন। এই ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সাভার হাইওয়ে থানা-পুলিশ দুর্ঘটনাকবলিত অ্যাম্বুলেন্সের ও একটি বাসের চালককে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন শ্যামলী পরিবহনের চালক জহিরুল ইসলাম (৪৮) এবং অ্যাম্বুলেন্সের চালক জাহিদ হাসান (২১)। জহিরুল ইসলামের বাড়ি দিনাজপুরের বীরগঞ্জে এবং জাহিদ হাসানের বাড়ি টাঙ্গাইলের গোপালপুরে।
হাইওয়ে থানা-পুলিশ জানায়, জহিরুল ইসলামকে গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকার গাবতলী থেকে আর জাহিদ হাসানকে গাজীপুরের কোনাবাড়ী থেকে আটক করা হয়। তাঁদের আজ শনিবার সাভার থানায় দায়ের করা দুর্ঘটনার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। দুর্ঘটনার দিন হাইওয়ে থানার পক্ষ থেকে সাভার থানায় ওই মামলা দায়ের করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া দুই চালকের বরাত দিয়ে সাভার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সওগাতুল আলম বলেন, অ্যাম্বুলেন্স আর দুটি বাস আগে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় পাল্লাপাল্লি করে চলছিল। ঘটনাস্থল ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে সাভারের রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সটি বাস দুটিকে অতিক্রম করার সময় সামনে থাকা ঝুমুর পরিবহনের বাসের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে সড়ক বিভাজনের সঙ্গে আটকে যায়। এতে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে মুহূর্তের মধ্যে অ্যাম্বুলেন্সে আগুন ধরে যায়। এর পরপরই অ্যাম্বুলেন্সের পেছনে থাকা ঝুমুর পরিবহনের বাসটি অ্যাম্বুলেন্সের পেছনে গিয়ে ধাক্কা মারে। আর শ্যামলী পরিবহনের বাসটি ধাক্কা মারে ঝুমুর পরিবহনের পেছনে। এর পরপরই অ্যাম্বুলেন্স থেকে ওই দুটি বাসেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
ওসি সওগাতুল আলম আরও বলেন, দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্সে আটকে পড়া চার যাত্রী অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেলেও অ্যাম্বুলেন্সের চালকসহ দুই বাসের চালক ও তাঁদের সহকারীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।
অসুস্থ ছেলে ফোয়াদ সিদ্দিকীকে (১২) নিয়ে গত বুধবার ঢাকার একটি হাসপাতালে যাচ্ছিলেন টাঙ্গাইলের গোপালপুরের ফারুক-মহোসিনা দম্পতি। এ সময় পথিমধ্যে ফোয়াদসহ ফারুক ও মহোসিনা এবং ফুয়াদের খালা মাহফুজা আক্তার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান।
ফারুক হোসেন টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার ভাবন দত্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর বাড়ি টাঙ্গাইলের গোপালপুরে।
প্রতিযোগিতা করে চলতে গিয়ে গত বুধবার ঢাকার সাভারে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে অ্যাম্বুলেন্স ও দুটি বাস। এতে নিহত হয় এক শিশুসহ একই পরিবারের চারজন। এই ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সাভার হাইওয়ে থানা-পুলিশ দুর্ঘটনাকবলিত অ্যাম্বুলেন্সের ও একটি বাসের চালককে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন শ্যামলী পরিবহনের চালক জহিরুল ইসলাম (৪৮) এবং অ্যাম্বুলেন্সের চালক জাহিদ হাসান (২১)। জহিরুল ইসলামের বাড়ি দিনাজপুরের বীরগঞ্জে এবং জাহিদ হাসানের বাড়ি টাঙ্গাইলের গোপালপুরে।
হাইওয়ে থানা-পুলিশ জানায়, জহিরুল ইসলামকে গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকার গাবতলী থেকে আর জাহিদ হাসানকে গাজীপুরের কোনাবাড়ী থেকে আটক করা হয়। তাঁদের আজ শনিবার সাভার থানায় দায়ের করা দুর্ঘটনার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। দুর্ঘটনার দিন হাইওয়ে থানার পক্ষ থেকে সাভার থানায় ওই মামলা দায়ের করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া দুই চালকের বরাত দিয়ে সাভার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সওগাতুল আলম বলেন, অ্যাম্বুলেন্স আর দুটি বাস আগে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় পাল্লাপাল্লি করে চলছিল। ঘটনাস্থল ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে সাভারের রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সটি বাস দুটিকে অতিক্রম করার সময় সামনে থাকা ঝুমুর পরিবহনের বাসের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে সড়ক বিভাজনের সঙ্গে আটকে যায়। এতে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে মুহূর্তের মধ্যে অ্যাম্বুলেন্সে আগুন ধরে যায়। এর পরপরই অ্যাম্বুলেন্সের পেছনে থাকা ঝুমুর পরিবহনের বাসটি অ্যাম্বুলেন্সের পেছনে গিয়ে ধাক্কা মারে। আর শ্যামলী পরিবহনের বাসটি ধাক্কা মারে ঝুমুর পরিবহনের পেছনে। এর পরপরই অ্যাম্বুলেন্স থেকে ওই দুটি বাসেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
ওসি সওগাতুল আলম আরও বলেন, দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্সে আটকে পড়া চার যাত্রী অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেলেও অ্যাম্বুলেন্সের চালকসহ দুই বাসের চালক ও তাঁদের সহকারীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।
অসুস্থ ছেলে ফোয়াদ সিদ্দিকীকে (১২) নিয়ে গত বুধবার ঢাকার একটি হাসপাতালে যাচ্ছিলেন টাঙ্গাইলের গোপালপুরের ফারুক-মহোসিনা দম্পতি। এ সময় পথিমধ্যে ফোয়াদসহ ফারুক ও মহোসিনা এবং ফুয়াদের খালা মাহফুজা আক্তার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান।
ফারুক হোসেন টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার ভাবন দত্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর বাড়ি টাঙ্গাইলের গোপালপুরে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৬ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪০ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে