নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রূপালী ব্যাংকের প্রায় পাঁচ শ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার সংস্থাটির সমন্বিত কার্যালয় ঢাকা-১ এ সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জাফর সাদেক শিবলী বাদী হয়ে মামলাটি (মামলা নং-১) দায়ের করেন।
দুদকের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সূত্র বলছে, মামলায় রূপালী ব্যাংকের পাঁচ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মোট ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানটির ৪৮৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে জালিয়াতির মাধ্যমে মতিঝিল করপোরেট শাখা থেকে ৭৫১ কোটি ৯৯ লাখ ৮৬ হাজার ১০৬ টাকা উত্তোলন করে। বিভিন্ন সময়ে সুদসহ ৩০৮ কোটি ৯০ লাখ ৬১০ টাকা পরিশোধ করেন। সুদসহ বাকি ৪৮৯ কোটি ৮ লাখ ১৮ হাজার ৬৭৫ টাকা পরিশোধ না করে আত্মসাৎ করেন। দুদকের অনুসন্ধানে অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামিদের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার তদন্তকালে অন্য কারও সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, ডলি কন্সট্রাকশনের মালিক মো. নাসির উদ্দিন ২০১৩ সালের ১৬ জানুয়ারি মতিঝিল করপোরেট শাখায় একটি চলতি হিসাব খোলেন। এরপর ২০১৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কার্যাদেশ লিয়েন রাখার শর্তে ১০৪ কোটি টাকা ঋণের আবেদন করেন। এরপর সংশ্লিষ্ট শাখা, বিভাগীয় ও প্রধান কার্যালয়ের শিল্পঋণ বিভাগের সুপারিশের ভিত্তিতে ২০১৬ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৯৯০ তম বোর্ডসভায় ৫৫ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপর থেকে কয়েক দফায় প্রতিষ্ঠানটির নামে ঋণ অনুমোদন করা হয়। ডলি কনস্ট্রাকশন ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে ঋণের ৭৫১ কোটি ৯৯ লাখ ৮৬ হাজার ১০৬ কোটি টাকা উত্তোলন করে এবং এর বিপরীতে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩০৮ কোটি ৫৩ লাখ ৯০ হাজার ৬০১ টাকা পরিশোধ করে। প্রতিষ্ঠানটির কাছে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের পাওনা দাঁড়িয়েছে ৪৮৯ কোটি ৮ লাখ ১৮ হাজার ৬৭৫ টাকা, যা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
মামলার আসামিরা হলেন—ডলি কন্সট্রাকশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, তাঁর স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডলি আক্তার, রূপালী ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক খালেদ হোসেন মল্লিক, সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. সোলায়মান, স্থানীয় কার্যালয়ের সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মো. গোলাম সারোয়ার, সহকারী মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, পল্টন শাখার উপ-মহাব্যবস্থাপক (সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক মতিঝিল করপোরেট শাখা) এএসএম মোরশেদ আলী ও জিওগ্রাফ সার্ভে করপোরেশন লিমিটেডের মালিক মো. পারভেজ বিন কামাল।
রূপালী ব্যাংকের প্রায় পাঁচ শ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার সংস্থাটির সমন্বিত কার্যালয় ঢাকা-১ এ সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জাফর সাদেক শিবলী বাদী হয়ে মামলাটি (মামলা নং-১) দায়ের করেন।
দুদকের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সূত্র বলছে, মামলায় রূপালী ব্যাংকের পাঁচ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মোট ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানটির ৪৮৯ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে জালিয়াতির মাধ্যমে মতিঝিল করপোরেট শাখা থেকে ৭৫১ কোটি ৯৯ লাখ ৮৬ হাজার ১০৬ টাকা উত্তোলন করে। বিভিন্ন সময়ে সুদসহ ৩০৮ কোটি ৯০ লাখ ৬১০ টাকা পরিশোধ করেন। সুদসহ বাকি ৪৮৯ কোটি ৮ লাখ ১৮ হাজার ৬৭৫ টাকা পরিশোধ না করে আত্মসাৎ করেন। দুদকের অনুসন্ধানে অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামিদের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার তদন্তকালে অন্য কারও সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, ডলি কন্সট্রাকশনের মালিক মো. নাসির উদ্দিন ২০১৩ সালের ১৬ জানুয়ারি মতিঝিল করপোরেট শাখায় একটি চলতি হিসাব খোলেন। এরপর ২০১৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কার্যাদেশ লিয়েন রাখার শর্তে ১০৪ কোটি টাকা ঋণের আবেদন করেন। এরপর সংশ্লিষ্ট শাখা, বিভাগীয় ও প্রধান কার্যালয়ের শিল্পঋণ বিভাগের সুপারিশের ভিত্তিতে ২০১৬ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৯৯০ তম বোর্ডসভায় ৫৫ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপর থেকে কয়েক দফায় প্রতিষ্ঠানটির নামে ঋণ অনুমোদন করা হয়। ডলি কনস্ট্রাকশন ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে ঋণের ৭৫১ কোটি ৯৯ লাখ ৮৬ হাজার ১০৬ কোটি টাকা উত্তোলন করে এবং এর বিপরীতে ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩০৮ কোটি ৫৩ লাখ ৯০ হাজার ৬০১ টাকা পরিশোধ করে। প্রতিষ্ঠানটির কাছে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের পাওনা দাঁড়িয়েছে ৪৮৯ কোটি ৮ লাখ ১৮ হাজার ৬৭৫ টাকা, যা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
মামলার আসামিরা হলেন—ডলি কন্সট্রাকশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, তাঁর স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডলি আক্তার, রূপালী ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক খালেদ হোসেন মল্লিক, সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. সোলায়মান, স্থানীয় কার্যালয়ের সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মো. গোলাম সারোয়ার, সহকারী মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, পল্টন শাখার উপ-মহাব্যবস্থাপক (সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক মতিঝিল করপোরেট শাখা) এএসএম মোরশেদ আলী ও জিওগ্রাফ সার্ভে করপোরেশন লিমিটেডের মালিক মো. পারভেজ বিন কামাল।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
১ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
২ ঘণ্টা আগে