নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার সংক্রমণ রোধে সরকারের দেওয়া বিধিনিষেধ মানা হচ্ছে না বাসে। নির্দেশনা বাস্তবায়নের দ্বিতীয় দিনেও একই চিত্র দেখা গেছে রাজধানীতে চলা বাসগুলোতে। দাঁড়িয়েও যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। বাসের যাত্রী, সহকারী ও চালক কারও মুখে ঠিকমতো নেই মাস্ক।
আজ রোববার গণপরিবহনে বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর বেশির ভাগ রুটের বাসের স্বাস্থ্যবিধির চিত্র ছিল এমন।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, বিধিনিষেধের আগে বাস যেভাবে চলত, এখন ঠিক সেভাবেই চলছে। স্বাস্থ্যবিধি মানতে বিআরটিএর কোনো নির্দেশনা মানতে দেখা যায়নি রাজধানীর বাসগুলোতে। বাস ভর্তি করে যাত্রী তুলছেন চালকেরা। কারও মুখে মাস্ক থাকছে, কারও আবার থাকছে না। কেউ তদারকিও করছে না এসব।
নির্দেশনা না মানার বিষয়ে রাজধানী পরিবহনের চালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মাস্ক পরা নিজের দায়িত্ব। কেউ কাউকে জোর করে তো আর মাস্ক পরাতে পারবে না। এখন আমরা আর করোনার ভয় করি না। তাই যতটুকু স্বাস্থ্যবিধি মানার দরকার আমরা চেষ্টা করছি। রাস্তায় যাত্রীদের চাপের কারণে অতিরিক্ত যাত্রী নিতে হচ্ছে বাসে।’
বিধিনিষেধ নিয়ে নাজমুল হোসেন নামের এক যাত্রীর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘সবকিছু খোলা রেখে বিধিনিষেধ পালন করা সম্ভব হবে না। যদি করোনা পরিস্থিতি খারাপের দিকেই যায়, তাহলে সরকার সব বন্ধ করে দিক। তখন মানুষ ঘরে থাকবে। চলমান বিধিনিষেধে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ে।’
এদিকে বাসে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছে বিভিন্ন জায়গায়। যেসব জায়গায় অভিযান চলছে, সেখানে কিছুটা কৌশলী হচ্ছেন বাসচালকেরা। বাসে যদি অতিরিক্ত যাত্রী থাকে, ভ্রাম্যমাণ আদালতের আগে বাড়তি যাত্রী নামিয়ে দিচ্ছে বাসগুলো, যাতে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের জরিমানা করতে না পারে।
করোনার সংক্রমণ রোধে সরকারের দেওয়া বিধিনিষেধ মানা হচ্ছে না বাসে। নির্দেশনা বাস্তবায়নের দ্বিতীয় দিনেও একই চিত্র দেখা গেছে রাজধানীতে চলা বাসগুলোতে। দাঁড়িয়েও যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। বাসের যাত্রী, সহকারী ও চালক কারও মুখে ঠিকমতো নেই মাস্ক।
আজ রোববার গণপরিবহনে বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর বেশির ভাগ রুটের বাসের স্বাস্থ্যবিধির চিত্র ছিল এমন।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, বিধিনিষেধের আগে বাস যেভাবে চলত, এখন ঠিক সেভাবেই চলছে। স্বাস্থ্যবিধি মানতে বিআরটিএর কোনো নির্দেশনা মানতে দেখা যায়নি রাজধানীর বাসগুলোতে। বাস ভর্তি করে যাত্রী তুলছেন চালকেরা। কারও মুখে মাস্ক থাকছে, কারও আবার থাকছে না। কেউ তদারকিও করছে না এসব।
নির্দেশনা না মানার বিষয়ে রাজধানী পরিবহনের চালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মাস্ক পরা নিজের দায়িত্ব। কেউ কাউকে জোর করে তো আর মাস্ক পরাতে পারবে না। এখন আমরা আর করোনার ভয় করি না। তাই যতটুকু স্বাস্থ্যবিধি মানার দরকার আমরা চেষ্টা করছি। রাস্তায় যাত্রীদের চাপের কারণে অতিরিক্ত যাত্রী নিতে হচ্ছে বাসে।’
বিধিনিষেধ নিয়ে নাজমুল হোসেন নামের এক যাত্রীর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘সবকিছু খোলা রেখে বিধিনিষেধ পালন করা সম্ভব হবে না। যদি করোনা পরিস্থিতি খারাপের দিকেই যায়, তাহলে সরকার সব বন্ধ করে দিক। তখন মানুষ ঘরে থাকবে। চলমান বিধিনিষেধে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ে।’
এদিকে বাসে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছে বিভিন্ন জায়গায়। যেসব জায়গায় অভিযান চলছে, সেখানে কিছুটা কৌশলী হচ্ছেন বাসচালকেরা। বাসে যদি অতিরিক্ত যাত্রী থাকে, ভ্রাম্যমাণ আদালতের আগে বাড়তি যাত্রী নামিয়ে দিচ্ছে বাসগুলো, যাতে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের জরিমানা করতে না পারে।
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে হেনস্তা করার ঘটনায় নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন যশোরের ৩৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। এ ধরনের অপতৎপরতা প্রতিরোধে অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
২ মিনিট আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন এক রোগীর টিটেনাস বা ধনুষ্টঙ্কার হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১৮ মিনিট আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় একটি চালকলে ডাকাতি হয়েছে। এ সময় ডাকাত দল শ্রমিকদের বেঁধে চেতনানাশক দ্রব্য পান করিয়ে টাকা ও মালপত্র লুটে নেয়। পরে সেখান থেকে অসুস্থ অবস্থায় ১৫ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
২১ মিনিট আগেক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চট্টগ্রাম-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাছান মাহমুদ ও তাঁর স্ত্রী নুরান ফাতেমার দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের ও ২২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁদের দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে