মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের কালকিনিতে ডাকাত সন্দেহে দুই ব্যক্তিকে গণধোলাই দিয়েছেন উত্তেজিত জনতা। এ সময় তাঁদের চোখ তুলে ফেলারও চেষ্টা করেন। আজ রোববার ভোরে উপজেলার শিকারমঙ্গল ইউনিয়নের মৃধাকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতেরা হলেন বরিশালের মুলাদি উপজেলার টুমচর বাটামারা এলাকার তৈয়ব আলী হাওলারের ছেলে দাদন হাওলাদার (৫০) এবং একই এলাকার মোতালেব হাওলাদারের ছেলে সোহরাব হাওলাদার (৪৫)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মৃধাকান্দি এলাকার সেকান্দার হাওলাদারের বাড়ির উঠানে ১০-১২ জন মুখোশ পরা অস্ত্রধারী ডাকাত জড়ো হন। বিষয়টি আশপাশের লোকজন টের পেয়ে স্থানীয় মসজিদে মাইকিং করেন। ওই বাড়ি থেকে ডাকাতেরা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ঘটনাস্থল থেকে দাদন হাওলাদার ও সোহরাব হাওলাদারকে ডাকাত সন্দেহে আটক করেন স্থানীয়রা।
এ ঘটনায় উত্তেজিত জনতা তাঁদের গণপিটুনি দিয়ে চোখ তুলে ফেলার চেষ্টা করেন। পরে পুলিশ বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। তাঁদের অবস্থা গুরুতর হওয়ার চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠায়।
জয়নাল, কালাম, ফরিদসহ একাধিক স্থানীয়রা জানান, সেকান্দার হাওলাদারের বাড়িতে ডাকাতি করতে এসেছিল ডাকাত দল। এ সময় আশপাশের লোকজন টের পেয়ে দুই ডাকাতকে গণধোলাই দিয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক সাইদুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালে দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছিল। তাঁদের দুজনের চোখেই গভীর ক্ষত আছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা যায় তাঁরা ডাকাতির উদ্দেশ্যে এসেছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মাদারীপুরের কালকিনিতে ডাকাত সন্দেহে দুই ব্যক্তিকে গণধোলাই দিয়েছেন উত্তেজিত জনতা। এ সময় তাঁদের চোখ তুলে ফেলারও চেষ্টা করেন। আজ রোববার ভোরে উপজেলার শিকারমঙ্গল ইউনিয়নের মৃধাকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতেরা হলেন বরিশালের মুলাদি উপজেলার টুমচর বাটামারা এলাকার তৈয়ব আলী হাওলারের ছেলে দাদন হাওলাদার (৫০) এবং একই এলাকার মোতালেব হাওলাদারের ছেলে সোহরাব হাওলাদার (৪৫)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মৃধাকান্দি এলাকার সেকান্দার হাওলাদারের বাড়ির উঠানে ১০-১২ জন মুখোশ পরা অস্ত্রধারী ডাকাত জড়ো হন। বিষয়টি আশপাশের লোকজন টের পেয়ে স্থানীয় মসজিদে মাইকিং করেন। ওই বাড়ি থেকে ডাকাতেরা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ঘটনাস্থল থেকে দাদন হাওলাদার ও সোহরাব হাওলাদারকে ডাকাত সন্দেহে আটক করেন স্থানীয়রা।
এ ঘটনায় উত্তেজিত জনতা তাঁদের গণপিটুনি দিয়ে চোখ তুলে ফেলার চেষ্টা করেন। পরে পুলিশ বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। তাঁদের অবস্থা গুরুতর হওয়ার চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠায়।
জয়নাল, কালাম, ফরিদসহ একাধিক স্থানীয়রা জানান, সেকান্দার হাওলাদারের বাড়িতে ডাকাতি করতে এসেছিল ডাকাত দল। এ সময় আশপাশের লোকজন টের পেয়ে দুই ডাকাতকে গণধোলাই দিয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক সাইদুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালে দুজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছিল। তাঁদের দুজনের চোখেই গভীর ক্ষত আছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা যায় তাঁরা ডাকাতির উদ্দেশ্যে এসেছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে