নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং সাবেক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তির প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান ভিন্ন ভিন্ন আদেশে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আজ সকালে এই তিন রাজনীতিবিদকে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় আদালতে হাজির করে পুলিশ। প্রত্যেক মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। প্রত্যেকের পক্ষেই আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। এরপর দুপুরে শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
তবে তিনজনকেই রাজধানীর খিলগাঁও থানায় দায়ের করা মিজানুর রহমান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন জানানো হয়। ওই মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন আদালত।
লালবাগ থানায় দায়ের করা আইডিয়াল কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে ইনুকে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগে ইনুকে মোহাম্মদপুর থানার ট্রাকচালক সুজন হত্যা মামলায় পাঁচ দিন ও নিউমার্কেট থানার ব্যবসায়ী আবদুল ওদুদ হত্যা মামলায় সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। তিন দফায় ১৬ দিন রিমান্ড শেষে ইনুকে কারাগারে পাঠানো হলো। গত ২৬ আগস্ট রাজধানীর উত্তরার একটি বাসা থেকে ইনুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাশেদ খান মেননকে আদাবর থানায় দায়ের করা পোশাকশ্রমিক রুবেল হত্যা মামলায় ছয় দিনের রিমান্ডে শেষে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগে নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় তাঁকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। দুই দফায় ১১ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় মেননকে।
রাজধানীর সূত্রাপুরের ইমরান হোসেন কাউসার ও ওমর ফারুক পৃথক হত্যা মামলায় ছয় দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগে পলককে লালবাগ থানায় দায়ের করা একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা মামলায় সাত দিন এবং পল্টন থানার রিকশাচালক কামাল মিয়া হত্যা মামলায় ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। চার মামলায় মোট ২৩ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পলককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
যে মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হলো—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজধানীর বনশ্রীতে মুদি দোকানি মিজানুর রহমান গুলিতে নিহত হওয়ার মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে গত ২৮ আগস্ট ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন নিহতের বাবা কামাল হোসেন। এই অভিযোগে খিলগাঁও থানাকে মামলা হিসেবে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে খিলগাঁও থানা মামলা রুজু করে।
মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা হলেন—ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ ফজলে নূর তাপস, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, আমির হোসেন আমু, ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন, বিজিবির মহাপরিচালক, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, হাবিবুর রহমান, র্যাবের মহাপরিচালক, সৈয়দ নুরুল ইসলাম, হারুন-অর-রশিদ, বিপ্লব কুমার সরকার, সাদ্দাম হোসেন, ব্যারিস্টার সাজ্জাদ হোসেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই বেলা ৩টার দিকে খিলগাঁও থানার বনশ্রী এলাকায় পায়ে গুলিবিদ্ধ হন মিজানুর রহমান। পরে তাঁকে পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে সেদিন বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে মারা যান তিনি।
গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন, মিজানুর রহমান হত্যা মামলার এজাহার নামীয় আসামি হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন ও জুনাইদ আহমেদ পলক। তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন, যেহেতু তাঁরা এজাহার নামীয় আসামি, তাই পরবর্তী সময়ে তাঁদের এই মামলায় রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং সাবেক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তির প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান ভিন্ন ভিন্ন আদেশে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আজ সকালে এই তিন রাজনীতিবিদকে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় আদালতে হাজির করে পুলিশ। প্রত্যেক মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। প্রত্যেকের পক্ষেই আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। এরপর দুপুরে শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
তবে তিনজনকেই রাজধানীর খিলগাঁও থানায় দায়ের করা মিজানুর রহমান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন জানানো হয়। ওই মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন আদালত।
লালবাগ থানায় দায়ের করা আইডিয়াল কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে ইনুকে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগে ইনুকে মোহাম্মদপুর থানার ট্রাকচালক সুজন হত্যা মামলায় পাঁচ দিন ও নিউমার্কেট থানার ব্যবসায়ী আবদুল ওদুদ হত্যা মামলায় সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। তিন দফায় ১৬ দিন রিমান্ড শেষে ইনুকে কারাগারে পাঠানো হলো। গত ২৬ আগস্ট রাজধানীর উত্তরার একটি বাসা থেকে ইনুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাশেদ খান মেননকে আদাবর থানায় দায়ের করা পোশাকশ্রমিক রুবেল হত্যা মামলায় ছয় দিনের রিমান্ডে শেষে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগে নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় তাঁকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। দুই দফায় ১১ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় মেননকে।
রাজধানীর সূত্রাপুরের ইমরান হোসেন কাউসার ও ওমর ফারুক পৃথক হত্যা মামলায় ছয় দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগে পলককে লালবাগ থানায় দায়ের করা একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা মামলায় সাত দিন এবং পল্টন থানার রিকশাচালক কামাল মিয়া হত্যা মামলায় ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল। চার মামলায় মোট ২৩ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পলককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
যে মামলায় তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হলো—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজধানীর বনশ্রীতে মুদি দোকানি মিজানুর রহমান গুলিতে নিহত হওয়ার মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে গত ২৮ আগস্ট ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন নিহতের বাবা কামাল হোসেন। এই অভিযোগে খিলগাঁও থানাকে মামলা হিসেবে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে খিলগাঁও থানা মামলা রুজু করে।
মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা হলেন—ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল, জুনাইদ আহমেদ পলক, শেখ ফজলে নূর তাপস, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, আমির হোসেন আমু, ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন, বিজিবির মহাপরিচালক, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, হাবিবুর রহমান, র্যাবের মহাপরিচালক, সৈয়দ নুরুল ইসলাম, হারুন-অর-রশিদ, বিপ্লব কুমার সরকার, সাদ্দাম হোসেন, ব্যারিস্টার সাজ্জাদ হোসেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই বেলা ৩টার দিকে খিলগাঁও থানার বনশ্রী এলাকায় পায়ে গুলিবিদ্ধ হন মিজানুর রহমান। পরে তাঁকে পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে সেদিন বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে মারা যান তিনি।
গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন, মিজানুর রহমান হত্যা মামলার এজাহার নামীয় আসামি হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন ও জুনাইদ আহমেদ পলক। তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন, যেহেতু তাঁরা এজাহার নামীয় আসামি, তাই পরবর্তী সময়ে তাঁদের এই মামলায় রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগে