রাষ্ট্রীয় পদকপ্রাপ্ত চট্টগ্রামের পাঁচ গুণীজনকে চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকার পক্ষ থেকে সম্মাননায় ভূষিত করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর তোপখানা রোডে চট্টগ্রাম সমিতি ভবনে চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকা আয়োজিত সম্মাননা অনুষ্ঠানে তাঁদের হাতে সম্মাননা পদক তুলে দেন।
সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন—স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া, একুশে পদকপ্রাপ্ত দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক এবং বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত কবি বিমল গুহ, কবি আসাদ মান্নান এবং কবি ও সাহিত্যিক বিশ্বজিৎ চৌধুরী।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী সম্মাননায় ভূষিতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘সমাজের গুণীজনদের ভালো কাজকে সম্মান দিলে ভালো কাজ করতে সবাই উৎসাহিত হয়। সে কারণে চট্টগ্রাম সমিতির এ উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।’
চট্টগ্রাম সমিতিকে ঢাকার বুকে একখণ্ড চট্টগ্রামরূপে বর্ণনা করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এই সমিতি প্রতি বছর মেজবান আয়োজন করে। পাশাপাশি তাদের আহ্বান জানাব, তাঁরা যেন প্রতি বছর ঐতিহাসিক বলী খেলারও আয়োজন করে। কারণ ঐতিহ্য আমাদের বড় ঐশ্বর্য। সেই সাথে দেশের সকল পত্রিকায় ছোটদের জন্য বিশেষ পাতার গুরুত্ব বৃদ্ধিও শিশু-কিশোরদের বিকাশে অত্যন্ত জরুরি।’
গুণীজনদের সঙ্গে নিয়ে এ সময় চট্টগ্রামের প্রয়াত লেখক আহমদ মমতাজের লেখা ‘আবহমান চট্টগ্রাম: কবি-সাহিত্যিক ও তাঁদের সাহিত্যকর্ম’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।
চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকার সভাপতি জয়নুল আবেদীন জামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মাননাপ্রাপ্তদের পাশাপাশি বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন হিরো, সহসভাপতি প্রকৌশলী উজ্জ্বল মল্লিক, সাহিত্য সম্পাদক প্রকৌশলী জাহিদ আবছার চৌধুরী প্রমুখ।
রাষ্ট্রীয় পদকপ্রাপ্ত চট্টগ্রামের পাঁচ গুণীজনকে চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকার পক্ষ থেকে সম্মাননায় ভূষিত করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর তোপখানা রোডে চট্টগ্রাম সমিতি ভবনে চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকা আয়োজিত সম্মাননা অনুষ্ঠানে তাঁদের হাতে সম্মাননা পদক তুলে দেন।
সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন—স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া, একুশে পদকপ্রাপ্ত দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক এবং বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত কবি বিমল গুহ, কবি আসাদ মান্নান এবং কবি ও সাহিত্যিক বিশ্বজিৎ চৌধুরী।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী সম্মাননায় ভূষিতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘সমাজের গুণীজনদের ভালো কাজকে সম্মান দিলে ভালো কাজ করতে সবাই উৎসাহিত হয়। সে কারণে চট্টগ্রাম সমিতির এ উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।’
চট্টগ্রাম সমিতিকে ঢাকার বুকে একখণ্ড চট্টগ্রামরূপে বর্ণনা করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এই সমিতি প্রতি বছর মেজবান আয়োজন করে। পাশাপাশি তাদের আহ্বান জানাব, তাঁরা যেন প্রতি বছর ঐতিহাসিক বলী খেলারও আয়োজন করে। কারণ ঐতিহ্য আমাদের বড় ঐশ্বর্য। সেই সাথে দেশের সকল পত্রিকায় ছোটদের জন্য বিশেষ পাতার গুরুত্ব বৃদ্ধিও শিশু-কিশোরদের বিকাশে অত্যন্ত জরুরি।’
গুণীজনদের সঙ্গে নিয়ে এ সময় চট্টগ্রামের প্রয়াত লেখক আহমদ মমতাজের লেখা ‘আবহমান চট্টগ্রাম: কবি-সাহিত্যিক ও তাঁদের সাহিত্যকর্ম’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।
চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকার সভাপতি জয়নুল আবেদীন জামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মাননাপ্রাপ্তদের পাশাপাশি বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন হিরো, সহসভাপতি প্রকৌশলী উজ্জ্বল মল্লিক, সাহিত্য সম্পাদক প্রকৌশলী জাহিদ আবছার চৌধুরী প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে