নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কম দামে মাংস বিক্রি করায় বাকি ব্যবসায়ীদের ক্ষোভের মুখে পড়েছেন শাহজাহানপুরের খলিল আহমেদ ও মিরপুরের উজ্জল। আজ রোববার জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অন্য মাংস বিক্রেতারা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এদিকে কম লাভে মাংস বিক্রি করায় মাংস বিক্রেতাদের ও প্রিন্স বাজারকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম তাঁর বক্তব্যের একপর্যায়ে বলেন, ‘খলিল এত দিন মাংস বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা লাভ করেছে। দেখি সে কত দিন কম দামে মাংস দিতে পারে!’
সেমিনারে খলিল আহমেদ জানান, মাংসের দাম বাড়ায় তিনি আগে দিনে দুই-তিনটি গরু জবাই করতেন। দাম কমিয়ে বিক্রি করায় এখন দিনে ৩০-৩২টি গরু জবাই করছেন। প্রতি কেজি মাংস তিনি ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করছেন। প্রতিটি গরুতে পাঁচ-সাত মণ মাংস হচ্ছে।
খলিল আরও বলেন, বিক্রি কমে যাওয়ায় তাঁর লাভও কমে গিয়েছিল। এখন দাম কমিয়ে বিক্রি করায় তাঁর লাভ আগের মতোই হচ্ছে।
শাহজাহানপুরের খলিল ৫৯৫ টাকা ও মিরপুরের উজ্জল ৬০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করায় অন্যান্য বাজারে বিক্রি অনেক কমে গেছে। খলিলের দোকানে লাইন ধরে লোকজন মাংস কিনছেন।
কম দামে মাংস বিক্রি করায় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে খলিল আহমেদকে ফুলের মালা দিয়ে সম্মানিত করা হয়। সভায় খলিল কম দামে মাংস বিক্রি করায় সেমিনার কক্ষে মাংস ব্যবসায়ীরা দফায় দফায় হইচই করেন। ভোক্তা-অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তাঁদের বারবার থামানোর চেষ্টা করেন।
সভায় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আবদুল জব্বার মণ্ডল তাঁর বক্তব্যে বলেন, খলিলের দোকানের মাংস মানসম্মত ও অন্যান্য দোকানের চেয়ে দামে অনেক কম। কম দামে বিক্রির বিষয়টি আদৌ সত্যি কি না, সে জন্য তিনি তাঁর একজন সহকর্মীকে দিয়ে মাংস কিনিয়েছিলেন। কয়েক দিন ধরে কম দামে মাংস বিক্রি হওয়ায় ভোক্তারাও খুশি।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার অধিদপ্তরের পরিচালক ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন বলেন, তিনি যত দিন মাংস কিনেছেন। তত দিনই ঠকেছেন।
সভায় সিদ্ধান্তের বিষয় উল্লেখ করে পরিচালক বলেন, আগামী বুধবার বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন মাংসের দাম নির্ধারণে সভা করবে। বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইমরান হোসেনের অফিসে বৈঠক হবে। সেখানে ব্যবসায়ীরা মাংসের দাম নির্ধারণ করে তা ভোক্তা-অধিদপ্তরকে জানাবেন। সেই সঙ্গে মাংস বিক্রি করলে অবশ্যই পাকা রসিদ সঙ্গে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কম দামে মাংস বিক্রি করায় বাকি ব্যবসায়ীদের ক্ষোভের মুখে পড়েছেন শাহজাহানপুরের খলিল আহমেদ ও মিরপুরের উজ্জল। আজ রোববার জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অন্য মাংস বিক্রেতারা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এদিকে কম লাভে মাংস বিক্রি করায় মাংস বিক্রেতাদের ও প্রিন্স বাজারকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম তাঁর বক্তব্যের একপর্যায়ে বলেন, ‘খলিল এত দিন মাংস বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা লাভ করেছে। দেখি সে কত দিন কম দামে মাংস দিতে পারে!’
সেমিনারে খলিল আহমেদ জানান, মাংসের দাম বাড়ায় তিনি আগে দিনে দুই-তিনটি গরু জবাই করতেন। দাম কমিয়ে বিক্রি করায় এখন দিনে ৩০-৩২টি গরু জবাই করছেন। প্রতি কেজি মাংস তিনি ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করছেন। প্রতিটি গরুতে পাঁচ-সাত মণ মাংস হচ্ছে।
খলিল আরও বলেন, বিক্রি কমে যাওয়ায় তাঁর লাভও কমে গিয়েছিল। এখন দাম কমিয়ে বিক্রি করায় তাঁর লাভ আগের মতোই হচ্ছে।
শাহজাহানপুরের খলিল ৫৯৫ টাকা ও মিরপুরের উজ্জল ৬০০ টাকা কেজি দরে মাংস বিক্রি করায় অন্যান্য বাজারে বিক্রি অনেক কমে গেছে। খলিলের দোকানে লাইন ধরে লোকজন মাংস কিনছেন।
কম দামে মাংস বিক্রি করায় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে খলিল আহমেদকে ফুলের মালা দিয়ে সম্মানিত করা হয়। সভায় খলিল কম দামে মাংস বিক্রি করায় সেমিনার কক্ষে মাংস ব্যবসায়ীরা দফায় দফায় হইচই করেন। ভোক্তা-অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তাঁদের বারবার থামানোর চেষ্টা করেন।
সভায় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আবদুল জব্বার মণ্ডল তাঁর বক্তব্যে বলেন, খলিলের দোকানের মাংস মানসম্মত ও অন্যান্য দোকানের চেয়ে দামে অনেক কম। কম দামে বিক্রির বিষয়টি আদৌ সত্যি কি না, সে জন্য তিনি তাঁর একজন সহকর্মীকে দিয়ে মাংস কিনিয়েছিলেন। কয়েক দিন ধরে কম দামে মাংস বিক্রি হওয়ায় ভোক্তারাও খুশি।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার অধিদপ্তরের পরিচালক ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন বলেন, তিনি যত দিন মাংস কিনেছেন। তত দিনই ঠকেছেন।
সভায় সিদ্ধান্তের বিষয় উল্লেখ করে পরিচালক বলেন, আগামী বুধবার বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি ও ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন মাংসের দাম নির্ধারণে সভা করবে। বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইমরান হোসেনের অফিসে বৈঠক হবে। সেখানে ব্যবসায়ীরা মাংসের দাম নির্ধারণ করে তা ভোক্তা-অধিদপ্তরকে জানাবেন। সেই সঙ্গে মাংস বিক্রি করলে অবশ্যই পাকা রসিদ সঙ্গে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হাটের নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মূলত চাষাবাদের মৌসুম শেষে কিংবা জমি প্রস্তুতির সময় এখানে ভিড় বাড়ে। ঈশ্বরগঞ্জ ও নান্দাইল ছাড়াও পাশের ত্রিশাল, গফরগাঁও, হোসেনপুর, তাড়াইল ও গৌরীপুরের কৃষকেরাও কম দামে কৃষিযন্ত্র কিনতে আসেন।
২ মিনিট আগেগত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
৫ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
১০ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগে