শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাটের চারটি ফেরিঘাটে গড়ে ওঠা দোকানগুলো অনেক দিন ধরেই বন্ধ। লোকজনের আনাগোনা না থাকায় ঘাট কেন্দ্রিক ছোট ছোট চায়ের দোকান, খাবার হোটেল বন্ধ হয়ে গেছে। ফেরি চালু না হলে ফেরিঘাট এলাকার ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাঁদের কপালে এখন দুশ্চিন্তার ভাঁজ!
ঘাট ঘুরে দেখা যায়, ঘাট জনমানবশূন্য। পরিত্যক্ত অবস্থার মতো পড়ে আছে ফেরির পন্টুন। ঘাটের খাবার হোটেল, চায়ের দোকানগুলো বন্ধ। দু’একটি দোকান খোলা থাকলেও ক্রেতা নেই। অনেকেই আবার সরিয়ে নিয়েছেন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। অনেকে কোথায় যাবেন ভেবে পাচ্ছেন না। পাশের লঞ্চঘাটেও তাঁদের জায়গা হচ্ছে না।
চা দোকানি রাসেল বলেন, প্রায় তিন মাস ধরে অচল ফেরি ঘাট। এর মধ্যে এক টানা ৪৭ দিন পর্যন্ত বন্ধ ছিল ফেরি। এখনো বন্ধ। ফেরি বন্ধ থাকায় ঘাট মরে গেছে। লোকজন নাই। ব্যবসা বন্ধ। বেশিরভাগ দোকানি ব্যবসা বন্ধ করে চলে গেছে। অনেক দোকানের পণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হোটেল মালিকেরা অনেক আগেই ঘাট ছেড়েছেন। বেশিরভাগ মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ। অনেকে বেকার, অনেকে অন্য কোথায় চলে গেছে। আমাদের মতো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের কিছু করার নাই। সংসার চালানো দায় এখন।
অন্য দোকানিরা বলেন, ফেরিঘাটের যাত্রীরাই তাদের প্রধান ক্রেতা। অনেক দিন ধরে ফেরি বন্ধ। ঘাট এলাকায় এখন সবুজ ঘাস জেগেছে। কেউ এদিকে আসে না। ফেরি চালু না হলে ব্যবসায়ও চলবে না।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মানদীতে স্রোতের তীব্রতার কারণে ফেরি চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বেশ কয়েকবার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর পিলারে ধাক্কাও লাগে ফেরির। দুর্ঘটনা এড়াতে গত ১৮ আগস্ট থেকে ফেরি চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা হয়। এরপর টানা ৪৭ দিন বন্ধ থাকার পর পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলে ৫ অক্টোবর ভোর থেকে সীমিত আকারে ফেরি চলাচল শুরু হয়। টানা ছয় দিন চলার পর স্রোত বৃদ্ধি পেলে আবার বন্ধ হয়ে যায় ফেরি চলাচল। এরপর দুই দফা ট্রায়াল হলেও ফেরি চলাচল বন্ধই রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ফেরি চলাচলের কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। এই নৌরুট ব্যবহারকারীদের বিকল্প রুট ব্যবহারের জন্য বলা হয়েছে। ফেরি চালু হলে সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাটের চারটি ফেরিঘাটে গড়ে ওঠা দোকানগুলো অনেক দিন ধরেই বন্ধ। লোকজনের আনাগোনা না থাকায় ঘাট কেন্দ্রিক ছোট ছোট চায়ের দোকান, খাবার হোটেল বন্ধ হয়ে গেছে। ফেরি চালু না হলে ফেরিঘাট এলাকার ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাঁদের কপালে এখন দুশ্চিন্তার ভাঁজ!
ঘাট ঘুরে দেখা যায়, ঘাট জনমানবশূন্য। পরিত্যক্ত অবস্থার মতো পড়ে আছে ফেরির পন্টুন। ঘাটের খাবার হোটেল, চায়ের দোকানগুলো বন্ধ। দু’একটি দোকান খোলা থাকলেও ক্রেতা নেই। অনেকেই আবার সরিয়ে নিয়েছেন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। অনেকে কোথায় যাবেন ভেবে পাচ্ছেন না। পাশের লঞ্চঘাটেও তাঁদের জায়গা হচ্ছে না।
চা দোকানি রাসেল বলেন, প্রায় তিন মাস ধরে অচল ফেরি ঘাট। এর মধ্যে এক টানা ৪৭ দিন পর্যন্ত বন্ধ ছিল ফেরি। এখনো বন্ধ। ফেরি বন্ধ থাকায় ঘাট মরে গেছে। লোকজন নাই। ব্যবসা বন্ধ। বেশিরভাগ দোকানি ব্যবসা বন্ধ করে চলে গেছে। অনেক দোকানের পণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। হোটেল মালিকেরা অনেক আগেই ঘাট ছেড়েছেন। বেশিরভাগ মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ। অনেকে বেকার, অনেকে অন্য কোথায় চলে গেছে। আমাদের মতো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের কিছু করার নাই। সংসার চালানো দায় এখন।
অন্য দোকানিরা বলেন, ফেরিঘাটের যাত্রীরাই তাদের প্রধান ক্রেতা। অনেক দিন ধরে ফেরি বন্ধ। ঘাট এলাকায় এখন সবুজ ঘাস জেগেছে। কেউ এদিকে আসে না। ফেরি চালু না হলে ব্যবসায়ও চলবে না।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মানদীতে স্রোতের তীব্রতার কারণে ফেরি চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বেশ কয়েকবার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর পিলারে ধাক্কাও লাগে ফেরির। দুর্ঘটনা এড়াতে গত ১৮ আগস্ট থেকে ফেরি চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা হয়। এরপর টানা ৪৭ দিন বন্ধ থাকার পর পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলে ৫ অক্টোবর ভোর থেকে সীমিত আকারে ফেরি চলাচল শুরু হয়। টানা ছয় দিন চলার পর স্রোত বৃদ্ধি পেলে আবার বন্ধ হয়ে যায় ফেরি চলাচল। এরপর দুই দফা ট্রায়াল হলেও ফেরি চলাচল বন্ধই রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ফেরি চলাচলের কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। এই নৌরুট ব্যবহারকারীদের বিকল্প রুট ব্যবহারের জন্য বলা হয়েছে। ফেরি চালু হলে সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৫ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩৯ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে