অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ধ্বংসস্তূপ থেকে রড বের করতে আজ শনিবারও হাতুড়ি চালিয়েছেন ভাঙারি শ্রমিকেরা। হাতুড়ির আঘাতে ওড়া ইট-সুরকির গুঁড়া ও বালুতে আচ্ছন্ন বাড়ির প্রাঙ্গণ। এর মধ্যে চলেছে উৎসুক মানুষের উঁকিঝুঁকি।
আজ শনিবার দুপুরে ৩২ নম্বরে গিয়ে দেখা গেছে রড সংগ্রহকারীদের তৎপরতা। মূল ভবনটির সামনের অংশের ধ্বংসস্তূপের ওপর ২-৩ জন করে গোল হয়ে বসে হাতুড়ি চালাচ্ছিলেন। এক দেড় হাত করে রড বের হলেই তা হেক্সো ব্লেড দিয়ে কেটে নিচ্ছিলেন তাঁরা।
কামরাঙ্গীরচর থেকে ভ্যান নিয়ে এসেছেন ফয়সাল ও শামীম নামের দুই তরুণ। দুজনেই প্যান্টের ওপর কোমরে গামছা বেঁধে কংক্রিটের ওপর হাতুড়ি মারছিলেন। ফুটপাতসংলগ্ন পাকা চত্বরের মেঝেতে তাঁরা রডের সন্ধান পেয়েছেন। তার অর্ধেক তুলে ফেলেছেন প্রায়। রড তুলছেন আর বস্তায় ভরছেন।
হাতুড়ি পেটার ফাঁকে ফাঁকে এই প্রতিবেদক তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন। ফয়সাল বললেন, লোহার পুরান রডের ভালোই দাম পাওয়া যায়। তাই তাঁরা কামরাঙ্গীরচর থেকে এসেছেন।
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে যুক্ত সংগঠনগুলোর বিভিন্ন নেতা-কর্মী গত বুধবার ৩২ নম্বরে প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দেন। কেউ কেউ বুলডোজার দিয়ে ‘৩২ নম্বর’ হিসেবে পরিচিত শেখ মুজিবের বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়ারও ইঙ্গিত দেন। একপর্যায়ে সমবেত ছাত্রসহ একদল ক্ষুব্ধ মানুষ সেখানে থাকা তিনটি ভবনে ভাঙচুর শুরু করেন ও আগুন ধরিয়ে দেন। বুধবার সারা রাতের পর বৃহস্পতিবার দিনের কিছু সময় পর্যন্ত সেখানে এক্সকাভেটর দিয়ে বড় আকারে ভাঙা চলে। এর মধ্যেই বাড়িটি প্রায় সম্পূর্ণ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।
আজও ৩২ নম্বরে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে কৌতূহলী মানুষ এসে ভিড় করেন। রবিউল নামের এক মধ্যবয়সী ব্যক্তি বলেন, তিনি উত্তরা থেকে নিউমার্কেটে যাচ্ছিলেন। পথে ৩২ নম্বর বাসস্ট্যান্ড নেমে বাড়িটি দেখতে এসেছেন। কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে দেখে তিনি চলে যান। দিনভর নানা বয়স ও শ্রেণির আরও মানুষকে সেখানে বিক্ষিপ্তভাবে আসতে দেখা যায়।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ধ্বংসস্তূপ থেকে রড বের করতে আজ শনিবারও হাতুড়ি চালিয়েছেন ভাঙারি শ্রমিকেরা। হাতুড়ির আঘাতে ওড়া ইট-সুরকির গুঁড়া ও বালুতে আচ্ছন্ন বাড়ির প্রাঙ্গণ। এর মধ্যে চলেছে উৎসুক মানুষের উঁকিঝুঁকি।
আজ শনিবার দুপুরে ৩২ নম্বরে গিয়ে দেখা গেছে রড সংগ্রহকারীদের তৎপরতা। মূল ভবনটির সামনের অংশের ধ্বংসস্তূপের ওপর ২-৩ জন করে গোল হয়ে বসে হাতুড়ি চালাচ্ছিলেন। এক দেড় হাত করে রড বের হলেই তা হেক্সো ব্লেড দিয়ে কেটে নিচ্ছিলেন তাঁরা।
কামরাঙ্গীরচর থেকে ভ্যান নিয়ে এসেছেন ফয়সাল ও শামীম নামের দুই তরুণ। দুজনেই প্যান্টের ওপর কোমরে গামছা বেঁধে কংক্রিটের ওপর হাতুড়ি মারছিলেন। ফুটপাতসংলগ্ন পাকা চত্বরের মেঝেতে তাঁরা রডের সন্ধান পেয়েছেন। তার অর্ধেক তুলে ফেলেছেন প্রায়। রড তুলছেন আর বস্তায় ভরছেন।
হাতুড়ি পেটার ফাঁকে ফাঁকে এই প্রতিবেদক তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন। ফয়সাল বললেন, লোহার পুরান রডের ভালোই দাম পাওয়া যায়। তাই তাঁরা কামরাঙ্গীরচর থেকে এসেছেন।
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে যুক্ত সংগঠনগুলোর বিভিন্ন নেতা-কর্মী গত বুধবার ৩২ নম্বরে প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দেন। কেউ কেউ বুলডোজার দিয়ে ‘৩২ নম্বর’ হিসেবে পরিচিত শেখ মুজিবের বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়ারও ইঙ্গিত দেন। একপর্যায়ে সমবেত ছাত্রসহ একদল ক্ষুব্ধ মানুষ সেখানে থাকা তিনটি ভবনে ভাঙচুর শুরু করেন ও আগুন ধরিয়ে দেন। বুধবার সারা রাতের পর বৃহস্পতিবার দিনের কিছু সময় পর্যন্ত সেখানে এক্সকাভেটর দিয়ে বড় আকারে ভাঙা চলে। এর মধ্যেই বাড়িটি প্রায় সম্পূর্ণ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।
আজও ৩২ নম্বরে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে কৌতূহলী মানুষ এসে ভিড় করেন। রবিউল নামের এক মধ্যবয়সী ব্যক্তি বলেন, তিনি উত্তরা থেকে নিউমার্কেটে যাচ্ছিলেন। পথে ৩২ নম্বর বাসস্ট্যান্ড নেমে বাড়িটি দেখতে এসেছেন। কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে দেখে তিনি চলে যান। দিনভর নানা বয়স ও শ্রেণির আরও মানুষকে সেখানে বিক্ষিপ্তভাবে আসতে দেখা যায়।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১১ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে