বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট
অরূপ রায়, সাভার

রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আওলাদ হোসেন, নূরে আলম হান্নান, শরিফ, তোফায়েল আলমসহ আরও কয়েকজন এই চক্রে জড়িত। তাঁদের মধ্যে আওলাদ সাবেক সেনাসদস্য। তাঁরা সবাই ঢাকায় থাকেন। এই চক্রের কার বাড়ি কোথায় কেউ জানে না। সব প্রতারণা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নামে।
প্রতারণার জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান খুলেছিল চক্রটি। আওলাদ হোসেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁর সহযোগীদের কেউ মহাব্যবস্থাপক আবার কেউ উপমহাব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চক্রটি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের পাশে সানকিপাড়া এলাকায় কাজল টাওয়ারে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড নামে কার্যক্রম শুরু করে। এরপর তারা জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগের বিনিময়ে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে। এভাবে তারা দুই বছরে ময়মনসিংহের অন্তত দেড় হাজার মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে ২০২৩ সালের নভেম্বরে অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়।
যেভাবে প্রতারণা
ছেলে, স্ত্রী ও বোনের জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ২০২৩ সালে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন সানকিপাড়ার ব্যবসায়ী আরমান হোসেন খান। বিনিময়ে তাঁকে আসল টাকার সঙ্গে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে মুনাফা দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা তো দূরের কথা, আসল টাকাই পাননি তিনি। আরমান হোসেন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটিতে আমার পরিবারের বিনিয়োগ করা টাকার ওপরে ফ্ল্যাট ও জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে প্রতি মাসে আসল ৫ হাজার টাকার সঙ্গে প্রতি লাখে মুনাফার ২ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা বা আসল বাবদ কোনো টাকাই দেয়নি? তারা। শুধু আমি না, বিনিয়োগকারীদের কেউই টাকা পাননি।’
এদিকে প্রতারণার শিকার লোকজন এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না। আরমান হোসেন বলেন, ‘আমি ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেছিলাম। মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।’
সাভারে যেভাবে প্রতারণা
২০২০ সালে সাভার বাসস্ট্যান্ডের অদূরে শিমুলতলা এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে এম কে টাওয়ারে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু করে চক্রটি।
জানা গেছে, আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা প্রথমে ঢাকার ধামরাইয়ের চর বড়দাইল মৌজায় ৫৩ শতাংশের একটি জমির ৫৮ লাখ টাকা মূল্য ধরে তা প্রতিষ্ঠানের নামে সাফ কবলা করে নেয়। ওই জমির মালিক সুশান্ত কুমার বিশ্বাস। যদিও এই জমির দাম বাবদ তাঁকে কোনো টাকা পরিশোধ করেননি তাঁরা। টাকা না দিয়ে জমির মূল্যের সমপরিমাণ টাকা তাঁদের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ দেখিয়ে দেন।
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত আসল ও মুনাফা মিলিয়ে মাত্র ১০ লাখ টাকা পেয়েছি। এরপর ওই মাসে আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়। এরপর আর কোনো টাকা পাইনি।’
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস আরও বলেন, ‘বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কর্মকর্তারা সাভারের আড়াই হাজারের বেশি মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে।’
সাভার পৌর এলাকার মজিদপুরের জহিরুল ইসলামের স্ত্রী আলেয়া ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত কয়েক দফায় আমার স্বামী বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ৪৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। এ ছাড়া আমার কথায় বিশ্বাস করে পরিচিত আরও সাতজন ওই প্রতিষ্ঠানে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। তাঁদের মধ্যে গত চার বছরে আমার স্বামী মুনাফার ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন, কিন্তু বাকিরা কোনো টাকাই পাননি।’
এদিকে ই-কমার্সের নামেও হয়েছে প্রতারণা। ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মোহাম্মদ হোসাইন নামের একজন ভুক্তভোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রমজান মাসে আমিসহ শতাধিক লোক ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড চাকরির জন্য ৩৫ হাজার টাকা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু ঈদের পরে ওই অফিসে গিয়ে তালা ঝুলতে দেখি। এরপর থেকে আমরা কেউই টাকা বা চাকরি পাইনি।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীদের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইলও বন্ধ পাওয়া যায়।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, ‘দুই পক্ষ থেকে থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। মামলার পর দুই পক্ষের লোকজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। আমরা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করব।’

রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আওলাদ হোসেন, নূরে আলম হান্নান, শরিফ, তোফায়েল আলমসহ আরও কয়েকজন এই চক্রে জড়িত। তাঁদের মধ্যে আওলাদ সাবেক সেনাসদস্য। তাঁরা সবাই ঢাকায় থাকেন। এই চক্রের কার বাড়ি কোথায় কেউ জানে না। সব প্রতারণা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নামে।
প্রতারণার জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান খুলেছিল চক্রটি। আওলাদ হোসেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁর সহযোগীদের কেউ মহাব্যবস্থাপক আবার কেউ উপমহাব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চক্রটি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের পাশে সানকিপাড়া এলাকায় কাজল টাওয়ারে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড নামে কার্যক্রম শুরু করে। এরপর তারা জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগের বিনিময়ে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে। এভাবে তারা দুই বছরে ময়মনসিংহের অন্তত দেড় হাজার মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে ২০২৩ সালের নভেম্বরে অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়।
যেভাবে প্রতারণা
ছেলে, স্ত্রী ও বোনের জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ২০২৩ সালে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন সানকিপাড়ার ব্যবসায়ী আরমান হোসেন খান। বিনিময়ে তাঁকে আসল টাকার সঙ্গে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে মুনাফা দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা তো দূরের কথা, আসল টাকাই পাননি তিনি। আরমান হোসেন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটিতে আমার পরিবারের বিনিয়োগ করা টাকার ওপরে ফ্ল্যাট ও জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে প্রতি মাসে আসল ৫ হাজার টাকার সঙ্গে প্রতি লাখে মুনাফার ২ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা বা আসল বাবদ কোনো টাকাই দেয়নি? তারা। শুধু আমি না, বিনিয়োগকারীদের কেউই টাকা পাননি।’
এদিকে প্রতারণার শিকার লোকজন এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না। আরমান হোসেন বলেন, ‘আমি ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেছিলাম। মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।’
সাভারে যেভাবে প্রতারণা
২০২০ সালে সাভার বাসস্ট্যান্ডের অদূরে শিমুলতলা এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে এম কে টাওয়ারে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু করে চক্রটি।
জানা গেছে, আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা প্রথমে ঢাকার ধামরাইয়ের চর বড়দাইল মৌজায় ৫৩ শতাংশের একটি জমির ৫৮ লাখ টাকা মূল্য ধরে তা প্রতিষ্ঠানের নামে সাফ কবলা করে নেয়। ওই জমির মালিক সুশান্ত কুমার বিশ্বাস। যদিও এই জমির দাম বাবদ তাঁকে কোনো টাকা পরিশোধ করেননি তাঁরা। টাকা না দিয়ে জমির মূল্যের সমপরিমাণ টাকা তাঁদের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ দেখিয়ে দেন।
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত আসল ও মুনাফা মিলিয়ে মাত্র ১০ লাখ টাকা পেয়েছি। এরপর ওই মাসে আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়। এরপর আর কোনো টাকা পাইনি।’
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস আরও বলেন, ‘বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কর্মকর্তারা সাভারের আড়াই হাজারের বেশি মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে।’
সাভার পৌর এলাকার মজিদপুরের জহিরুল ইসলামের স্ত্রী আলেয়া ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত কয়েক দফায় আমার স্বামী বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ৪৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। এ ছাড়া আমার কথায় বিশ্বাস করে পরিচিত আরও সাতজন ওই প্রতিষ্ঠানে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। তাঁদের মধ্যে গত চার বছরে আমার স্বামী মুনাফার ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন, কিন্তু বাকিরা কোনো টাকাই পাননি।’
এদিকে ই-কমার্সের নামেও হয়েছে প্রতারণা। ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মোহাম্মদ হোসাইন নামের একজন ভুক্তভোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রমজান মাসে আমিসহ শতাধিক লোক ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড চাকরির জন্য ৩৫ হাজার টাকা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু ঈদের পরে ওই অফিসে গিয়ে তালা ঝুলতে দেখি। এরপর থেকে আমরা কেউই টাকা বা চাকরি পাইনি।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীদের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইলও বন্ধ পাওয়া যায়।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, ‘দুই পক্ষ থেকে থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। মামলার পর দুই পক্ষের লোকজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। আমরা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করব।’
বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট
অরূপ রায়, সাভার

রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আওলাদ হোসেন, নূরে আলম হান্নান, শরিফ, তোফায়েল আলমসহ আরও কয়েকজন এই চক্রে জড়িত। তাঁদের মধ্যে আওলাদ সাবেক সেনাসদস্য। তাঁরা সবাই ঢাকায় থাকেন। এই চক্রের কার বাড়ি কোথায় কেউ জানে না। সব প্রতারণা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নামে।
প্রতারণার জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান খুলেছিল চক্রটি। আওলাদ হোসেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁর সহযোগীদের কেউ মহাব্যবস্থাপক আবার কেউ উপমহাব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চক্রটি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের পাশে সানকিপাড়া এলাকায় কাজল টাওয়ারে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড নামে কার্যক্রম শুরু করে। এরপর তারা জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগের বিনিময়ে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে। এভাবে তারা দুই বছরে ময়মনসিংহের অন্তত দেড় হাজার মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে ২০২৩ সালের নভেম্বরে অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়।
যেভাবে প্রতারণা
ছেলে, স্ত্রী ও বোনের জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ২০২৩ সালে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন সানকিপাড়ার ব্যবসায়ী আরমান হোসেন খান। বিনিময়ে তাঁকে আসল টাকার সঙ্গে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে মুনাফা দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা তো দূরের কথা, আসল টাকাই পাননি তিনি। আরমান হোসেন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটিতে আমার পরিবারের বিনিয়োগ করা টাকার ওপরে ফ্ল্যাট ও জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে প্রতি মাসে আসল ৫ হাজার টাকার সঙ্গে প্রতি লাখে মুনাফার ২ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা বা আসল বাবদ কোনো টাকাই দেয়নি? তারা। শুধু আমি না, বিনিয়োগকারীদের কেউই টাকা পাননি।’
এদিকে প্রতারণার শিকার লোকজন এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না। আরমান হোসেন বলেন, ‘আমি ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেছিলাম। মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।’
সাভারে যেভাবে প্রতারণা
২০২০ সালে সাভার বাসস্ট্যান্ডের অদূরে শিমুলতলা এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে এম কে টাওয়ারে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু করে চক্রটি।
জানা গেছে, আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা প্রথমে ঢাকার ধামরাইয়ের চর বড়দাইল মৌজায় ৫৩ শতাংশের একটি জমির ৫৮ লাখ টাকা মূল্য ধরে তা প্রতিষ্ঠানের নামে সাফ কবলা করে নেয়। ওই জমির মালিক সুশান্ত কুমার বিশ্বাস। যদিও এই জমির দাম বাবদ তাঁকে কোনো টাকা পরিশোধ করেননি তাঁরা। টাকা না দিয়ে জমির মূল্যের সমপরিমাণ টাকা তাঁদের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ দেখিয়ে দেন।
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত আসল ও মুনাফা মিলিয়ে মাত্র ১০ লাখ টাকা পেয়েছি। এরপর ওই মাসে আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়। এরপর আর কোনো টাকা পাইনি।’
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস আরও বলেন, ‘বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কর্মকর্তারা সাভারের আড়াই হাজারের বেশি মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে।’
সাভার পৌর এলাকার মজিদপুরের জহিরুল ইসলামের স্ত্রী আলেয়া ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত কয়েক দফায় আমার স্বামী বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ৪৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। এ ছাড়া আমার কথায় বিশ্বাস করে পরিচিত আরও সাতজন ওই প্রতিষ্ঠানে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। তাঁদের মধ্যে গত চার বছরে আমার স্বামী মুনাফার ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন, কিন্তু বাকিরা কোনো টাকাই পাননি।’
এদিকে ই-কমার্সের নামেও হয়েছে প্রতারণা। ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মোহাম্মদ হোসাইন নামের একজন ভুক্তভোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রমজান মাসে আমিসহ শতাধিক লোক ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড চাকরির জন্য ৩৫ হাজার টাকা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু ঈদের পরে ওই অফিসে গিয়ে তালা ঝুলতে দেখি। এরপর থেকে আমরা কেউই টাকা বা চাকরি পাইনি।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীদের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইলও বন্ধ পাওয়া যায়।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, ‘দুই পক্ষ থেকে থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। মামলার পর দুই পক্ষের লোকজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। আমরা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করব।’

রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আওলাদ হোসেন, নূরে আলম হান্নান, শরিফ, তোফায়েল আলমসহ আরও কয়েকজন এই চক্রে জড়িত। তাঁদের মধ্যে আওলাদ সাবেক সেনাসদস্য। তাঁরা সবাই ঢাকায় থাকেন। এই চক্রের কার বাড়ি কোথায় কেউ জানে না। সব প্রতারণা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নামে।
প্রতারণার জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান খুলেছিল চক্রটি। আওলাদ হোসেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁর সহযোগীদের কেউ মহাব্যবস্থাপক আবার কেউ উপমহাব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা পরিচয় দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চক্রটি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের পাশে সানকিপাড়া এলাকায় কাজল টাওয়ারে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড নামে কার্যক্রম শুরু করে। এরপর তারা জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগের বিনিময়ে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে। এভাবে তারা দুই বছরে ময়মনসিংহের অন্তত দেড় হাজার মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে ২০২৩ সালের নভেম্বরে অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়।
যেভাবে প্রতারণা
ছেলে, স্ত্রী ও বোনের জন্য বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ২০২৩ সালে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন সানকিপাড়ার ব্যবসায়ী আরমান হোসেন খান। বিনিময়ে তাঁকে আসল টাকার সঙ্গে ফ্ল্যাট বা জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে মুনাফা দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা তো দূরের কথা, আসল টাকাই পাননি তিনি। আরমান হোসেন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটিতে আমার পরিবারের বিনিয়োগ করা টাকার ওপরে ফ্ল্যাট ও জমি বিক্রির লভ্যাংশ থেকে প্রতি মাসে আসল ৫ হাজার টাকার সঙ্গে প্রতি লাখে মুনাফার ২ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা ছিল। মুনাফা বা আসল বাবদ কোনো টাকাই দেয়নি? তারা। শুধু আমি না, বিনিয়োগকারীদের কেউই টাকা পাননি।’
এদিকে প্রতারণার শিকার লোকজন এসব প্রতারকের বিরুদ্ধে মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন না। আরমান হোসেন বলেন, ‘আমি ময়মনসিংহ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেছিলাম। মামলা করেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি।’
সাভারে যেভাবে প্রতারণা
২০২০ সালে সাভার বাসস্ট্যান্ডের অদূরে শিমুলতলা এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে এম কে টাওয়ারে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু করে চক্রটি।
জানা গেছে, আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা প্রথমে ঢাকার ধামরাইয়ের চর বড়দাইল মৌজায় ৫৩ শতাংশের একটি জমির ৫৮ লাখ টাকা মূল্য ধরে তা প্রতিষ্ঠানের নামে সাফ কবলা করে নেয়। ওই জমির মালিক সুশান্ত কুমার বিশ্বাস। যদিও এই জমির দাম বাবদ তাঁকে কোনো টাকা পরিশোধ করেননি তাঁরা। টাকা না দিয়ে জমির মূল্যের সমপরিমাণ টাকা তাঁদের প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ দেখিয়ে দেন।
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত আসল ও মুনাফা মিলিয়ে মাত্র ১০ লাখ টাকা পেয়েছি। এরপর ওই মাসে আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীরা অফিস বন্ধ করে পালিয়ে যায়। এরপর আর কোনো টাকা পাইনি।’
সুশান্ত কুমার বিশ্বাস আরও বলেন, ‘বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কর্মকর্তারা সাভারের আড়াই হাজারের বেশি মানুষের কাছ থেকে প্রায় ১০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেছে।’
সাভার পৌর এলাকার মজিদপুরের জহিরুল ইসলামের স্ত্রী আলেয়া ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত কয়েক দফায় আমার স্বামী বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ৪৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। এ ছাড়া আমার কথায় বিশ্বাস করে পরিচিত আরও সাতজন ওই প্রতিষ্ঠানে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। তাঁদের মধ্যে গত চার বছরে আমার স্বামী মুনাফার ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন, কিন্তু বাকিরা কোনো টাকাই পাননি।’
এদিকে ই-কমার্সের নামেও হয়েছে প্রতারণা। ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মোহাম্মদ হোসাইন নামের একজন ভুক্তভোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রমজান মাসে আমিসহ শতাধিক লোক ওপুল্যান্ট ই-কমার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড চাকরির জন্য ৩৫ হাজার টাকা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু ঈদের পরে ওই অফিসে গিয়ে তালা ঝুলতে দেখি। এরপর থেকে আমরা কেউই টাকা বা চাকরি পাইনি।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীদের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইলও বন্ধ পাওয়া যায়।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, ‘দুই পক্ষ থেকে থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। মামলার পর দুই পক্ষের লোকজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। আমরা তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন উপস্থাপন করব।’

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
৩৫ মিনিট আগে
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
২ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
সালাহউদ্দিন বলেন, সন্ধ্যার পর থেকেই কুয়াশা পড়তে থাকে। রাত সাড়ে ১০টার সময় নদীপথ অস্পষ্ট হয়ে যায়। সে সময় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই নৌ-রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাট এলাকায় কিছু যানবাহন আটকা পড়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আরও বলেন, কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হবে।

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
সালাহউদ্দিন বলেন, সন্ধ্যার পর থেকেই কুয়াশা পড়তে থাকে। রাত সাড়ে ১০টার সময় নদীপথ অস্পষ্ট হয়ে যায়। সে সময় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই নৌ-রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাট এলাকায় কিছু যানবাহন আটকা পড়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আরও বলেন, কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হবে।

রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
২৬ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস) আয়োজিত গোল টেবিল বৈঠকে এ তথ্য তুলে ধরে সংস্থাটি।
বিএনপিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৭ সাল থেকে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। বর্তমানে তারা কক্সবাজারের ৩৩টি শিবিরে বসবাস করছে, যা বিশ্বে বৃহত্তম শরণার্থী আশ্রয়স্থলগুলোর একটি। এই জনগোষ্ঠীর ৫২ শতাংশের বেশি নারী ও কন্যা।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে আট বছরেরও বেশি সময়ে কক্সবাজারের প্রায় ৫ লাখ মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই দীর্ঘস্থায়ী সংকটের প্রভাবে স্থানীয় জনগোষ্ঠী জীবিকা, মজুরি, বন ও জলসম্পদ, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক সংহতির ওপর ক্রমবর্ধমান চাপের মুখে পড়েছে। ফলে এটি শুধু শরণার্থী সংকট নয়; এটি মানবিকতা, উন্নয়ন এবং শান্তির এক যৌথ চ্যালেঞ্জ।
‘শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অধিকার ও দায়িত্ব’ শীর্ষক এ গোল টেবিল বৈঠক সঞ্চালনা করেন বিএনপিএসের উপপরিচালক নাসরিন বেগম। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ শামসুদ্দৌজা নয়ন। এ ছাড়া শরণার্থী ত্রান ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এম এ সানোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ পরিবশে আন্দোলন (বাপা) কক্সবাজারের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য হুমায়রা বেগমসহ সংশ্লিষ্টরা বক্তব্য রাখেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শামসুদ্দৌজা নয়ন বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আন্তর্জাতিক অর্থ সহায়তা কমে এসেছে। এর ফলে সামাজিক নিরাপত্তা সংকট তৈরি হচ্ছে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারীরা।
গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিরাপত্তা, খাদ্য, আশ্রয়, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং ও সহিংসতা থেকে সুরক্ষার অধিকার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কাঠামোর অধীনে নিশ্চিত করা নৈতিক ও আইনগত দায়িত্ব। একইভাবে, আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়েরও টেকসই উন্নয়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, সম্মানজনক কাজ এবং জনসেবায় ন্যায্য প্রবেশাধিকারের জরুরি।

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) কক্সবাজার শহরের একটি হোটেলের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস) আয়োজিত গোল টেবিল বৈঠকে এ তথ্য তুলে ধরে সংস্থাটি।
বিএনপিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৭ সাল থেকে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। বর্তমানে তারা কক্সবাজারের ৩৩টি শিবিরে বসবাস করছে, যা বিশ্বে বৃহত্তম শরণার্থী আশ্রয়স্থলগুলোর একটি। এই জনগোষ্ঠীর ৫২ শতাংশের বেশি নারী ও কন্যা।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে আট বছরেরও বেশি সময়ে কক্সবাজারের প্রায় ৫ লাখ মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই দীর্ঘস্থায়ী সংকটের প্রভাবে স্থানীয় জনগোষ্ঠী জীবিকা, মজুরি, বন ও জলসম্পদ, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক সংহতির ওপর ক্রমবর্ধমান চাপের মুখে পড়েছে। ফলে এটি শুধু শরণার্থী সংকট নয়; এটি মানবিকতা, উন্নয়ন এবং শান্তির এক যৌথ চ্যালেঞ্জ।
‘শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অধিকার ও দায়িত্ব’ শীর্ষক এ গোল টেবিল বৈঠক সঞ্চালনা করেন বিএনপিএসের উপপরিচালক নাসরিন বেগম। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ শামসুদ্দৌজা নয়ন। এ ছাড়া শরণার্থী ত্রান ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এম এ সানোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ পরিবশে আন্দোলন (বাপা) কক্সবাজারের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য হুমায়রা বেগমসহ সংশ্লিষ্টরা বক্তব্য রাখেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শামসুদ্দৌজা নয়ন বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আন্তর্জাতিক অর্থ সহায়তা কমে এসেছে। এর ফলে সামাজিক নিরাপত্তা সংকট তৈরি হচ্ছে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারীরা।
গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিরাপত্তা, খাদ্য, আশ্রয়, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং ও সহিংসতা থেকে সুরক্ষার অধিকার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কাঠামোর অধীনে নিশ্চিত করা নৈতিক ও আইনগত দায়িত্ব। একইভাবে, আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়েরও টেকসই উন্নয়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, সম্মানজনক কাজ এবং জনসেবায় ন্যায্য প্রবেশাধিকারের জরুরি।

রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
২৬ জুলাই ২০২৫
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
৩৫ মিনিট আগে
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
২ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার যবিপ্রবি স্থাপন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক। পরবর্তীতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। সেখানে তিনি কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি কৃষিবিদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও যবিপ্রবির রিজেন্ট বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এ ছাড়া তিনি একজন কৃষি বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলী হিসেবে দেশের কৃষি খাতের যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিকায়নে দীর্ঘ পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে কৃতিত্বের সঙ্গে অবদান রেখেছেন।
এদিকে, ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন, রিজেন্টবোর্ড সদস্যবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার।
এক শোক বার্তায় যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ বলেন, রফিকুল ইসলাম সরকার ছিলেন একজন সৎ, মানবিক, ধর্মভীরু ও দায়িত্বশীল মানুষ। যবিপ্রবির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজ অবধি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নতিতে নিরলস পরিশ্রম করেছেন।
তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রশাসক এবং বরেণ্য কৃষি বিজ্ঞানী। যবিপ্রবির সূচনালগ্নে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও দূরদর্শী পরিকল্পনা বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছাতে ভিত গড়ে দিয়েছে। প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে তিনি শূন্য থেকে একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার যে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছিলেন, তা যবিপ্রবি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার যবিপ্রবি স্থাপন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক। পরবর্তীতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। সেখানে তিনি কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি কৃষিবিদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও যবিপ্রবির রিজেন্ট বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এ ছাড়া তিনি একজন কৃষি বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলী হিসেবে দেশের কৃষি খাতের যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিকায়নে দীর্ঘ পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে কৃতিত্বের সঙ্গে অবদান রেখেছেন।
এদিকে, ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন, রিজেন্টবোর্ড সদস্যবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার।
এক শোক বার্তায় যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ বলেন, রফিকুল ইসলাম সরকার ছিলেন একজন সৎ, মানবিক, ধর্মভীরু ও দায়িত্বশীল মানুষ। যবিপ্রবির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আজ অবধি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নতিতে নিরলস পরিশ্রম করেছেন।
তিনি ছিলেন একজন দক্ষ প্রশাসক এবং বরেণ্য কৃষি বিজ্ঞানী। যবিপ্রবির সূচনালগ্নে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও দূরদর্শী পরিকল্পনা বিশ্ববিদ্যালয়টিকে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছাতে ভিত গড়ে দিয়েছে। প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে তিনি শূন্য থেকে একটি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার যে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছিলেন, তা যবিপ্রবি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে।

রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
২৬ জুলাই ২০২৫
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
৩৫ মিনিট আগে
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
২ ঘণ্টা আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়কে আটকে থেকে যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী ট্রাক, ব্যক্তিগত যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রাত সাড়ে ৯টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মহাসড়কে যানজট দেখা গেছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী জানান, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে লাঙ্গলবন্দ ব্রিজ এলাকায় একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর রেলিংয়ে সজোরে আঘাত করে। ট্রাকটিতে প্রায় ২৭ টন মালামাল বোঝাই ছিল। দুর্ঘটনায় সেতুর রেলিং ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
তিনি আরও জানান, ট্রাকটিতে অতিরিক্ত মালামাল থাকায় রেকার দিয়ে সরানো সম্ভব হয়নি। ফলে প্রথমে অন্য একটি ট্রাকে মালামাল স্থানান্তরের কাজ শুরু করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময় লাগায় দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাকটি বিকেলের আগে সরানো যায়নি। এর ফলে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে।

পণ্যবাহী ট্রাকচালক শাহ আলম জানান, দুর্ঘটনার কারণে রাস্তা বন্ধ ছিল বুঝতে পারছি। কিন্তু এত সময় লাগবে ভাবিনি। মালামাল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। এতে আর্থিক ক্ষতিও হচ্ছে।
আরেক যাত্রী আক্তার হোসেন বলেন, আমি চট্টগ্রামে যাচ্ছি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু তিন ঘণ্টা ধরে একই জায়গায় আটকে আছি। ছোট বাচ্চা নিয়ে খুব বিপদে পড়েছি।
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করে। বিকেল নাগাদ মালামাল সরিয়ে ট্রাকটি সড়ক থেকে অপসারণ করা হলে ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে। টানা তিন দিনের ছুটি থাকায় মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেশি।

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে কাঁচপুর সেতু থেকে লাঙ্গলবন্দ পর্যন্ত ১০ কিলোমাটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে একটি ট্রাক দুর্ঘটনার পর দীর্ঘ সময় সড়কে যান চলাচল ব্যাহত হওয়ায় এ যানজট তৈরি হয়।
এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সড়কে আটকে থেকে যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী ট্রাক, ব্যক্তিগত যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রাত সাড়ে ৯টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মহাসড়কে যানজট দেখা গেছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী জানান, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে লাঙ্গলবন্দ ব্রিজ এলাকায় একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর রেলিংয়ে সজোরে আঘাত করে। ট্রাকটিতে প্রায় ২৭ টন মালামাল বোঝাই ছিল। দুর্ঘটনায় সেতুর রেলিং ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
তিনি আরও জানান, ট্রাকটিতে অতিরিক্ত মালামাল থাকায় রেকার দিয়ে সরানো সম্ভব হয়নি। ফলে প্রথমে অন্য একটি ট্রাকে মালামাল স্থানান্তরের কাজ শুরু করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময় লাগায় দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাকটি বিকেলের আগে সরানো যায়নি। এর ফলে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের চট্টগ্রামমুখী লেনে দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে।

পণ্যবাহী ট্রাকচালক শাহ আলম জানান, দুর্ঘটনার কারণে রাস্তা বন্ধ ছিল বুঝতে পারছি। কিন্তু এত সময় লাগবে ভাবিনি। মালামাল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। এতে আর্থিক ক্ষতিও হচ্ছে।
আরেক যাত্রী আক্তার হোসেন বলেন, আমি চট্টগ্রামে যাচ্ছি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু তিন ঘণ্টা ধরে একই জায়গায় আটকে আছি। ছোট বাচ্চা নিয়ে খুব বিপদে পড়েছি।
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম কাজ শুরু করে। বিকেল নাগাদ মালামাল সরিয়ে ট্রাকটি সড়ক থেকে অপসারণ করা হলে ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে। টানা তিন দিনের ছুটি থাকায় মহাসড়কে গাড়ির চাপ বেশি।

রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
২৬ জুলাই ২০২৫
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া নৌ-রুটে ফেরি চলাচল ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টা থেকে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
৩৫ মিনিট আগে
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বসবাস করা ৫৫ শতাংশ নারী ও কন্যা শিশু প্রতিনিয়ত সুরক্ষা, শিক্ষা, পুষ্টি ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, আশ্রয়শিবিরগুলোয় ৯ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরকার মারা গেছেন (ইন্না...রাজিউন)। আজ বুধবার সকালে ঢাকার নিজ বাসা থেকে বের হয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি বেসরকারি বিশেষায়িত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে