নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে নিজ দপ্তরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি সনদ বাণিজ্যের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের কম্পিউটার সেলের সিস্টেম অ্যানালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামান। অভিযোগ রয়েছে শামসুজ্জামান নিজে দুদকের মামলা থেকে রেহাই পেতে সংস্থার দুই কর্মকর্তাকে ডলারে ঘুষ দিয়েছেন। গণমাধ্যমে প্রকাশিত এমন খবর আমলে নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করা জানিয়েছেন দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন।
আজ সোমবার দুদক সচিব জানান, ‘সনদ বাণিজ্যে দুদকের দুই কর্মকর্তা জড়িত এই মর্মে প্রকাশিত প্রতিবেদন দৃষ্টিগোচর হয়েছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত ওই সব প্রতিবেদনে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামানকে অর্থের বিনিময়ে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলার দায় হতে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য দুদকের দুই জন কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতার কথা বলা হয়েছে। বিষয়টির সত্যতা পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একজন পরিচালকের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
খোরশেদা ইয়াসমীন বলেন, শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে রুজুকৃত মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য ভিন্ন একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে।
এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের তৎকালীন চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে ১ কোটি ৬২ লাখ ১৩ হাজার ৩৩৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। যা বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।
এর আগে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে প্রায় পৌনে ২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সিস্টেম অ্যানালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া শামসুজ্জামান পুলিশের কাছে ১৬১ ধারায়, পরে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে সনদ বাণিজ্য ধামাচাপা দিতে কারা, কীভাবে তাঁর কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নিয়েছিলেন তা জানিয়েছেন।
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে শামসুজ্জামান জানান, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের উপপরিচালক আলী আকবর তাকে নোটিশ দেন ও জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এর পর মামলা হলে রেহাই পেতে তিনি দুদকের আরেক উপপরিচালক আবু বকর সিদ্দিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এ সময় আবু বকর তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন করার কথা জানিয়ে ৬০ লাখ টাকা দাবি করেন।
শামসুজ্জামান টাকা দিলে বদলে যায় তদন্ত কর্মকর্তা। জিজ্ঞাসাবাদে শামসুজ্জামান আরও বলেন, পরে দুদকের উপপরিচালক গোলাম মাওলা তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ পান। গোলাম মাওলা শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি উল্লেখ করে প্রতিবেদন দেন। প্রতিবেদন দেওয়ার দিনও ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন বলে শামসুজ্জামান জানিয়েছেন।
ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে নিজ দপ্তরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি সনদ বাণিজ্যের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের কম্পিউটার সেলের সিস্টেম অ্যানালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামান। অভিযোগ রয়েছে শামসুজ্জামান নিজে দুদকের মামলা থেকে রেহাই পেতে সংস্থার দুই কর্মকর্তাকে ডলারে ঘুষ দিয়েছেন। গণমাধ্যমে প্রকাশিত এমন খবর আমলে নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করা জানিয়েছেন দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন।
আজ সোমবার দুদক সচিব জানান, ‘সনদ বাণিজ্যে দুদকের দুই কর্মকর্তা জড়িত এই মর্মে প্রকাশিত প্রতিবেদন দৃষ্টিগোচর হয়েছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত ওই সব প্রতিবেদনে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামানকে অর্থের বিনিময়ে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলার দায় হতে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য দুদকের দুই জন কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতার কথা বলা হয়েছে। বিষয়টির সত্যতা পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একজন পরিচালকের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
খোরশেদা ইয়াসমীন বলেন, শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে রুজুকৃত মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য ভিন্ন একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে।
এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের তৎকালীন চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে ১ কোটি ৬২ লাখ ১৩ হাজার ৩৩৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। যা বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।
এর আগে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে প্রায় পৌনে ২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সিস্টেম অ্যানালিস্ট এ কে এম শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া শামসুজ্জামান পুলিশের কাছে ১৬১ ধারায়, পরে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে সনদ বাণিজ্য ধামাচাপা দিতে কারা, কীভাবে তাঁর কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নিয়েছিলেন তা জানিয়েছেন।
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে শামসুজ্জামান জানান, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের উপপরিচালক আলী আকবর তাকে নোটিশ দেন ও জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এর পর মামলা হলে রেহাই পেতে তিনি দুদকের আরেক উপপরিচালক আবু বকর সিদ্দিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এ সময় আবু বকর তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন করার কথা জানিয়ে ৬০ লাখ টাকা দাবি করেন।
শামসুজ্জামান টাকা দিলে বদলে যায় তদন্ত কর্মকর্তা। জিজ্ঞাসাবাদে শামসুজ্জামান আরও বলেন, পরে দুদকের উপপরিচালক গোলাম মাওলা তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ পান। গোলাম মাওলা শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি উল্লেখ করে প্রতিবেদন দেন। প্রতিবেদন দেওয়ার দিনও ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন বলে শামসুজ্জামান জানিয়েছেন।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে