নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রায় দুই দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও বান্দরবানের রুমায় অপহৃত সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিনকে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) হাত থেকে উদ্ধার করা যায়নি। এই ব্যাংক কর্মকর্তাকে মুক্তি দিতে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে পাহাড়ি এই সশস্ত্র সংগঠন।
বিভিন্ন সময় এই কর্মকর্তা তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। ব্যাংক কর্মকর্তার পরিবারের সদস্যদের বরাতে এমন তথ্য জানিয়েছেন র্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব তথ্য জানান।
খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যৌথ বাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে—ব্যাংক ম্যানেজারকে অক্ষত ও নিরাপদে ফিরিয়ে আনা। এ জন্য নানা কৌশলে কাজ করছে র্যাব। এখন পর্যন্ত ব্যাংক ম্যানেজারের সঙ্গে বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে তাঁর পরিবারের কথা হয়েছে। তিনি সুস্থ আছেন। এই সন্ত্রাসী সংগঠন মুক্তিপণ হিসেবে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা দাবি করছে। র্যাব তাঁর অবস্থান শনাক্তে কাজ করছে। একই সঙ্গে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করছি, কীভাবে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করা যায় এবং সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্যদের গ্রেপ্তারে কাজ করছি। পাশাপাশি সেদিনের ঘটনার সময় সিসিটিভি ফুটেজ স্থানীয়দের দেখিয়ে ও গণমাধ্যমে প্রকাশ করে জড়িতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছি।’
র্যাবের মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি, বান্দরবানের রুমা বাজারে সোনালী ব্যাংকে রাত সোয়া ৮টা থেকে ৯টার (২ এপ্রিল) মধ্যে সন্ত্রাসী সংগঠন কেএনএফ হামলা চালায়। হামলার সময় বিদ্যুৎ ছিল না। এই বিষয়টিও আমলে নিয়ে তদন্ত করছে র্যাব।’
‘আমরা যতটা জেনেছি হামলায় প্রায় শতাধিক ব্যক্তি অংশগ্রহণ করে’—উল্লেখ করে খন্দকার আল মঈন বলেন, হামলাকারীরা বাংলাদেশ পুলিশের ১০টি অস্ত্র ও আনসারের চারটি অস্ত্র লুট করেছে। ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিন ভল্টের চাবি না দেওয়ায় তাঁকেও অপহরণ করে নিয়ে যায়। এর পরের দিন তাঁরা থানচিতে আরও দুটি ব্যাংকে হামলা চালিয়েছে। ব্যাংক দুটি থেকে ভল্টের চাবি নিতে না পারলেও ব্যাংকে থাকা গ্রাহকের বেশ কিছু টাকা নিয়ে যায়। প্রথম দিনের হামলায় তারা কোনো গাড়ি ব্যবহার করেনি। রাতের বেলা এসেছিল। প্রথম দিন বিদ্যুৎ না থাকায় কোনো ফুটেজ ছিল না। কিন্তু দ্বিতীয় দিনের হামলায় তারা চাঁদের গাড়ি ব্যবহার করে। এই দিনের বেশ কিছু ফুটেজ পাওয়া গেছে।’
র্যাবের মুখপাত্র জানান, এই হামলায় অন্য কারও ইন্ধন রয়েছে কি না কিংবা অন্য কোনো কারণ রয়েছে কি না—সে বিষয় র্যাবের গোয়েন্দারা কাজ করছেন। ইতিমধ্যে র্যাব-১৫ থেকে বান্দরবান ক্যাম্পে জনবল বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি র্যাব সদর দপ্তর থেকে পাহাড়ে অভিযানে দক্ষ র্যাব সদস্যদের বান্দরবান পাঠানো হয়েছে।
প্রায় দুই দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও বান্দরবানের রুমায় অপহৃত সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিনকে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) হাত থেকে উদ্ধার করা যায়নি। এই ব্যাংক কর্মকর্তাকে মুক্তি দিতে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে পাহাড়ি এই সশস্ত্র সংগঠন।
বিভিন্ন সময় এই কর্মকর্তা তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। ব্যাংক কর্মকর্তার পরিবারের সদস্যদের বরাতে এমন তথ্য জানিয়েছেন র্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব তথ্য জানান।
খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যৌথ বাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে—ব্যাংক ম্যানেজারকে অক্ষত ও নিরাপদে ফিরিয়ে আনা। এ জন্য নানা কৌশলে কাজ করছে র্যাব। এখন পর্যন্ত ব্যাংক ম্যানেজারের সঙ্গে বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে তাঁর পরিবারের কথা হয়েছে। তিনি সুস্থ আছেন। এই সন্ত্রাসী সংগঠন মুক্তিপণ হিসেবে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা দাবি করছে। র্যাব তাঁর অবস্থান শনাক্তে কাজ করছে। একই সঙ্গে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করছি, কীভাবে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করা যায় এবং সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্যদের গ্রেপ্তারে কাজ করছি। পাশাপাশি সেদিনের ঘটনার সময় সিসিটিভি ফুটেজ স্থানীয়দের দেখিয়ে ও গণমাধ্যমে প্রকাশ করে জড়িতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছি।’
র্যাবের মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা ধারণা করছি, বান্দরবানের রুমা বাজারে সোনালী ব্যাংকে রাত সোয়া ৮টা থেকে ৯টার (২ এপ্রিল) মধ্যে সন্ত্রাসী সংগঠন কেএনএফ হামলা চালায়। হামলার সময় বিদ্যুৎ ছিল না। এই বিষয়টিও আমলে নিয়ে তদন্ত করছে র্যাব।’
‘আমরা যতটা জেনেছি হামলায় প্রায় শতাধিক ব্যক্তি অংশগ্রহণ করে’—উল্লেখ করে খন্দকার আল মঈন বলেন, হামলাকারীরা বাংলাদেশ পুলিশের ১০টি অস্ত্র ও আনসারের চারটি অস্ত্র লুট করেছে। ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিন ভল্টের চাবি না দেওয়ায় তাঁকেও অপহরণ করে নিয়ে যায়। এর পরের দিন তাঁরা থানচিতে আরও দুটি ব্যাংকে হামলা চালিয়েছে। ব্যাংক দুটি থেকে ভল্টের চাবি নিতে না পারলেও ব্যাংকে থাকা গ্রাহকের বেশ কিছু টাকা নিয়ে যায়। প্রথম দিনের হামলায় তারা কোনো গাড়ি ব্যবহার করেনি। রাতের বেলা এসেছিল। প্রথম দিন বিদ্যুৎ না থাকায় কোনো ফুটেজ ছিল না। কিন্তু দ্বিতীয় দিনের হামলায় তারা চাঁদের গাড়ি ব্যবহার করে। এই দিনের বেশ কিছু ফুটেজ পাওয়া গেছে।’
র্যাবের মুখপাত্র জানান, এই হামলায় অন্য কারও ইন্ধন রয়েছে কি না কিংবা অন্য কোনো কারণ রয়েছে কি না—সে বিষয় র্যাবের গোয়েন্দারা কাজ করছেন। ইতিমধ্যে র্যাব-১৫ থেকে বান্দরবান ক্যাম্পে জনবল বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি র্যাব সদর দপ্তর থেকে পাহাড়ে অভিযানে দক্ষ র্যাব সদস্যদের বান্দরবান পাঠানো হয়েছে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বসানো স্থলমাইন বিস্ফোরণে আরেক বাংলাদেশি তরুণের পা উড়ে গেছে। আজ রোববার (২২ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে সীমান্তের ৪৪ পিলারের ৩০ গজ পূর্বে সাপমারাঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলায় জব্দ থাকা মোবাইল ফোন, আইপ্যাড ও পাসপোর্ট নিজের জিম্মায় নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন মডেল মেঘনা আলম। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই আবেদন করেন তিনি।
১৭ মিনিট আগেজানতে চাইলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, কিছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ডের সামনে অবস্থান করেছিল।
২০ মিনিট আগে২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চাকরিচ্যুত ও কারাবন্দী হওয়া বিডিআর সদস্যের মুক্তি ও পুনর্বাসনের দাবিতে ‘মার্চ ফর সচিবালয়’ কর্মসূচি পালন করেন বহিষ্কৃত ও কারাবন্দী বিডিআর সদস্যদের সন্তানেরা। আজ রোববার (২২ জুন) রাজধানীর জাতীয় শহীদ মিনার থেকে এই কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
২১ মিনিট আগে