শরীয়তপুর প্রতিনিধি
ফেসবুকে লালনের গানের দুই লাইন লিখে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে আটক হয়েছিলেন সঞ্জয় রক্ষিত (৪০)। আজ সোমবার মুচলেকা নিয়ে তাঁকে জামিন দিয়েছেন আদালত।
সঞ্জয় রক্ষিত শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার মহিষার এলাকার হরি নারায়ণ রক্ষিতের ছেলে।
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাকিব হোসেন আজ বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
শরীয়তপুর জেলা কোর্ট পরিদর্শক আলমগীর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ফেসবুকে স্ট্যাটাসকে ঘিরে সঞ্জয় রক্ষিতকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ (১)-এর ধারায় আটক করে আদালতে পাঠানো হয়। আজ আদালতে ৫০ টাকার অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করেন যে ভবিষ্যতে এমন কোনো কাজ করবেন না, যাতে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়—এই শর্তে তাঁকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আর এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি।
এ বিষয়ে ভেদরগঞ্জ থানার ওসি মিন্টু মণ্ডল বলেন, ফেসবুকের স্টোরিতে দুটি লাইন লেখাকে ঘিরে সঞ্জয় রক্ষিত নামে একজনকে আটক করা হয়েছিল। স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি দাবি করেছেন, এই লেখার মাধ্যমে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তাঁরা মৌখিক অভিযোগ করেছেন। তাই সামাজিক বিশৃঙ্খলা এড়াতে সঞ্জয়কে আটক করে শরীয়তপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছিল।
‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে’ লালনের এই গানের দুটি লাইন লিখে ফেসবুক স্টোরিতে দিয়েছিলেন সঞ্জয় রক্ষিত। এতে ইসলাম ধর্মকে কটূক্তি করা হয়েছে অভিযোগ করা হলে গতকাল রোববার তাঁকে আটক করে পুলিশ। পরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
সঞ্জয়ের ফেসবুক স্টোরির স্ক্রিনশটে দেখা গেছে, তিনি সেখানে লিখেছেন ‘সুন্নতে খাতনা দিলে যদি হয় মুসলমান, তাহলে নারী জাতির কি হয় বিধান’। এই দুটি লাইন লালনের ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে’ গানের। গানের মূল চরণ দুটি হলো—‘সুন্নত দিলে হয় মুসলমান, নারীলোকের কি হয় বিধান। বামন চিনি পৈতে প্রমাণ, বামনী চিনি কি করে।’
অর্থাৎ লালনের গানের ওই দুটি লাইনের মধ্যে ‘খাতনা’ শব্দটি নেই। শব্দটি সঞ্জয় রক্ষিত সম্ভবত নিজ থেকে যুক্ত করেছিলেন। ভেদরগঞ্জ উপজেলার সাজনপুর বাজারে সঞ্জয় রক্ষিতের স্বর্ণালংকারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
ফেসবুকে লালনের গানের দুই লাইন লিখে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে আটক হয়েছিলেন সঞ্জয় রক্ষিত (৪০)। আজ সোমবার মুচলেকা নিয়ে তাঁকে জামিন দিয়েছেন আদালত।
সঞ্জয় রক্ষিত শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার মহিষার এলাকার হরি নারায়ণ রক্ষিতের ছেলে।
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাকিব হোসেন আজ বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
শরীয়তপুর জেলা কোর্ট পরিদর্শক আলমগীর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ফেসবুকে স্ট্যাটাসকে ঘিরে সঞ্জয় রক্ষিতকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ (১)-এর ধারায় আটক করে আদালতে পাঠানো হয়। আজ আদালতে ৫০ টাকার অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করেন যে ভবিষ্যতে এমন কোনো কাজ করবেন না, যাতে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়—এই শর্তে তাঁকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আর এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি।
এ বিষয়ে ভেদরগঞ্জ থানার ওসি মিন্টু মণ্ডল বলেন, ফেসবুকের স্টোরিতে দুটি লাইন লেখাকে ঘিরে সঞ্জয় রক্ষিত নামে একজনকে আটক করা হয়েছিল। স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি দাবি করেছেন, এই লেখার মাধ্যমে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তাঁরা মৌখিক অভিযোগ করেছেন। তাই সামাজিক বিশৃঙ্খলা এড়াতে সঞ্জয়কে আটক করে শরীয়তপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছিল।
‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে’ লালনের এই গানের দুটি লাইন লিখে ফেসবুক স্টোরিতে দিয়েছিলেন সঞ্জয় রক্ষিত। এতে ইসলাম ধর্মকে কটূক্তি করা হয়েছে অভিযোগ করা হলে গতকাল রোববার তাঁকে আটক করে পুলিশ। পরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
সঞ্জয়ের ফেসবুক স্টোরির স্ক্রিনশটে দেখা গেছে, তিনি সেখানে লিখেছেন ‘সুন্নতে খাতনা দিলে যদি হয় মুসলমান, তাহলে নারী জাতির কি হয় বিধান’। এই দুটি লাইন লালনের ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে’ গানের। গানের মূল চরণ দুটি হলো—‘সুন্নত দিলে হয় মুসলমান, নারীলোকের কি হয় বিধান। বামন চিনি পৈতে প্রমাণ, বামনী চিনি কি করে।’
অর্থাৎ লালনের গানের ওই দুটি লাইনের মধ্যে ‘খাতনা’ শব্দটি নেই। শব্দটি সঞ্জয় রক্ষিত সম্ভবত নিজ থেকে যুক্ত করেছিলেন। ভেদরগঞ্জ উপজেলার সাজনপুর বাজারে সঞ্জয় রক্ষিতের স্বর্ণালংকারের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নৈশপ্রহরী হত্যায় জড়িত সন্দেহে সাতটি পরিবারের ১০টি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। এতে দুই সপ্তাহ ধরে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো। খেয়ে না খেয়ে কাটছে তাদের দিন। এরই মধ্যে হত্যায় জড়িত দুই আসামি ও ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের মামলায় তিন আসামিকে..
৪ মিনিট আগেএইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে ২৬ জুন থেকে। এবারের পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে কলেজের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও, কমেছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। এবার চট্টগ্রামে ৩০৭টি কলেজ থেকে মোট ১ লাখ ২ হাজার ৮৬৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। যেখানে গত বছর কলেজের সংখ্যা ছিল ২৮৭টি এবং পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৬ হাজার
৫ মিনিট আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় যাত্রীবাহী একটি স্পিডবোট নদীতে ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া স্পিডবোট থেকে ২৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন। সোমবার (২৩ জুন) উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট রুটের বউবাজার এলাকায় মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেবড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভূগর্ভস্থ ১৩০৫ পুরোনো কোল ফেইজের (কয়লা উত্তোলন বা নির্গমন মুখ) মজুত শেষ হওয়ায় আজ সোমবার (২৩ জুন) কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। ১৪০৬ নতুন ফেইজে যন্ত্রপাতি স্থাপনের কাজ শেষ হলে আবারও উত্তোলন শুরু হবে।
৯ মিনিট আগে