নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবাদিক আতাউস সামাদ ষাটের দশকের শুরু থেকে আমৃত্যু গণতন্ত্র ও গণমানুষের পক্ষে সাংবাদিকতা করেছেন। ক্ষমতাকে প্রশ্ন করার মধ্য দিয়ে প্রতিটি গণ-আন্দোলনে তিনি অনুকরণীয় ভূমিকা রেখেছেন। সত্য তথ্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদের মাধ্যমে ক্ষমতাকে প্রশ্ন করাটা আমাদেরও অব্যাহত রাখতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বরেণ্য সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১২ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত স্মরণসভায় দেশের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকেরা এসব কথা বলেন।
আতাউস সামাদ স্মৃতি পরিষদ এ স্মরণসভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন রয়টার্সের সাবেক আলোকচিত্রী সাংবাদিক রফিকুর রহমান। আলোচনায় অংশ নেন—সাংবাদিক শওকত মাহমুদ, সরকার আবু সালেহ, প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হোসেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম আবদুল্লাহ, আমার দেশ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক জাহিদ চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, বিএফইউজের সহসভাপতি এ কে এম মহসিন, প্রয়াত আতাউস সামাদের ভাতিজা ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম স্বপন প্রমুখ।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ বলেন, ইতিহাসের বিভিন্ন জায়গায় ও পর্বে আতাউস সামাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। শুধু সাংবাদিক নন, তিনি একজন গুরুত্বপূর্ণ গণ বুদ্ধিজীবীও ছিলেন। মানুষের অধিকার আর রাষ্ট্রের মুক্তির জন্য লেখালেখি এবং কিছু একটা করার তাগিদ সর্বদাই তাঁর মনস্তত্ত্বে ছিল। মৌলিক ও মানবাধিকার নিশ্চিতে তিনি গণমাধ্যমে এবং মাঠে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রতিনিধি ছিলেন।
আতাউস সামাদকে দেশের সাহসী সাংবাদিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত উল্লেখ করে সোহরাব হাসান বলেন, ‘পেশাগত কারণে তাঁর লেখালেখি ও সাংবাদিকতা সূত্রে তাঁকে দেখেছি। তিনি সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা প্রশ্নে আপসহীন ছিলেন। সত্য সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে ক্ষমতাকে প্রশ্ন করতেন। এজন্য আতাউস সামাদকে এরশাদ আমলে কারাবরণ করতে হয়েছে।’
আতাউস সামাদের সাহসী সাংবাদিকতার স্মৃতিচারণা করে এম আবদুল্লাহ বলেন, ‘মৃত্যুর আগপর্যন্ত আতাউস সামাদ সাংবাদিক হিসেবে তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। ক্ষমতাকে প্রশ্ন করে গেছেন, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ছিলেন। গণতন্ত্রের জন্য আমাদের বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার পক্ষে অঙ্গীকারবদ্ধ থাকতে হবে।’
ছড়াকার ও সাংবাদিক আবু সালেহ বলেন, ‘সাংবাদিক আতাউস সামাদ ছিলেন আমাদের আইকন। সাংবাদিকতার মধ্য দিয়ে তিনি দেশের সব আন্দোলনে অনন্য ভূমিকা রেখেছেন।’
সাংবাদিক আতাউস সামাদ ষাটের দশকের শুরু থেকে আমৃত্যু গণতন্ত্র ও গণমানুষের পক্ষে সাংবাদিকতা করেছেন। ক্ষমতাকে প্রশ্ন করার মধ্য দিয়ে প্রতিটি গণ-আন্দোলনে তিনি অনুকরণীয় ভূমিকা রেখেছেন। সত্য তথ্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদের মাধ্যমে ক্ষমতাকে প্রশ্ন করাটা আমাদেরও অব্যাহত রাখতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বরেণ্য সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১২ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত স্মরণসভায় দেশের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকেরা এসব কথা বলেন।
আতাউস সামাদ স্মৃতি পরিষদ এ স্মরণসভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন রয়টার্সের সাবেক আলোকচিত্রী সাংবাদিক রফিকুর রহমান। আলোচনায় অংশ নেন—সাংবাদিক শওকত মাহমুদ, সরকার আবু সালেহ, প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হোসেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম আবদুল্লাহ, আমার দেশ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক জাহিদ চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, বিএফইউজের সহসভাপতি এ কে এম মহসিন, প্রয়াত আতাউস সামাদের ভাতিজা ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম স্বপন প্রমুখ।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ বলেন, ইতিহাসের বিভিন্ন জায়গায় ও পর্বে আতাউস সামাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। শুধু সাংবাদিক নন, তিনি একজন গুরুত্বপূর্ণ গণ বুদ্ধিজীবীও ছিলেন। মানুষের অধিকার আর রাষ্ট্রের মুক্তির জন্য লেখালেখি এবং কিছু একটা করার তাগিদ সর্বদাই তাঁর মনস্তত্ত্বে ছিল। মৌলিক ও মানবাধিকার নিশ্চিতে তিনি গণমাধ্যমে এবং মাঠে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রতিনিধি ছিলেন।
আতাউস সামাদকে দেশের সাহসী সাংবাদিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত উল্লেখ করে সোহরাব হাসান বলেন, ‘পেশাগত কারণে তাঁর লেখালেখি ও সাংবাদিকতা সূত্রে তাঁকে দেখেছি। তিনি সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা প্রশ্নে আপসহীন ছিলেন। সত্য সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে ক্ষমতাকে প্রশ্ন করতেন। এজন্য আতাউস সামাদকে এরশাদ আমলে কারাবরণ করতে হয়েছে।’
আতাউস সামাদের সাহসী সাংবাদিকতার স্মৃতিচারণা করে এম আবদুল্লাহ বলেন, ‘মৃত্যুর আগপর্যন্ত আতাউস সামাদ সাংবাদিক হিসেবে তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। ক্ষমতাকে প্রশ্ন করে গেছেন, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে ছিলেন। গণতন্ত্রের জন্য আমাদের বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার পক্ষে অঙ্গীকারবদ্ধ থাকতে হবে।’
ছড়াকার ও সাংবাদিক আবু সালেহ বলেন, ‘সাংবাদিক আতাউস সামাদ ছিলেন আমাদের আইকন। সাংবাদিকতার মধ্য দিয়ে তিনি দেশের সব আন্দোলনে অনন্য ভূমিকা রেখেছেন।’
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে