নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার অধিকাংশ বস্তিতে ঠিকমতো বর্জ্য অপসারণ করা হয় না। বর্জ্য সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বস্তি থেকে ময়লা সংগ্রহ করতে চায় না। ফলে বস্তিবাসী ড্রেন ও খালে ময়লা ফেলে। তৈরি হয় নোংরা পরিবেশ। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বস্তির মানুষগুলো। বস্তিগুলোতে সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ সোমবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনে বর্জ্য ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা সভায় এসব কথা তুলে ধরেন আলোচকেরা। দূষণমুক্ত ঢাকা নগরীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে ইউএসএইড এর আর্থিক সহযোগিতায় এবং কাউন্টারপার্ট ইন্টারন্যাশনালের কারিগরি সহযোগিতায় ডিএসকে কনর্সোটিয়াম কর্তৃক বাস্তবায়িত ঢাকা কলিং প্রকল্পের উদ্যোগে সভার আয়োজন করা হয়।
বস্তিবাসীর অধিকার সুরক্ষা কমিটির কেন্দ্রীয় সভাপতি হোসনে আরা বেগম রাফেজা বলেন, ‘বস্তির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে সিটি করপোরেশনের মনোযোগ নেই। ফলে বস্তির ময়লা ঠিকমতো সংগ্রহ করা হয় না। এ বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ জানালে উল্টো ময়লা সংগ্রহকারীরা ঝগড়া করে।’ রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকার বস্তিগুলোর পরিস্থিতি অনেক খারাপ বলে জানান হোসনে আরা। এর জন্য তিনি বস্তিবাসীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কমিটি করার দাবি জানান।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন নগরীর জন্য বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই বলে মনে করেন ডিএসসিসির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আব্দুল মোতালেব। তিনি বলেন, ‘সমন্বয়হীনতার কারণে কিছু কিছু জায়গায় সমস্যা রয়ে গেছে। এর জন্য এলাকা ভিত্তিক কমিটি করে দিতে হবে। সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য আইনের বাস্তবায়ন করতে হবে। মানুষকে সচেতন করতে হবে। আর বর্জ্য সংগ্রহকারীদের প্রতি আমাদের নির্দেশনা থাকবে যাতে বস্তি থেকে শতভাগ বর্জ্য সংগ্রহ করে।’
সভায় আরও আলোচনায় অংশ নেয় গবেষক আমিনুর রসুল, ঢাকা কলিং প্রকল্পের পরিচালক মাহবুল হক প্রমুখ।
ঢাকার অধিকাংশ বস্তিতে ঠিকমতো বর্জ্য অপসারণ করা হয় না। বর্জ্য সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বস্তি থেকে ময়লা সংগ্রহ করতে চায় না। ফলে বস্তিবাসী ড্রেন ও খালে ময়লা ফেলে। তৈরি হয় নোংরা পরিবেশ। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বস্তির মানুষগুলো। বস্তিগুলোতে সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ সোমবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনে বর্জ্য ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা সভায় এসব কথা তুলে ধরেন আলোচকেরা। দূষণমুক্ত ঢাকা নগরীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে ইউএসএইড এর আর্থিক সহযোগিতায় এবং কাউন্টারপার্ট ইন্টারন্যাশনালের কারিগরি সহযোগিতায় ডিএসকে কনর্সোটিয়াম কর্তৃক বাস্তবায়িত ঢাকা কলিং প্রকল্পের উদ্যোগে সভার আয়োজন করা হয়।
বস্তিবাসীর অধিকার সুরক্ষা কমিটির কেন্দ্রীয় সভাপতি হোসনে আরা বেগম রাফেজা বলেন, ‘বস্তির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে সিটি করপোরেশনের মনোযোগ নেই। ফলে বস্তির ময়লা ঠিকমতো সংগ্রহ করা হয় না। এ বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ জানালে উল্টো ময়লা সংগ্রহকারীরা ঝগড়া করে।’ রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকার বস্তিগুলোর পরিস্থিতি অনেক খারাপ বলে জানান হোসনে আরা। এর জন্য তিনি বস্তিবাসীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কমিটি করার দাবি জানান।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন নগরীর জন্য বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই বলে মনে করেন ডিএসসিসির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আব্দুল মোতালেব। তিনি বলেন, ‘সমন্বয়হীনতার কারণে কিছু কিছু জায়গায় সমস্যা রয়ে গেছে। এর জন্য এলাকা ভিত্তিক কমিটি করে দিতে হবে। সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য আইনের বাস্তবায়ন করতে হবে। মানুষকে সচেতন করতে হবে। আর বর্জ্য সংগ্রহকারীদের প্রতি আমাদের নির্দেশনা থাকবে যাতে বস্তি থেকে শতভাগ বর্জ্য সংগ্রহ করে।’
সভায় আরও আলোচনায় অংশ নেয় গবেষক আমিনুর রসুল, ঢাকা কলিং প্রকল্পের পরিচালক মাহবুল হক প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে