ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করা আট মাসের শিশু তানহাকে উদ্ধারে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। আদালতের আদেশে ওই শিশুর মাকে নিয়ে আজ বুধবার নগরকান্দা উপজেলার ফুলসূতি ইউনিয়নে কুবাত শেখের বাড়িতে এই অভিযান চালানো হয়।
তবে সেখানে শিশুটির সন্ধান না মিললেও দত্তক নেওয়া পরিবারটির খোঁজ পাওয়া গেছে। এ সময় ওই পরিবার শিশুটি দত্তকের কথা স্বীকার করলেও কিনে নেওয়ার বিষয়ে অস্বীকার করে এবং শিশুটির অবস্থান সম্পর্কে কোনো তথ্য জানায়নি। পরে শিশুটিকে না পেয়ে ফিরে যায় পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কুবাত মোল্যার মেয়ে কোহিনূর বেগম ওই শিশুকে নিয়েছেন ছয় মাস আগে। কোহিনূর বেগমের বিয়ে হয়েছে সদর উপজেলার মাচ্চর ইউনিয়নের ধুলদি গ্রামের আহাদ মোল্যার সঙ্গে। এই দম্পতি প্রায় ১৫ বছর নিঃসন্তান রয়েছেন। শিশুটিকে নিয়ে বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন তাঁরা।
অভিযানের সময় কোহিনূর বেগমের ভাই রবিউল শেখ বাচ্চাটি দত্তক নিয়েছেন বলে স্বীকার করেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার বোনের কোনো সন্তান না হওয়ায় বাচ্চাটিকে নিয়েছেন। বাচ্চাটিকে ওর বাবার কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে।’
রবিউল শেখ বলেন, ‘সবারই তো ছেলেমেয়ের স্বপ্ন থাকে। আমার বোনের কাছে শিশুটি রয়েছে, গত ছয় মাস নিজের সন্তানের মতো বুকের দুধ খাইয়ে লালনপালন করছেন। তাঁরা বর্তমানে ঢাকায় আছেন।’ তবে ঢাকায় কোথায় আছেন ও কীভাবে নেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু বলতে চাননি তিনি।
এর আগে নিজের শিশুসন্তানকে ফিরে পেতে গত বছরের ৯ ডিসেম্বর ফরিদপুর অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ১ নম্বর আমলি আদালতে মামলা করেন পপি বেগম। তবে মামলায় সন্তান বিক্রির বিষয়টি উল্লেখ না থাকলেও জোরপূর্বক আটকে রাখা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় এবং ফিরে পেতে আরজি জানানো হয়। এরপর শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য চলতি বছরের ২৮ এপ্রিল সার্চ ওয়ারেন্টের মাধ্যমে শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য নগরকান্দা থানা-পুলিশকে নির্দেশ দেন আদালত।
এ বিষয়ে নগরকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ সফর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য আজ সম্ভাব্য ঠিকানায় যাওয়া হয়েছে এবং প্রাথমিক তথ্য পেলেও শিশুটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। ঢাকায় আছে বলে শিশুটি নেওয়া পরিবার জানিয়েছে; তবে কোথায় আছে, সেটি জানায়নি। ইতিমধ্যে আমরা মধ্যস্থতাকারী দলিল লেখক আলমগীরকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। শিশুটিকে উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। শিশুটিকে না পেলেও যেসব তথ্য পেয়েছি, সেসব বিষয় উল্লেখ করে আদালতে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’
ফরিদপুরে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করা আট মাসের শিশু তানহাকে উদ্ধারে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। আদালতের আদেশে ওই শিশুর মাকে নিয়ে আজ বুধবার নগরকান্দা উপজেলার ফুলসূতি ইউনিয়নে কুবাত শেখের বাড়িতে এই অভিযান চালানো হয়।
তবে সেখানে শিশুটির সন্ধান না মিললেও দত্তক নেওয়া পরিবারটির খোঁজ পাওয়া গেছে। এ সময় ওই পরিবার শিশুটি দত্তকের কথা স্বীকার করলেও কিনে নেওয়ার বিষয়ে অস্বীকার করে এবং শিশুটির অবস্থান সম্পর্কে কোনো তথ্য জানায়নি। পরে শিশুটিকে না পেয়ে ফিরে যায় পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কুবাত মোল্যার মেয়ে কোহিনূর বেগম ওই শিশুকে নিয়েছেন ছয় মাস আগে। কোহিনূর বেগমের বিয়ে হয়েছে সদর উপজেলার মাচ্চর ইউনিয়নের ধুলদি গ্রামের আহাদ মোল্যার সঙ্গে। এই দম্পতি প্রায় ১৫ বছর নিঃসন্তান রয়েছেন। শিশুটিকে নিয়ে বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন তাঁরা।
অভিযানের সময় কোহিনূর বেগমের ভাই রবিউল শেখ বাচ্চাটি দত্তক নিয়েছেন বলে স্বীকার করেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার বোনের কোনো সন্তান না হওয়ায় বাচ্চাটিকে নিয়েছেন। বাচ্চাটিকে ওর বাবার কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে।’
রবিউল শেখ বলেন, ‘সবারই তো ছেলেমেয়ের স্বপ্ন থাকে। আমার বোনের কাছে শিশুটি রয়েছে, গত ছয় মাস নিজের সন্তানের মতো বুকের দুধ খাইয়ে লালনপালন করছেন। তাঁরা বর্তমানে ঢাকায় আছেন।’ তবে ঢাকায় কোথায় আছেন ও কীভাবে নেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু বলতে চাননি তিনি।
এর আগে নিজের শিশুসন্তানকে ফিরে পেতে গত বছরের ৯ ডিসেম্বর ফরিদপুর অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ১ নম্বর আমলি আদালতে মামলা করেন পপি বেগম। তবে মামলায় সন্তান বিক্রির বিষয়টি উল্লেখ না থাকলেও জোরপূর্বক আটকে রাখা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় এবং ফিরে পেতে আরজি জানানো হয়। এরপর শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য চলতি বছরের ২৮ এপ্রিল সার্চ ওয়ারেন্টের মাধ্যমে শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য নগরকান্দা থানা-পুলিশকে নির্দেশ দেন আদালত।
এ বিষয়ে নগরকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ সফর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী শিশুটিকে উদ্ধারের জন্য আজ সম্ভাব্য ঠিকানায় যাওয়া হয়েছে এবং প্রাথমিক তথ্য পেলেও শিশুটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। ঢাকায় আছে বলে শিশুটি নেওয়া পরিবার জানিয়েছে; তবে কোথায় আছে, সেটি জানায়নি। ইতিমধ্যে আমরা মধ্যস্থতাকারী দলিল লেখক আলমগীরকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। শিশুটিকে উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। শিশুটিকে না পেলেও যেসব তথ্য পেয়েছি, সেসব বিষয় উল্লেখ করে আদালতে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’
বরিশালের আইএসিআইবি নার্সিং ইনস্টিটিউটে এবার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ৫০ আসনের বিপরীতে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হননি। অন্যদিকে পটুয়াখালীর ড. জাফর নার্সিং কলেজে সমানসংখ্যক আসনের বিপরীতে মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
৫ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত ভালনারেবল উইমেন বেনিফিটের (ভিডব্লিউবি) সুবিধাভোগী আজনুর আক্তার। দুই দিন ধরে ইউপি কার্যালয়ে ঘুরছেন ৫ মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলনের জন্য। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের...
৯ মিনিট আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) রাত ১০ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জগন্নাথ হল ও অন্যান্য হল ও ছাত্র...
২৮ মিনিট আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে মব সৃষ্টি করে হেনস্তা ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে হানিফ মিয়া নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি দল সোমবার রাতে তাঁকে আটক করে উত্তরা পশ্চিম থানায় হস্তান্তর করে। হানিফ উত্তরা পশ্চিম থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব।
৩৪ মিনিট আগে