মাদারীপুর প্রতিনিধি
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের জনসভায় ১০ লাখ লোকসমাগমের আশা করছে আওয়ামী লীগ। দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা আজ বৃহস্পতিবার পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল মাদারীপুরের শিবচরের বাংলাবাজার ঘাট পরিদর্শনে এসে এই আশার কথা জানান।
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে প্রতিনিধিদলটি স্পিডবোটে এসে বাংলাবাজার ঘাটের বিভিন্ন পয়েন্ট পরিদর্শন করে।
এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপের কারণে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন হয়েছে। পদ্মাপাড়ের আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে লাখ লাখ মানুষের অংশগ্রহণে জনসভা এক বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত হবে। এই ঐতিহাসিক জনসভায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেবে। আমরা ধারণা করছি, পদ্মার দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় ২১ জেলার মানুষ সভাস্থলে উপস্থিত থাকবে।’
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘জনসভার পর ফানুস ওড়ানো থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ জমকালো অনুষ্ঠানসূচির আয়োজন করা হবে। এর সার্বিক দায়িত্ব স্থানীয় সংসদ সদস্য ও চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীর। সহযোগিতা করবেন সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। দিনব্যাপী এই আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠবে পদ্মাপারের মানুষ। দীর্ঘদিনের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে এই সভায়।’
বাহাউদ্দিন নাছিম এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘বিএনপির নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। তারা যদি কোনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম ৭৫-এর ঘাতকদের মতো খুন-সন্ত্রাস করতে চায়, তাহলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করবে। তাদের কোনো অপশক্তিই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না।’
প্রতিনিধিদলে অংশ নেওয়া চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতু আমাদের অঞ্চলের অর্থনৈতিক মুক্তির সেতু। সেতুটি চালু হলে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক মুক্তি ঘটবে। এর ফলে দুটি নৌবন্দর মোংলা ও পায়রা এবং স্থলবন্দর বেনাপোলের মাধ্যমে অর্থনৈতিক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হবে। পদ্মা সেতুর যোগাযোগব্যবস্থার সঙ্গে রেললাইনও যুক্ত হওয়ায় চিন্তাই করা যাবে না কী ধরনের অর্থনৈতিক তৎপরতা বাড়বে। পদ্মা সেতু আমাদের স্বপ্নের সেতু, এর জনসভাও হবে ঐতিহাসিক।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
প্রতিনিধিদলে আরও উপস্থিত ছিলেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন অপু, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, মাদারীপুর জেলা পরিষদ প্রশাসক মুনির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রমুখ।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের জনসভায় ১০ লাখ লোকসমাগমের আশা করছে আওয়ামী লীগ। দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা আজ বৃহস্পতিবার পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল মাদারীপুরের শিবচরের বাংলাবাজার ঘাট পরিদর্শনে এসে এই আশার কথা জানান।
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে প্রতিনিধিদলটি স্পিডবোটে এসে বাংলাবাজার ঘাটের বিভিন্ন পয়েন্ট পরিদর্শন করে।
এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপের কারণে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন হয়েছে। পদ্মাপাড়ের আশপাশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে লাখ লাখ মানুষের অংশগ্রহণে জনসভা এক বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত হবে। এই ঐতিহাসিক জনসভায় ১০ লক্ষাধিক মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেবে। আমরা ধারণা করছি, পদ্মার দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় ২১ জেলার মানুষ সভাস্থলে উপস্থিত থাকবে।’
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘জনসভার পর ফানুস ওড়ানো থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ জমকালো অনুষ্ঠানসূচির আয়োজন করা হবে। এর সার্বিক দায়িত্ব স্থানীয় সংসদ সদস্য ও চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীর। সহযোগিতা করবেন সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। দিনব্যাপী এই আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠবে পদ্মাপারের মানুষ। দীর্ঘদিনের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে এই সভায়।’
বাহাউদ্দিন নাছিম এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘বিএনপির নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। তারা যদি কোনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম ৭৫-এর ঘাতকদের মতো খুন-সন্ত্রাস করতে চায়, তাহলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করবে। তাদের কোনো অপশক্তিই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না।’
প্রতিনিধিদলে অংশ নেওয়া চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতু আমাদের অঞ্চলের অর্থনৈতিক মুক্তির সেতু। সেতুটি চালু হলে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক মুক্তি ঘটবে। এর ফলে দুটি নৌবন্দর মোংলা ও পায়রা এবং স্থলবন্দর বেনাপোলের মাধ্যমে অর্থনৈতিক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হবে। পদ্মা সেতুর যোগাযোগব্যবস্থার সঙ্গে রেললাইনও যুক্ত হওয়ায় চিন্তাই করা যাবে না কী ধরনের অর্থনৈতিক তৎপরতা বাড়বে। পদ্মা সেতু আমাদের স্বপ্নের সেতু, এর জনসভাও হবে ঐতিহাসিক।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
প্রতিনিধিদলে আরও উপস্থিত ছিলেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন অপু, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, মাদারীপুর জেলা পরিষদ প্রশাসক মুনির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রমুখ।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
রনির বাড়ি লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নে। তিনি ওই ইউনিয়নের বৃহত্তর রামগতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৃত মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিমের ছোট ছেলে।
৪ মিনিট আগেগাইবান্ধা আদালতে দুই সন্তানের জনককে শিশু পরিচয়ে ভুয়া জন্মসনদ দেখিয়ে জামিনে মুক্ত করার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আদালতের নথি জালিয়াতি, আসামির পরিচয় পরিবর্তন এবং শিশু আদালতকে ভুল পথে পরিচালিত করার অভিযোগ উঠেছে। মামলার নথি ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১৫ জুলাই সেনাবাহিনীর অভিযানে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার তালুক কান
৪ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক প্রথম বর্ষের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
১৭ মিনিট আগেপুলিশ সুপার বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও একটি বিভাগ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কাজ করছে। তবে মাদক নির্মূলের জন্য সবার সহযোগিতা জরুরি। তিনি তথ্য দিয়ে কিংবা সামাজিক প্রতিরোধের মাধ্যমে মাদক নির্মূলের আহ্বান জানান। প্রয়োজনে মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সামাজিকভাবে বয়কট করার পরামর্শও দে
২০ মিনিট আগে