নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য অধিকার আইনের আওতায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আবেদন করে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোনো জবাব মেলে না। কিছু কিছু আবেদনের উত্তরে সরবরাহ করা হয় অসম্পূর্ণ তথ্য। ভোগান্তিতে পড়তে হয় আবেদনকারীকে।
আজ বুধবার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস বাংলাদেশ (আরআইবি) আয়োজিত এক সভায় এ সব কথা বলেন বক্তারা।
সভায় জানানো হয়, গত বছর ডিসেম্বর থেকে এ বছর এপ্রিল পর্যন্ত ইউনেসকোর (জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক শাখা) নীতিমালা অনুযায়ী, সারা দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ৮১৮টি আবেদন করা হয়। যার মধ্যে মাত্র ২০২ টির জবাব পাওয়া গেছে ৷
আরআইবির প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপক রুহি নাজ মূল বক্তব্য তুলে ধরে জানান, সাতটি মন্ত্রণালয় এবং এদের জেলা উপজেলা পর্যায়ের কার্যালয়ে ৩৪টি কাঠামোবদ্ধ প্রশ্নসহ পাঁচ সেট করে আবেদন পাঠানো হয়েছিল। দেশের ৬৪ জেলার ৬৪টি উপজেলায় এ সব আবেদন পাঠানো হয় ৷ বেশির ভাগেরই কোনো উত্তর আসেনি ৷
যেসব মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ কার্যালয়ে এসব আবেদন পাঠানো হয়েছিল, সেগুলো হলো অর্থ মন্ত্রণালয়; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সভায় প্রধান অতিথি সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার ও দৈনিক আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান বলেন, দেশে প্রচলিত প্রায় সাড়ে এগারশো আইনের মধ্যে তথ্য অধিকার আইন একটি ভিন্ন ধরনের আইন ৷ কারণ প্রায় সব আইনই জনগণের ওপর প্রয়োগ করা হয়। শুধুমাত্র এই আইনটি জনগণ প্রশাসনের ওপর প্রয়োগ করতে পারে। তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগ প্রশাসনের দুর্নীতি কমাতে পারে। আমার সংশয় আছে, যদি এই আইনটি সংশোধন, সংযোজন বা পরিমার্জনের বিষয়ে তোলা হয়, তাহলে এই আইনের স্পিরিটটাই (মর্ম) বদলে দেওয়া হতে পারে। কারণ অনেকেই আইনটিকে ভয় পায়। দেশে তথ্য অধিকার সংস্কৃতি গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম বলেন, তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়ন করা জনগণের দায়িত্ব। এটাই একমাত্র আইন যেটা জনগণের হাতের মুঠোয় আছে ৷ এই আইনটা সামনে এগিয়ে নেওয়া আমাদের দায়িত্ব৷
আরআইবির চেয়ার পারসন শামসুল বারি বলেন, তথ্য অধিকার আইন একটি শক্তিশালী আইন। এই আইন নাগরিককে অধিকারের পাশাপাশি দায়িত্ব দিয়েছে। সেটার সঠিক প্রয়োগ জরুরি ৷
বক্তারা তথ্য অধিকার আইন বিশদভাবে পাঠ্যক্রমে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করেন। যেসব তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থ ও গোপনীয়তার অজুহাত দেখানো হয়, সেটা কতটুকু যৌক্তিক সেটা খতিয়ে দেখার আহ্বান জানান তারা।
তথ্য অধিকার আইনের আওতায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আবেদন করে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোনো জবাব মেলে না। কিছু কিছু আবেদনের উত্তরে সরবরাহ করা হয় অসম্পূর্ণ তথ্য। ভোগান্তিতে পড়তে হয় আবেদনকারীকে।
আজ বুধবার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস বাংলাদেশ (আরআইবি) আয়োজিত এক সভায় এ সব কথা বলেন বক্তারা।
সভায় জানানো হয়, গত বছর ডিসেম্বর থেকে এ বছর এপ্রিল পর্যন্ত ইউনেসকোর (জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক শাখা) নীতিমালা অনুযায়ী, সারা দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১ হাজার ৮১৮টি আবেদন করা হয়। যার মধ্যে মাত্র ২০২ টির জবাব পাওয়া গেছে ৷
আরআইবির প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপক রুহি নাজ মূল বক্তব্য তুলে ধরে জানান, সাতটি মন্ত্রণালয় এবং এদের জেলা উপজেলা পর্যায়ের কার্যালয়ে ৩৪টি কাঠামোবদ্ধ প্রশ্নসহ পাঁচ সেট করে আবেদন পাঠানো হয়েছিল। দেশের ৬৪ জেলার ৬৪টি উপজেলায় এ সব আবেদন পাঠানো হয় ৷ বেশির ভাগেরই কোনো উত্তর আসেনি ৷
যেসব মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ কার্যালয়ে এসব আবেদন পাঠানো হয়েছিল, সেগুলো হলো অর্থ মন্ত্রণালয়; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সভায় প্রধান অতিথি সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার ও দৈনিক আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান বলেন, দেশে প্রচলিত প্রায় সাড়ে এগারশো আইনের মধ্যে তথ্য অধিকার আইন একটি ভিন্ন ধরনের আইন ৷ কারণ প্রায় সব আইনই জনগণের ওপর প্রয়োগ করা হয়। শুধুমাত্র এই আইনটি জনগণ প্রশাসনের ওপর প্রয়োগ করতে পারে। তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগ প্রশাসনের দুর্নীতি কমাতে পারে। আমার সংশয় আছে, যদি এই আইনটি সংশোধন, সংযোজন বা পরিমার্জনের বিষয়ে তোলা হয়, তাহলে এই আইনের স্পিরিটটাই (মর্ম) বদলে দেওয়া হতে পারে। কারণ অনেকেই আইনটিকে ভয় পায়। দেশে তথ্য অধিকার সংস্কৃতি গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম বলেন, তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়ন করা জনগণের দায়িত্ব। এটাই একমাত্র আইন যেটা জনগণের হাতের মুঠোয় আছে ৷ এই আইনটা সামনে এগিয়ে নেওয়া আমাদের দায়িত্ব৷
আরআইবির চেয়ার পারসন শামসুল বারি বলেন, তথ্য অধিকার আইন একটি শক্তিশালী আইন। এই আইন নাগরিককে অধিকারের পাশাপাশি দায়িত্ব দিয়েছে। সেটার সঠিক প্রয়োগ জরুরি ৷
বক্তারা তথ্য অধিকার আইন বিশদভাবে পাঠ্যক্রমে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করেন। যেসব তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থ ও গোপনীয়তার অজুহাত দেখানো হয়, সেটা কতটুকু যৌক্তিক সেটা খতিয়ে দেখার আহ্বান জানান তারা।
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৪ ঘণ্টা আগে