নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩০ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম এই তারিখ ধার্য করেন। এ সময় আদালত বলেন, আসামিদের বিদেশ যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে।
আজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মুহাম্মদ আব্দুর রউফ সবুজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
অন্যদিকে সাতারকুলের ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরও কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নাম অন্তর্ভুক্ত করে সম্পূরক এজাহার বিচারিক নথিতে সংযুক্ত করার আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন একই আদালত।
শিশু আয়ানের বাবা ও এই মামলার বাদী শামীম আহমেদের আইনজীবী পারভিন সুলতানা শাম্মী বিষয়গুলো আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
শিশু আয়ানকে অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া চিকিৎসক ডা. সাব্বির ও সার্জারি করা চিকিৎসক ডা. তাসনুভা মাহজাবিন আদালতে হাজির ছিলেন।
রাজধানীর একটি বেসরকারি স্কুলের নার্সারির শিক্ষার্থী ছিল শিশু আয়ান। তাকে গত ৩১ ডিসেম্বর সুন্নতে খতনা করাতে সাতারকুলের ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাকে অ্যানেসথেসিয়া দিয়ে খতনা করা হয়। কিন্তু অপারেশনের কয়েক ঘণ্টা পরও জ্ঞান না ফিরলে আয়ানকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে ৮ দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর ৭ জানুয়ারি দিবাগত মধ্যরাতে আয়ানকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
এ ঘটনায় ৯ জানুয়ারি আয়ানের বাবা শামীম আহমেদ বাদী হয়ে দায়িত্বে অবহেলা জনিত কারণে মৃত্যুর অভিযোগে বাড্ডা থানায় মামলা দায়ের করেন। ১৯ জানুয়ারি আসামিরা ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিন পান।
বিদেশ যেতে অনুমতি নিতে হবে
এই মামলার আসামি দুই চিকিৎসক যাতে বিদেশ যেতে না পারেন, সেজন্য নির্দেশ চেয়ে আদালতে একটি আবেদন করেন বাদীপক্ষ। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলেন, পেশার কাজে আসামিদের বিদেশ যেতে হতে পারে। আদালত মৌখিকভাবে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের নির্দেশ দেন, বিদেশ যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে।
সম্পূরক এজাহার
এদিকে মামলার বাদী গত ৬ মার্চ বাড্ডা থানায় ইউনাইটেড হাসপাতালের আরও কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে মামলায় অন্তর্ভুক্ত করতে সম্পূরক এজাহার দায়ের করেন। সম্পূরক এজাহারে ডা. রিফাতুল আক্তার, ওই হাসপাতালের জেনারেল ম্যানেজার বশির আহমেদ মোল্লা, এজিএম (এডমিন) মাইনুল আহমেদ, পরিচালক নিজামুদ্দিন হাসান রশিদ, ইউনাইটেড গ্রুপের সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান ইউনাইটেড হাসপাতালের পরিচালক হাসান মাহমুদ রাজা, ইউনাইটেড গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মইনুদ্দিন হাসান রশিদ এবং অজ্ঞাতনামা চিকিৎসক ও হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আসামি করা হয়েছে।
এই সম্পূরক এজাহারটি মামলার বিচারিক নথিতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য তদন্ত কর্মকর্তা আজ আবেদন করেন। উক্ত আবেদনের বিষয়ে আদালত বলেন, সম্পূরক এজাহার এর বিষয়টি আইনে নেই। তাই আবেদন নামঞ্জুর করা হলো। তবে আদালত শুনানির সময় বলেন, এই অপরাধের সঙ্গে আরও যারা সংশ্লিষ্ট তাদেরকে তদন্ত কর্মকর্তা গ্রেপ্তার করতে পারবেন এবং তদন্ত প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন।
সুন্নতে খতনা করাতে গিয়ে শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩০ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম এই তারিখ ধার্য করেন। এ সময় আদালত বলেন, আসামিদের বিদেশ যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে।
আজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মুহাম্মদ আব্দুর রউফ সবুজ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
অন্যদিকে সাতারকুলের ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরও কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নাম অন্তর্ভুক্ত করে সম্পূরক এজাহার বিচারিক নথিতে সংযুক্ত করার আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন একই আদালত।
শিশু আয়ানের বাবা ও এই মামলার বাদী শামীম আহমেদের আইনজীবী পারভিন সুলতানা শাম্মী বিষয়গুলো আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
শিশু আয়ানকে অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া চিকিৎসক ডা. সাব্বির ও সার্জারি করা চিকিৎসক ডা. তাসনুভা মাহজাবিন আদালতে হাজির ছিলেন।
রাজধানীর একটি বেসরকারি স্কুলের নার্সারির শিক্ষার্থী ছিল শিশু আয়ান। তাকে গত ৩১ ডিসেম্বর সুন্নতে খতনা করাতে সাতারকুলের ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাকে অ্যানেসথেসিয়া দিয়ে খতনা করা হয়। কিন্তু অপারেশনের কয়েক ঘণ্টা পরও জ্ঞান না ফিরলে আয়ানকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে ৮ দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর ৭ জানুয়ারি দিবাগত মধ্যরাতে আয়ানকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
এ ঘটনায় ৯ জানুয়ারি আয়ানের বাবা শামীম আহমেদ বাদী হয়ে দায়িত্বে অবহেলা জনিত কারণে মৃত্যুর অভিযোগে বাড্ডা থানায় মামলা দায়ের করেন। ১৯ জানুয়ারি আসামিরা ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিন পান।
বিদেশ যেতে অনুমতি নিতে হবে
এই মামলার আসামি দুই চিকিৎসক যাতে বিদেশ যেতে না পারেন, সেজন্য নির্দেশ চেয়ে আদালতে একটি আবেদন করেন বাদীপক্ষ। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা বলেন, পেশার কাজে আসামিদের বিদেশ যেতে হতে পারে। আদালত মৌখিকভাবে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের নির্দেশ দেন, বিদেশ যেতে হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে।
সম্পূরক এজাহার
এদিকে মামলার বাদী গত ৬ মার্চ বাড্ডা থানায় ইউনাইটেড হাসপাতালের আরও কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে মামলায় অন্তর্ভুক্ত করতে সম্পূরক এজাহার দায়ের করেন। সম্পূরক এজাহারে ডা. রিফাতুল আক্তার, ওই হাসপাতালের জেনারেল ম্যানেজার বশির আহমেদ মোল্লা, এজিএম (এডমিন) মাইনুল আহমেদ, পরিচালক নিজামুদ্দিন হাসান রশিদ, ইউনাইটেড গ্রুপের সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান ইউনাইটেড হাসপাতালের পরিচালক হাসান মাহমুদ রাজা, ইউনাইটেড গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মইনুদ্দিন হাসান রশিদ এবং অজ্ঞাতনামা চিকিৎসক ও হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আসামি করা হয়েছে।
এই সম্পূরক এজাহারটি মামলার বিচারিক নথিতে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য তদন্ত কর্মকর্তা আজ আবেদন করেন। উক্ত আবেদনের বিষয়ে আদালত বলেন, সম্পূরক এজাহার এর বিষয়টি আইনে নেই। তাই আবেদন নামঞ্জুর করা হলো। তবে আদালত শুনানির সময় বলেন, এই অপরাধের সঙ্গে আরও যারা সংশ্লিষ্ট তাদেরকে তদন্ত কর্মকর্তা গ্রেপ্তার করতে পারবেন এবং তদন্ত প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন।
গত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগে