নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকায় টানা ভারী বৃষ্টিতে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার পর থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মুষলধারে বৃষ্টি ঝরেছে। এখনো গুঁড়ি গুঁড়ি পড়ছে।
আবহাওয়া দপ্তর বলছে, ঢাকায় সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ১১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। শুক্রবারও রাজধানীতে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে টানা বৃষ্টিপাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় থই থই পানি। অনেক রাস্তা তলিয়ে গেছে। জলাবদ্ধতার কারণে অনেক রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ঘরমুখী অনেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক স্থানে আটকে থাকার কথা জানিয়েছেন। অনেকেই ফেসবুকে শেয়ার করেছেন তাঁদের ভোগান্তির কথা। এমনকি বৃষ্টির কারণে কর্মস্থল থেকে অনেকে সময়মতো বের হতে পারেননি।
রাজধানীর বেগম রোকেয়া সরণি, বাংলামোটর, সার্ক ফোয়ারা থেকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পর্যন্ত দীর্ঘ যানজট দেখা গেছে। রাত ১০টার দিকেই তলিয়ে যায় গ্রিন রোড এলাকা। এই সড়কে বহু গাড়ি আটকে থাকতে দেখা যায়। এ ছাড়া ধানমন্ডি-৫ নম্বর সড়ক, নীলক্ষেত, কাঁটাবন, হাতিরপুল এলাকার সড়কেও পানি জমতে দেখা গেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ১১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এটা গত কয়েক দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ। সাধারণত এত বৃষ্টি এই সময়ে কখনো হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘আরও ঘণ্টা দেড় এমন বৃষ্টি থাকবে। এরপর কমে যাবে। আগামী দুই দিন এমন আবহাওয়া থাকবে। বৃষ্টি এ সময় আরও বাড়তে পারে।’
এর আগে বৃহস্পতিবার রাজধানীতে সকাল থেকে ৬টা পর্যন্ত মাত্র ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল। এ সময় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল রংপুরের ডিমলাতে।
আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগেও বৃষ্টি হয়েছে।
শুক্রবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের বেশির ভাগ জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় বজ্রপাতও হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
রাজধানী ঢাকায় টানা ভারী বৃষ্টিতে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার পর থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মুষলধারে বৃষ্টি ঝরেছে। এখনো গুঁড়ি গুঁড়ি পড়ছে।
আবহাওয়া দপ্তর বলছে, ঢাকায় সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ১১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। শুক্রবারও রাজধানীতে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে টানা বৃষ্টিপাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় থই থই পানি। অনেক রাস্তা তলিয়ে গেছে। জলাবদ্ধতার কারণে অনেক রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। ঘরমুখী অনেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক স্থানে আটকে থাকার কথা জানিয়েছেন। অনেকেই ফেসবুকে শেয়ার করেছেন তাঁদের ভোগান্তির কথা। এমনকি বৃষ্টির কারণে কর্মস্থল থেকে অনেকে সময়মতো বের হতে পারেননি।
রাজধানীর বেগম রোকেয়া সরণি, বাংলামোটর, সার্ক ফোয়ারা থেকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পর্যন্ত দীর্ঘ যানজট দেখা গেছে। রাত ১০টার দিকেই তলিয়ে যায় গ্রিন রোড এলাকা। এই সড়কে বহু গাড়ি আটকে থাকতে দেখা যায়। এ ছাড়া ধানমন্ডি-৫ নম্বর সড়ক, নীলক্ষেত, কাঁটাবন, হাতিরপুল এলাকার সড়কেও পানি জমতে দেখা গেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ১১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এটা গত কয়েক দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ। সাধারণত এত বৃষ্টি এই সময়ে কখনো হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘আরও ঘণ্টা দেড় এমন বৃষ্টি থাকবে। এরপর কমে যাবে। আগামী দুই দিন এমন আবহাওয়া থাকবে। বৃষ্টি এ সময় আরও বাড়তে পারে।’
এর আগে বৃহস্পতিবার রাজধানীতে সকাল থেকে ৬টা পর্যন্ত মাত্র ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল। এ সময় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল রংপুরের ডিমলাতে।
আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগেও বৃষ্টি হয়েছে।
শুক্রবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের বেশির ভাগ জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় বজ্রপাতও হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে