নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের মানবিক দিক বিবেচনা করে গণপরিবহন চালুর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্ধেক আসন খালি রেখে তারা আগামীকাল শুক্রবার থেকেই গণপরিবহন চালু করতে চান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাবতলীতে সংগঠনটির কার্যালয়ে লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের পুনর্বাসনে আর্থিক সহযোগিতা অনুদানসহ চার দফা দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র ঘোষ দাবি–দাওয়া তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো–
করোনাভাইরাস ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণপরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের সহযোগিতায় বিশেষ প্রণোদনা হিসেবে ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিত হবে।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের সুদ মওকুফসহ কিস্তি ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত স্থগিত রাখা এবং ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত তাদের ঋণ খেলাপি (ক্লাসিফায়েড) না করার আবেদন জানানো হয়েছে। গণপরিবহন মালিকদের এক শতাংশ ডাউনপেমেন্ট দিয়ে সব ক্লাসিফায়েড লোন হালনাগাদ করার সুযোগ রাখতে হবে।
দেশের স্বার্থে এবং জনগণের স্বার্থে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চালু করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন, পর্যায়ক্রমে সব কিছুই স্বাভাবিক হচ্ছে। কেবলমাত্র গণপরিবহন চালু করা হচ্ছে না। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় আমাদের শ্রমিকদের না খেয়ে থাকতে হচ্ছে। চরম মানবেতর জীবনযাপন করছেন তারা। পরিবহন বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষেরও অনেক কষ্ট হচ্ছে। শুধু পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে নয়, সবার কথা চিন্তা করেই আমরা গণপরিবহন চালু করতে চাই।
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ৫০ লাখ সড়ক পরিবহন শ্রমিক এবং প্রায় তিন লাখ বাস-ট্রাক মালিক কর্মহীন হয়ে পড়েছে উল্লেখ করে রমেশ চন্দ্র বলেন, প্রতিদিন কমপক্ষে দুই কোটি যাত্রী গণপরিবহন সড়ক পথে যাতায়াত করে থাকেন। বিশাল এই পরিবহন শিল্প। হাজার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ, সরকারের বার্ষিক হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের খাত এই পরিবহন খাত। এর সঙ্গে যুক্ত আছে চার লাখের মতো মোটর মেকানিক, মোটর পার্টস ব্যবসায়ী, হোটেল-রেস্টুরেন্টসহ বহু খাতের মানুষ।
রমেশ চন্দ্র বলেন, পরিবহন মালিকরা দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। গতবছরের লকডাউনে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বেশিরভাগ বাণিজ্যিক যানবাহন ঋণের মাধ্যমে কেনা হয়েছে। ফলে বাসগুলোর বিপরীতে ঋণের বোঝা পরিবহন মালিকদের কাছে করোনার সংক্রমণ চেয়েও বড় কঠিন হয়ে উঠেছে।
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সরকার প্রথমে ৫ এপ্রিল গণপরিবহন ও অফিস-আদালত চালু রেখে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বাত্মক লকডাউন দেওয়া হয়। এরপর ২২ এপ্রিল থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন বাড়ানো হয়। এতেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় এই মেয়াদ আরও এক সপ্তাহ বাড়িয়ে আগামী ৫ মে পর্যন্ত করা হয়েছে।
ঢাকা: পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের মানবিক দিক বিবেচনা করে গণপরিবহন চালুর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্ধেক আসন খালি রেখে তারা আগামীকাল শুক্রবার থেকেই গণপরিবহন চালু করতে চান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাবতলীতে সংগঠনটির কার্যালয়ে লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের পুনর্বাসনে আর্থিক সহযোগিতা অনুদানসহ চার দফা দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র ঘোষ দাবি–দাওয়া তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো–
করোনাভাইরাস ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণপরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের সহযোগিতায় বিশেষ প্রণোদনা হিসেবে ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিত হবে।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের সুদ মওকুফসহ কিস্তি ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত স্থগিত রাখা এবং ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত তাদের ঋণ খেলাপি (ক্লাসিফায়েড) না করার আবেদন জানানো হয়েছে। গণপরিবহন মালিকদের এক শতাংশ ডাউনপেমেন্ট দিয়ে সব ক্লাসিফায়েড লোন হালনাগাদ করার সুযোগ রাখতে হবে।
দেশের স্বার্থে এবং জনগণের স্বার্থে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চালু করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন, পর্যায়ক্রমে সব কিছুই স্বাভাবিক হচ্ছে। কেবলমাত্র গণপরিবহন চালু করা হচ্ছে না। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় আমাদের শ্রমিকদের না খেয়ে থাকতে হচ্ছে। চরম মানবেতর জীবনযাপন করছেন তারা। পরিবহন বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষেরও অনেক কষ্ট হচ্ছে। শুধু পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে নয়, সবার কথা চিন্তা করেই আমরা গণপরিবহন চালু করতে চাই।
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ৫০ লাখ সড়ক পরিবহন শ্রমিক এবং প্রায় তিন লাখ বাস-ট্রাক মালিক কর্মহীন হয়ে পড়েছে উল্লেখ করে রমেশ চন্দ্র বলেন, প্রতিদিন কমপক্ষে দুই কোটি যাত্রী গণপরিবহন সড়ক পথে যাতায়াত করে থাকেন। বিশাল এই পরিবহন শিল্প। হাজার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ, সরকারের বার্ষিক হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের খাত এই পরিবহন খাত। এর সঙ্গে যুক্ত আছে চার লাখের মতো মোটর মেকানিক, মোটর পার্টস ব্যবসায়ী, হোটেল-রেস্টুরেন্টসহ বহু খাতের মানুষ।
রমেশ চন্দ্র বলেন, পরিবহন মালিকরা দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। গতবছরের লকডাউনে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বেশিরভাগ বাণিজ্যিক যানবাহন ঋণের মাধ্যমে কেনা হয়েছে। ফলে বাসগুলোর বিপরীতে ঋণের বোঝা পরিবহন মালিকদের কাছে করোনার সংক্রমণ চেয়েও বড় কঠিন হয়ে উঠেছে।
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সরকার প্রথমে ৫ এপ্রিল গণপরিবহন ও অফিস-আদালত চালু রেখে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বাত্মক লকডাউন দেওয়া হয়। এরপর ২২ এপ্রিল থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন বাড়ানো হয়। এতেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় এই মেয়াদ আরও এক সপ্তাহ বাড়িয়ে আগামী ৫ মে পর্যন্ত করা হয়েছে।
পরিবেশবান্ধব শিল্পায়ন, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস ও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারের চলমান প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে গ্রীন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল পিএইচপি শীপ ব্রেকিং এন্ড রিসাইকেলিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর পলাশবাড়ীতে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেলের দুই আরোহীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে সৈয়দপুর-চিলাহাটি রেলপথের জ্ঞানদাস কানাইকাটা এলাকার তেঁতুলতলা রেলক্রসিংয়ে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জে কেক কেটে আওয়ামী লীগের ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারের ঘটনায় রাজিয়া সুলতানা শম্পা নামের এক মহিলী লীগ নেত্রীকে আটক করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালের নলছিটিতে খান মাইনউদ্দিন (৩৫) নামের এক সাংবাদিককে ঘর থেকে বের করে কুপিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে। মুমূর্ষ অবস্থায় তাঁকে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে