মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় আবুল কাশেম হত্যা মামলায় ১০ আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও চার মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. আলমগীর এ রায় ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. আলী হায়দার।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা গজারিয়া উপজেলার চর বাউসিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে আসামি আলম, রাজ্জাক, দেলোয়ার, হবি, মোশারফ, রিপন ও শফিক রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বাকি পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
আদালত ও মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০০২ সালের ৭ জুন রাতে চর বাউসিয়া গ্রামের শান্তি বেগমসহ কয়েকজন লোক বাদীর বাড়িতে গিয়ে জানান, জজ মিয়ার বাড়ির উত্তর পাশের ধানখেতে কাশেমের লাশ পড়ে আছে। পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পান, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কাশেমের মাথায় একাধিক জখম, নাক-মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছে।
এ ঘটনায় পরদিন নিহতের ছেলে রিপন গজারিয়া থানায় মামলা করেন। পুলিশ প্রথমে চার আসামিকে গ্রেপ্তার করে। তাঁরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আরিফ হোসেন বলেন, ‘এই চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডে দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়ার পর আদালত রায় দিয়েছেন। এতে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট। আশা করি, এতে বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় হবে।’
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় আবুল কাশেম হত্যা মামলায় ১০ আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও চার মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মো. আলমগীর এ রায় ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. আলী হায়দার।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা গজারিয়া উপজেলার চর বাউসিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে আসামি আলম, রাজ্জাক, দেলোয়ার, হবি, মোশারফ, রিপন ও শফিক রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বাকি পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
আদালত ও মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০০২ সালের ৭ জুন রাতে চর বাউসিয়া গ্রামের শান্তি বেগমসহ কয়েকজন লোক বাদীর বাড়িতে গিয়ে জানান, জজ মিয়ার বাড়ির উত্তর পাশের ধানখেতে কাশেমের লাশ পড়ে আছে। পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখতে পান, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কাশেমের মাথায় একাধিক জখম, নাক-মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছে।
এ ঘটনায় পরদিন নিহতের ছেলে রিপন গজারিয়া থানায় মামলা করেন। পুলিশ প্রথমে চার আসামিকে গ্রেপ্তার করে। তাঁরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আরিফ হোসেন বলেন, ‘এই চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডে দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়ার পর আদালত রায় দিয়েছেন। এতে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট। আশা করি, এতে বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থা আরও দৃঢ় হবে।’
বরিশাল জেলা ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শীর্ষ নেতারা পদ হারানোয় জুনিয়র নেতাদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বরিশাল প্রেসক্লাবে পৃথকভাবে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে এই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানী। দলের কেন্দ্রীয়...
২ মিনিট আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুলিশ পেশাদারি ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে এ নির্বাচনকে দেশে-বিদেশে একটি দৃষ্টান্তে পরিণত করার আশা ব্যক্ত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
৭ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে পুকুর থেকে দেড় বছর বয়সী শিশু আল মুনতাসিরের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছোট পলাশবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগেগাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের আয়োজনে গাজীপুর প্রেসক্লাবের সামনে এই প্রতিবাদ সভা হয়।
৪৪ মিনিট আগে