নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাড়ছেন কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। গোটা ক্যাম্পাস এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। মল চত্বর থেকে শুরু করে হল পাড়া হিসেবে পরিচিত বিজয় একাত্তর হল, জসীম উদ্দিন হলসহ পুরো এলাকায় র্যাব, পুলিশ, বিজিবি ও আনসার সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। চারটি বাহিনীর কঠোর অবস্থান এবং মারমুখী অবস্থানের মুখে বিকেল থেকেই হল ছাড়তে শুরু করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনকারীদের সমন্বয়ক মাহিন সরকার আজ বুধবার বিকেলে সাংবাদিকদের বলেন, গত দুই দিন আগে ছাত্রলীগ আমাদের ওপর যেভাবে হামলা চালিয়েছিল, সে কায়দায় তাঁরা আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আবার আমাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। হলে কোনো শিক্ষার্থী নেই। আমাদের কাছে তথ্য আছে, হলেও পুলিশ আজ আক্রমণ চালাতে পারে।
আন্দোলনকারীদের মধ্যে কতজন হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহিন বলেন, নির্দিষ্ট সংখ্যা জানি না। আমার চোখের সামনে অজস্র আহত হয়েছে। আমরা বাইরেও নিরাপদ বোধ করছি না। তারা আমাদের মারার জন্য রেডি আছে। আমরা পুলিশের হাতে ধরা দিতে চাচ্ছি না।
হল ছাড়লেও আন্দোলন শেষ হয়ে যায়নি জানিয়ে মাহিন বলেন, আমরা ফেরত আসব। আমাদের সমন্বয়কদের অনেকে আহত হয়েছেন। ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন আছে। অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। তাঁরা কোথায় আছেন, আগে খোঁজ নিতে হবে। হলে এখন খুবই কম শিক্ষার্থী আছে। আমাদের সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তাঁরা যেন হল ত্যাগ করেন। তবে ঢাকাতে যেন থাকেন।
মাহিন বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন এখানেই সমাপ্ত নয়। ক্যাম্পাস খুলবে। আমরা আমাদের মতো থাকব। আমাদের দাবিও দাবির জায়গাতেই থাকবে।
এর আগে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর এলাকায় দুপুর থেকেই অবস্থান করছিলেন আন্দোলনকারীরা। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার নিহতদের গায়েবানা জানাজার জন্য বিকেল ৪টায় রাজু ভাস্কর্য এলাকায় যাত্রা শুরু করেন তাঁরা। এ সময় পুলিশের বাধার সম্মুখীন হন। তাঁদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয়। এরপর সোয়া ৫টার দিকে পুলিশ হলপাড়া এলাকায় এসে শিক্ষার্থীদের ওপর ফের সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করতে শুরু করে। এ সময় শিক্ষার্থীদের দল বেঁধে হল ত্যাগ করতে দেখা যায়। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আতঙ্কগ্রস্ত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাড়ছেন কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। গোটা ক্যাম্পাস এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। মল চত্বর থেকে শুরু করে হল পাড়া হিসেবে পরিচিত বিজয় একাত্তর হল, জসীম উদ্দিন হলসহ পুরো এলাকায় র্যাব, পুলিশ, বিজিবি ও আনসার সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। চারটি বাহিনীর কঠোর অবস্থান এবং মারমুখী অবস্থানের মুখে বিকেল থেকেই হল ছাড়তে শুরু করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনকারীদের সমন্বয়ক মাহিন সরকার আজ বুধবার বিকেলে সাংবাদিকদের বলেন, গত দুই দিন আগে ছাত্রলীগ আমাদের ওপর যেভাবে হামলা চালিয়েছিল, সে কায়দায় তাঁরা আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আবার আমাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। হলে কোনো শিক্ষার্থী নেই। আমাদের কাছে তথ্য আছে, হলেও পুলিশ আজ আক্রমণ চালাতে পারে।
আন্দোলনকারীদের মধ্যে কতজন হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহিন বলেন, নির্দিষ্ট সংখ্যা জানি না। আমার চোখের সামনে অজস্র আহত হয়েছে। আমরা বাইরেও নিরাপদ বোধ করছি না। তারা আমাদের মারার জন্য রেডি আছে। আমরা পুলিশের হাতে ধরা দিতে চাচ্ছি না।
হল ছাড়লেও আন্দোলন শেষ হয়ে যায়নি জানিয়ে মাহিন বলেন, আমরা ফেরত আসব। আমাদের সমন্বয়কদের অনেকে আহত হয়েছেন। ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন আছে। অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। তাঁরা কোথায় আছেন, আগে খোঁজ নিতে হবে। হলে এখন খুবই কম শিক্ষার্থী আছে। আমাদের সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তাঁরা যেন হল ত্যাগ করেন। তবে ঢাকাতে যেন থাকেন।
মাহিন বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন এখানেই সমাপ্ত নয়। ক্যাম্পাস খুলবে। আমরা আমাদের মতো থাকব। আমাদের দাবিও দাবির জায়গাতেই থাকবে।
এর আগে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর এলাকায় দুপুর থেকেই অবস্থান করছিলেন আন্দোলনকারীরা। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার নিহতদের গায়েবানা জানাজার জন্য বিকেল ৪টায় রাজু ভাস্কর্য এলাকায় যাত্রা শুরু করেন তাঁরা। এ সময় পুলিশের বাধার সম্মুখীন হন। তাঁদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয়। এরপর সোয়া ৫টার দিকে পুলিশ হলপাড়া এলাকায় এসে শিক্ষার্থীদের ওপর ফের সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করতে শুরু করে। এ সময় শিক্ষার্থীদের দল বেঁধে হল ত্যাগ করতে দেখা যায়। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আতঙ্কগ্রস্ত ছিলেন।
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি লেগুনা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে থাকা বৈদ্যুতিক খুটিতে ধাক্কা খেয়ে এক নারী শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় লেগুনা চালকসহ অন্তত ১২ শ্রমিক আহত হন। আজ শুক্রবার (২২ আগস্ট) ভোরে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের মাওনা বরমী আঞ্চলিক সড়কের আনসার টেপিরবাড়ি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আট বিঘা পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে ১৫ লাখ টাকার মাছ মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে নুরুল ইসলাম (৪০) নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোররাতে উপজেলার সদর ইউনিয়নের নিশ্চিন্তাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে রাতে মাছচাষী মাহাফুজুর রহমান (২৫) বড়াইগ্রাম থানায় একই গ্রামের নুরুল ইসলামের বিরুদ
৩০ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় তিন মিষ্টির দোকানসহ আট প্রতিষ্ঠান ও এক লরি চালককে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মিষ্টি তৈরি, মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার মজুত, নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার ও সড়কে অবৈধ গাড়ি পার্কিংয়ের অভিযোগে এই জরিমানা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ পৌর এলাকায় মাত্র ২০ টাকা পাওয়া পরিশোধ নিয়ে কলহের জেরে ছুরিকাঘাতে আহত মো: মঞ্জুর বিশ্বাস (৩৮) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২ ঘণ্টা আগে