শরীফ নাসরুল্লাহ, ঢাকা
যেন পরিত্যক্ত একটি বাড়ি। আশপাশের গাছ থেকে ঝরে পড়া পাতা। পলেস্তারা খসে পড়া দেয়াল। ভেতরে একটি কক্ষে লম্বা কাঠের টেবিল। তার ওপর পড়ে ছিল দু-একটা ভাতের দানা। বোঝা যায়, ভাত খাওয়ার টেবিল এটি। একটি চেয়ারে বসে হুঁকা টানছিলেন একজন। অনাহূত অতিথি দেখে ভেতরে চলে যান। শহরে হুঁকা! অবশ্য যাদের কাছে আসা, তাদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ এটি। দেয়ালে সাঁটা কয়েকটি পোস্টার। তাতে পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নাম লেখা। সেই টেবিলের কাছেই একটি চেয়ারে বসে পড়ছিলেন মেরিন চাকমা।
জানা গেল, মেরিন চাকমা পড়ালেখা শেষে এখন চাকরি খুঁজছেন। তিনি জানান, রাজধানীতে পাহাড়ি মানুষদের সাময়িক সময়ের জন্য ঠাঁই পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। তখন মোহাম্মদপুরের এই বাড়িই আশ্রয় হয়ে দেখা দেয়।
দেখা যায়, পুরোনো ধাঁচের বাড়ি। কিছু জানালার গ্রিল ভেঙে পড়েছে। কাপড় টানিয়ে রাখা হয়েছে তাতে। একেকটি রুমে তিন থেকে চারটি সস্তা কাঠের খাট। দেখতে মেসের মতো।
ততক্ষণে খনেজ চাকমা ও ধীরেসেন চাকমাসহ আরও কয়েকজন হাজির। তাঁদের কেউ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন, কেউ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী। জানা গেল, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটির শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য রাজধানীতে এলে ঠাঁই হয় এখানে। বাড়িটিতে ভাড়া দিতে হয় না। কেবল শিক্ষার্থীরা মিলে কেনাকাটা করে খাওয়া-দাওয়া করেন।
এই ব্যবস্থা পরিচালিত হয় একটি ছাত্র কমিটি দিয়ে। এর সাধারণ সম্পাদক জগদীশ চাকমা বলেন, শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, অনেক সময় দুর্গম অঞ্চল থেকে দরিদ্র মানুষও নানা কাজে আসেন রাজধানীতে। তাঁরা এখানে আশ্রয় পান।
বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের তথ্য ও প্রচার সম্পাদক হিরণ মিত্র চাকমা হোস্টেলের জন্য শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করেন। তিনি বলেন, ‘পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি ভরসার জায়গা। বাড়িটি জীর্ণ হয়ে গেছে। সংস্কার দরকার। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে আমরা বলেছি।’
যেন পরিত্যক্ত একটি বাড়ি। আশপাশের গাছ থেকে ঝরে পড়া পাতা। পলেস্তারা খসে পড়া দেয়াল। ভেতরে একটি কক্ষে লম্বা কাঠের টেবিল। তার ওপর পড়ে ছিল দু-একটা ভাতের দানা। বোঝা যায়, ভাত খাওয়ার টেবিল এটি। একটি চেয়ারে বসে হুঁকা টানছিলেন একজন। অনাহূত অতিথি দেখে ভেতরে চলে যান। শহরে হুঁকা! অবশ্য যাদের কাছে আসা, তাদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ এটি। দেয়ালে সাঁটা কয়েকটি পোস্টার। তাতে পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নাম লেখা। সেই টেবিলের কাছেই একটি চেয়ারে বসে পড়ছিলেন মেরিন চাকমা।
জানা গেল, মেরিন চাকমা পড়ালেখা শেষে এখন চাকরি খুঁজছেন। তিনি জানান, রাজধানীতে পাহাড়ি মানুষদের সাময়িক সময়ের জন্য ঠাঁই পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। তখন মোহাম্মদপুরের এই বাড়িই আশ্রয় হয়ে দেখা দেয়।
দেখা যায়, পুরোনো ধাঁচের বাড়ি। কিছু জানালার গ্রিল ভেঙে পড়েছে। কাপড় টানিয়ে রাখা হয়েছে তাতে। একেকটি রুমে তিন থেকে চারটি সস্তা কাঠের খাট। দেখতে মেসের মতো।
ততক্ষণে খনেজ চাকমা ও ধীরেসেন চাকমাসহ আরও কয়েকজন হাজির। তাঁদের কেউ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন, কেউ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী। জানা গেল, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটির শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য রাজধানীতে এলে ঠাঁই হয় এখানে। বাড়িটিতে ভাড়া দিতে হয় না। কেবল শিক্ষার্থীরা মিলে কেনাকাটা করে খাওয়া-দাওয়া করেন।
এই ব্যবস্থা পরিচালিত হয় একটি ছাত্র কমিটি দিয়ে। এর সাধারণ সম্পাদক জগদীশ চাকমা বলেন, শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, অনেক সময় দুর্গম অঞ্চল থেকে দরিদ্র মানুষও নানা কাজে আসেন রাজধানীতে। তাঁরা এখানে আশ্রয় পান।
বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের তথ্য ও প্রচার সম্পাদক হিরণ মিত্র চাকমা হোস্টেলের জন্য শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করেন। তিনি বলেন, ‘পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের জন্য এটি একটি ভরসার জায়গা। বাড়িটি জীর্ণ হয়ে গেছে। সংস্কার দরকার। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে আমরা বলেছি।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে