নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাহাড়ি মানুষের কাছে এক জনপ্রিয় নেতা ছিলেন মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা। পাহাড়ি জনতার প্রাণের দাবিতে তিনি সারা জীবন আন্দোলন করে গেছেন। জুম্ম জাতিকে সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালের দুই ডিসেম্বর তাঁর আন্দোলনের সফলতা অর্জিত হয় শান্তিচুক্তির মাধ্যমে। আজ বুধবার সকালে বিপ্লবী মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ৮২ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনলাইন আলোচনা সভায় এমন তথ্য তুলে ধরেন আলোচকেরা।
মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল বলেন, ‘মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার আদর্শ ধারণ করে তরুণ প্রজন্মকে আরও বেশি উজ্জীবিত হতে হবে। এম এন লারমা নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বর ছিলেন। আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, 'আদিবাসী এ দেশে সবচেয়ে পশ্চাৎপদ। তাই তাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।'
বরেণ্য রাজনীতিবিদ পঙ্কজ ভট্টাচার্য বলেন, ‘এম এন লারমা একজন ব্যতিক্রমধর্মী জাতীয় নেতা ছিলেন। তিনি সমগ্র জুম্ম জাতিকে সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি দেশের গোটা বৃহৎ বাঙালি সমাজকেও প্রভাবিত করেছিল।’
আলোচনায় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সোহরাব হাসান বলেন, ‘মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা একজন ভিন্ন প্রকৃতির নেতা ছিলেন। তিনি শুধু পাহাড়ি মানুষের অধিকারের কথা বলেননি, তিনি সকল জাতিসত্তার কথা বলেছেন। একটি সমতাভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এম এন লারমা সংগ্রাম করেছেন।’
অনলাইন সভায় আলোচনায় আরও অংশ নেন বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং, সাবেক সাংসদ ঊষাতন তালুকদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মেসবাহ কামাল, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী রানাদাশ গুপ্ত, এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, আদিবাসী বিষয়ক সংসদীয় ককাসের টেকনোক্র্যাট সদস্য জান্নাত ই ফেরদৌসী, বিএনপিএস এর উপপরিচালক শাহানাজ সুমি, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সদস্য চঞ্চনা চাকমা, বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অলিক মৃ প্রমুখ।
মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার উদ্যোগে ১৯৭২ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি গঠিত হয়। জনসংহতি সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭৩ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
পাহাড়ি মানুষের কাছে এক জনপ্রিয় নেতা ছিলেন মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা। পাহাড়ি জনতার প্রাণের দাবিতে তিনি সারা জীবন আন্দোলন করে গেছেন। জুম্ম জাতিকে সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন তিনি। ১৯৯৭ সালের দুই ডিসেম্বর তাঁর আন্দোলনের সফলতা অর্জিত হয় শান্তিচুক্তির মাধ্যমে। আজ বুধবার সকালে বিপ্লবী মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ৮২ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক অনলাইন আলোচনা সভায় এমন তথ্য তুলে ধরেন আলোচকেরা।
মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল বলেন, ‘মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার আদর্শ ধারণ করে তরুণ প্রজন্মকে আরও বেশি উজ্জীবিত হতে হবে। এম এন লারমা নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বর ছিলেন। আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, 'আদিবাসী এ দেশে সবচেয়ে পশ্চাৎপদ। তাই তাদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।'
বরেণ্য রাজনীতিবিদ পঙ্কজ ভট্টাচার্য বলেন, ‘এম এন লারমা একজন ব্যতিক্রমধর্মী জাতীয় নেতা ছিলেন। তিনি সমগ্র জুম্ম জাতিকে সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি দেশের গোটা বৃহৎ বাঙালি সমাজকেও প্রভাবিত করেছিল।’
আলোচনায় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সোহরাব হাসান বলেন, ‘মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা একজন ভিন্ন প্রকৃতির নেতা ছিলেন। তিনি শুধু পাহাড়ি মানুষের অধিকারের কথা বলেননি, তিনি সকল জাতিসত্তার কথা বলেছেন। একটি সমতাভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এম এন লারমা সংগ্রাম করেছেন।’
অনলাইন সভায় আলোচনায় আরও অংশ নেন বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং, সাবেক সাংসদ ঊষাতন তালুকদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মেসবাহ কামাল, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী রানাদাশ গুপ্ত, এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, আদিবাসী বিষয়ক সংসদীয় ককাসের টেকনোক্র্যাট সদস্য জান্নাত ই ফেরদৌসী, বিএনপিএস এর উপপরিচালক শাহানাজ সুমি, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সদস্য চঞ্চনা চাকমা, বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অলিক মৃ প্রমুখ।
মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার উদ্যোগে ১৯৭২ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি গঠিত হয়। জনসংহতি সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭৩ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় একটি পুকুরে দেখা মিলেছে বিশাল আকৃতির কুমিরের ন্যায় একটি প্রাণী। এ ঘটনার পর এলাকায় চরম আতঙ্ক ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বুধবার (২৫ জুন) বিকেলে হাতিয়া পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের মজির উদ্দিন মিয়ার বাড়ির পুকুরে প্রাণীটি দেখতে এলাকাবাসী ভিড় জমায়। ফায়ার সার্ভিস, বনবিভাগ এটিকে
১ মিনিট আগে‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১৮ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
২৩ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগে