নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের ল্যাব টেকনোলজিস্ট মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের হত্যার যথাযথ তদন্ত এবং খুনিদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন সাইফুলের বন্ধুরা। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ দাবি জানান সাইফুলের বন্ধুরা ও ৯/১১ পরিবার।
মানববন্ধনে সাইফুল ইসলামের বন্ধুরা জানান, হাসপাতালের সামনের রাস্তায় তাঁকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পেরিয়ে গেলেও হত্যাকারীদের এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি। রক্ত পরীক্ষা নিয়ে দুই তরুণের সঙ্গে কথা-কাটাকাটির জের ধরে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
তাঁরা আরও জানান, দুজনের সঙ্গে হাসপাতালেই কথা-কাটাকাটি হয় সাইফুলের। উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সাইফুলের সহকর্মীরা তাদের থামিয়ে দেয়। পরে সাইফুল ব্যক্তিগত কাজে শহরের খাজা গার্ডেন শপিংমলে যাওয়ার পথে তারা সাইফুলের ওপর হামলা করে। গুরুতর আহত সাইফুলকে প্রথমে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি ঘটলে সিলেটের এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে সাইফুল মারা যান।
সাইফুলের বন্ধু সুজন বলেন, সাইফুলের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি নিশ্চিত করতে হবে। সাইফুল করোনার শুরু থেকে মানুষকে সেবা দিয়েছে। সে সময় সাইফুল বাড়ি বাড়ি গিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নমুনা সংগ্রহ করে এনেছিলেন। প্রশাসনের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখনো খুনিরা গ্রেপ্তার হয়নি।
বাংলাদেশ ল্যাবরেটরি টেকনোলজিস্ট পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. আরিফ বলেন, সাইফুলের হত্যাকারীদের দ্রুত বিচার করতে হবে। একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্টের গুরুত্ব কতটুকু, তা আমরা এখনো বুঝতে পারিনি। করোনার স্যাম্পল নিতে দেরি হওয়ায় দুজনের সঙ্গে সাইফুলের বাগ্বিতণ্ডা হয়। এই কারণে একজনকে খুন করা যায়? আমরা হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।
সাইফুলের আরেক বন্ধু আল হাসনাত রুইফা বলেন, সাইফুলের অনেক স্বপ্ন ছিল। পরিবার, সমাজ, হাসপাতাল নিয়ে অনেক পরিকল্পনা ছিল সাইফুলের। সে কখনো কারও ক্ষতি করেনি। করোনায় যখন কেউ কারও কাছে যেতেও ভয় পেত, তখন সাইফুল মানুষকে সঙ্গ দিয়েছেন, চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। সেই সাইফুলের রক্তে আজ রাজপথ রঞ্জিত। কেন তাঁকে মরতে হলো? কেন ৭২ ঘণ্টা পরও তাঁর হত্যাকারীদের ধরা গেল না? এই নৃশংস হত্যার বিচার করতে হবে। তাঁর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের ল্যাব টেকনোলজিস্ট মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের হত্যার যথাযথ তদন্ত এবং খুনিদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন সাইফুলের বন্ধুরা। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ দাবি জানান সাইফুলের বন্ধুরা ও ৯/১১ পরিবার।
মানববন্ধনে সাইফুল ইসলামের বন্ধুরা জানান, হাসপাতালের সামনের রাস্তায় তাঁকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পেরিয়ে গেলেও হত্যাকারীদের এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি। রক্ত পরীক্ষা নিয়ে দুই তরুণের সঙ্গে কথা-কাটাকাটির জের ধরে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
তাঁরা আরও জানান, দুজনের সঙ্গে হাসপাতালেই কথা-কাটাকাটি হয় সাইফুলের। উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সাইফুলের সহকর্মীরা তাদের থামিয়ে দেয়। পরে সাইফুল ব্যক্তিগত কাজে শহরের খাজা গার্ডেন শপিংমলে যাওয়ার পথে তারা সাইফুলের ওপর হামলা করে। গুরুতর আহত সাইফুলকে প্রথমে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি ঘটলে সিলেটের এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে সাইফুল মারা যান।
সাইফুলের বন্ধু সুজন বলেন, সাইফুলের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি নিশ্চিত করতে হবে। সাইফুল করোনার শুরু থেকে মানুষকে সেবা দিয়েছে। সে সময় সাইফুল বাড়ি বাড়ি গিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নমুনা সংগ্রহ করে এনেছিলেন। প্রশাসনের আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখনো খুনিরা গ্রেপ্তার হয়নি।
বাংলাদেশ ল্যাবরেটরি টেকনোলজিস্ট পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. আরিফ বলেন, সাইফুলের হত্যাকারীদের দ্রুত বিচার করতে হবে। একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্টের গুরুত্ব কতটুকু, তা আমরা এখনো বুঝতে পারিনি। করোনার স্যাম্পল নিতে দেরি হওয়ায় দুজনের সঙ্গে সাইফুলের বাগ্বিতণ্ডা হয়। এই কারণে একজনকে খুন করা যায়? আমরা হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।
সাইফুলের আরেক বন্ধু আল হাসনাত রুইফা বলেন, সাইফুলের অনেক স্বপ্ন ছিল। পরিবার, সমাজ, হাসপাতাল নিয়ে অনেক পরিকল্পনা ছিল সাইফুলের। সে কখনো কারও ক্ষতি করেনি। করোনায় যখন কেউ কারও কাছে যেতেও ভয় পেত, তখন সাইফুল মানুষকে সঙ্গ দিয়েছেন, চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। সেই সাইফুলের রক্তে আজ রাজপথ রঞ্জিত। কেন তাঁকে মরতে হলো? কেন ৭২ ঘণ্টা পরও তাঁর হত্যাকারীদের ধরা গেল না? এই নৃশংস হত্যার বিচার করতে হবে। তাঁর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
২৩ মিনিট আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
১ ঘণ্টা আগে