সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিবস ২০২১ উপলক্ষে ‘কারও স্বাস্থ্যই পিছিয়ে না রেখে’ শীর্ষক আয়োজিত সেমিনারে যুক্তরাজ্যভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থা সাইটসেভার্স ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ এবং ‘একীভূত চক্ষু স্বাস্থ্যসেবা’ বিষয়ক দুটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। গতকাল মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং যুক্তরাজ্যভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থা সাইটসেভার্স ঢাকার একটি হোটেলে সেমিনারের আয়োজন করে।
সাইটসেভার্স বাংলাদেশ অফিসের প্রজেক্ট ম্যানেজার-আই হেলথ মো. রফিকুল ইসলাম এবং প্রজেক্ট ম্যানেজার সৈয়দা আসমা রশিদা সেমিনারে মূল প্রবন্ধ যৌথভাবে উপস্থাপন করেন। প্রবন্ধে জানা যায়, সব মানুষ তাদের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থা যা-ই হোক না কেন, চাহিদা অনুযায়ী মানসম্মত চিকিৎসাসেবা পাবে। সমতাই হলো সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার প্রাণকেন্দ্র। যেখানে সব থেকে পিছিয়ে পড়া মানুষটিকেও স্বাস্থ্যসেবার আওতায় নিয়ে আসা হয়। আর পিছিয়ে পড়া মানুষের মধ্যে আছে প্রতিবন্ধী, নারী, শিশু, তরুণ-তরুণী, আদিবাসী জনগোষ্ঠী, এইডস আক্রান্ত রোগী এবং স্থানান্তরিত মানুষ।
মেডিকেল শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসাইন বলেন, বর্তমানে আমরা সবাই একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছি। করোনা আমাদের অর্থনীতি, চিকিৎসাসেবা ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর অভাবনীয় চাপ সৃষ্টি করেছে। কিন্তু একই সঙ্গে এই মহামারি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমতাভিত্তিক স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তাও আরও স্পষ্টভাবে আমাদের সামনে উন্মোচন করেছে। এই সর্বজনীন স্বাস্থ্যব্যবস্থাই আমাদের করোনা-পরবর্তী সময়ে আরও সুস্থ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম করবে, যা ভবিষ্যতে আমাদের এ ধরনের জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় আরও সক্ষম ও দক্ষ করে গড়ে তুলবে।
সাইটসেভার্স বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর অমৃতা রেজিনা রোজারি বলেন, ২০১৭ সালে জাতিসংঘ থেকে ৭২/১৩৮ নম্বর রেজল্যুশনের মাধ্যমে ১২ ডিসেম্বরকে আন্তর্জাতিক সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এ বছরের আন্তর্জাতিক সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে কারও স্বাস্থ্যই পেছনে রেখে নয়। আমরা প্রায়ই বলে থাকি, ‘স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল’। তা নিশ্চিত করতে হলে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিকল্প নেই।
সাইটসেভার্স বাংলাদেশ অফিসের ক্যাম্পেইন লিড ও অ্যাডভোকেসি অফিসার অয়ন দেবনাথ অনুষ্ঠানে সাইটসেভার্সের প্রকল্প থেকে ছানি অপারেশন করেছেন এমন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা তাঁদের স্বাস্থ্যসেবা লাভের এবং সমস্যার কথা প্রকাশ করেন।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণায়ের মেডিকেল শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসাইন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সাইটসেভার্স বাংলাদেশ অফিসের কান্ট্রি ডিরেক্টর অমৃতা রেজিনা রোজারির সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন অরবিস ইন্টারন্যাশনালের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মুনীর আহমেদ, ভিশন স্প্রিংয়ের কান্ট্রি ডিরেক্টর আফতাব ওপেল ও সেন্টার ফর ডিজঅ্যাবিলিটি ইন ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক এ এইচ এম নোমান খান।
সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিবস ২০২১ উপলক্ষে ‘কারও স্বাস্থ্যই পিছিয়ে না রেখে’ শীর্ষক আয়োজিত সেমিনারে যুক্তরাজ্যভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থা সাইটসেভার্স ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ এবং ‘একীভূত চক্ষু স্বাস্থ্যসেবা’ বিষয়ক দুটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। গতকাল মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং যুক্তরাজ্যভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থা সাইটসেভার্স ঢাকার একটি হোটেলে সেমিনারের আয়োজন করে।
সাইটসেভার্স বাংলাদেশ অফিসের প্রজেক্ট ম্যানেজার-আই হেলথ মো. রফিকুল ইসলাম এবং প্রজেক্ট ম্যানেজার সৈয়দা আসমা রশিদা সেমিনারে মূল প্রবন্ধ যৌথভাবে উপস্থাপন করেন। প্রবন্ধে জানা যায়, সব মানুষ তাদের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থা যা-ই হোক না কেন, চাহিদা অনুযায়ী মানসম্মত চিকিৎসাসেবা পাবে। সমতাই হলো সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার প্রাণকেন্দ্র। যেখানে সব থেকে পিছিয়ে পড়া মানুষটিকেও স্বাস্থ্যসেবার আওতায় নিয়ে আসা হয়। আর পিছিয়ে পড়া মানুষের মধ্যে আছে প্রতিবন্ধী, নারী, শিশু, তরুণ-তরুণী, আদিবাসী জনগোষ্ঠী, এইডস আক্রান্ত রোগী এবং স্থানান্তরিত মানুষ।
মেডিকেল শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসাইন বলেন, বর্তমানে আমরা সবাই একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছি। করোনা আমাদের অর্থনীতি, চিকিৎসাসেবা ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর অভাবনীয় চাপ সৃষ্টি করেছে। কিন্তু একই সঙ্গে এই মহামারি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমতাভিত্তিক স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তাও আরও স্পষ্টভাবে আমাদের সামনে উন্মোচন করেছে। এই সর্বজনীন স্বাস্থ্যব্যবস্থাই আমাদের করোনা-পরবর্তী সময়ে আরও সুস্থ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম করবে, যা ভবিষ্যতে আমাদের এ ধরনের জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় আরও সক্ষম ও দক্ষ করে গড়ে তুলবে।
সাইটসেভার্স বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর অমৃতা রেজিনা রোজারি বলেন, ২০১৭ সালে জাতিসংঘ থেকে ৭২/১৩৮ নম্বর রেজল্যুশনের মাধ্যমে ১২ ডিসেম্বরকে আন্তর্জাতিক সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এ বছরের আন্তর্জাতিক সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে কারও স্বাস্থ্যই পেছনে রেখে নয়। আমরা প্রায়ই বলে থাকি, ‘স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল’। তা নিশ্চিত করতে হলে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিকল্প নেই।
সাইটসেভার্স বাংলাদেশ অফিসের ক্যাম্পেইন লিড ও অ্যাডভোকেসি অফিসার অয়ন দেবনাথ অনুষ্ঠানে সাইটসেভার্সের প্রকল্প থেকে ছানি অপারেশন করেছেন এমন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা তাঁদের স্বাস্থ্যসেবা লাভের এবং সমস্যার কথা প্রকাশ করেন।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণায়ের মেডিকেল শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসাইন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সাইটসেভার্স বাংলাদেশ অফিসের কান্ট্রি ডিরেক্টর অমৃতা রেজিনা রোজারির সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন অরবিস ইন্টারন্যাশনালের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মুনীর আহমেদ, ভিশন স্প্রিংয়ের কান্ট্রি ডিরেক্টর আফতাব ওপেল ও সেন্টার ফর ডিজঅ্যাবিলিটি ইন ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক এ এইচ এম নোমান খান।
গাজীপুরের টঙ্গীতে সাবরেজিস্ট্রার না থাকায় জমি বেচাকেনায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। এ ছাড়া সপ্তাহে মাত্র দুই দিন অফিস চলায় প্রয়োজনীয় তথ্যসেবাও মিলছে না।
৫ ঘণ্টা আগে‘স্বপ্ন দেখি বই পড়ি’ স্লোগান সামনে রেখে রাজধানীর হাজারীবাগ গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রথম বাংলাদেশ বুক অলিম্পিয়াড। এটি নারীদের জন্য বিশেষভাবে আয়োজিত একটি উদ্যোগ। এই আয়োজনে বক্তারা বই পড়ে কেবল জ্ঞান অর্জনের পরিবর্তে অনুধাবনচর্চার ওপর জোর দেন।
৭ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারে সরকারি সফরে এসে ‘অসুস্থ হয়ে পড়ায়’ সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। শনিবার রাত সাড়ে ১০ টার পরপরই তাকে নিয়ে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) আগামী একনেক সভায় অনুমোদনের দাবিতে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। অনশনে অংশ নেওয়া দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে