নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদীতে দিনভর বিশেষ নিরাপত্তা টহল চালিয়েছে নৌ-পুলিশ। নদীতে চলাচলরত বিভিন্ন নৌযান থামিয়ে তল্লাশিসহ যাত্রী ও নৌযান স্টাফদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জেনে নেওয়া হচ্ছে তাদের গন্তব্য ও গতিবিধি। সেই সঙ্গে নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে পাঁচটি রুটে যাতায়াতের সব লঞ্চ বন্ধ রাখা হয়েছে।
পুলিশের দাবি, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই বিশেষ টহল পরিচালিত হচ্ছে। এই টহল চলবে আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে শীতলক্ষ্যা নদীর কাঁচপুর, বন্দর ঘাট, সেন্ট্রাল খেয়াঘাট, নবীগঞ্জ ফেরিঘাটসহ বিভিন্ন পয়েন্টে টহল দিচ্ছে নৌ-পুলিশ। বিশেষ বিশেষ নৌযান লক্ষ্য করেই তাদের এই কার্যক্রম চালিয়ে যেতে দেখা গেছে। ট্রলার, বাল্কহেড, জাহাজ থামিয়ে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ করছে তারা। টহলের কাজে ব্যবহার করছে স্পিড বোট ও ট্রলার।
অন্যদিকে নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে পাঁচটি রুটে যাতায়াতের সব লঞ্চ বন্ধ রাখা হয়েছে। প্রায় ৫০টি লঞ্চ কোনো ঘোষণা ছাড়াই বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসব রুটের মধ্যে রয়েছে নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জ, চাঁদপুর, মতলব, নড়িয়া ও রামচন্দ্রপুর। যাত্রীরা গন্তব্যে যাওয়ার জন্য লঞ্চঘাটে এসে ফিরে গেছে।
লঞ্চের স্টাফ মিলন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো কারণ না জানিয়েই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে লঞ্চ। আর কেন বন্ধ আছে তা তো আপনারা বোঝেনই। সমাবেশের আগে সবখানেই তো বন্ধ হইসে। এইখানেও ওইটাই হইতাছে। কিন্তু আমাগো সরাসরি কয় না কেউ। পরশু থেকে লঞ্চ চলাচল শুরু হইতে পারে।’
তবে এ বিষয়ে লঞ্চমালিকেরা দাবি করেছেন, যাত্রী না থাকায় লঞ্চ বন্ধ রাখা হয়েছে। যাত্রী পর্যাপ্ত পেলেই লঞ্চ চালু হবে। তবে একসঙ্গে সব রুটের লঞ্চ বন্ধ কেন—এমন প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএর পরিদর্শক সমর কৃষ্ণ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধের বিষয়ে আমরা কোনো নির্দেশনা দেইনি। লঞ্চমালিকেরা কেন তাঁদের নৌযান বন্ধ রেখেছেন, এটা তাঁরাই ভালো বলতে পারবেন।’
জানতে চাইলে বাংলাদেশ লঞ্চ মালিক সমিতির সহসভাপতি বদিউজ্জামান বাদল বলেন, ‘আমাদের ওপর লঞ্চ বন্ধের কোনো নির্দেশনা আসেনি। যাত্রী না থাকায় লঞ্চগুলো বন্ধ রাখা আছে।’
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার মীনা মাহমুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লঞ্চ বন্ধ আছে এমন কোনো তথ্য আমার জানা নেই। নদীতে টহল চলছে, কারণ নদীপথের মাধ্যমে যেন কেউ নাশকতা করতে না পারে। এই বিশেষ টহল আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।’
নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদীতে দিনভর বিশেষ নিরাপত্তা টহল চালিয়েছে নৌ-পুলিশ। নদীতে চলাচলরত বিভিন্ন নৌযান থামিয়ে তল্লাশিসহ যাত্রী ও নৌযান স্টাফদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জেনে নেওয়া হচ্ছে তাদের গন্তব্য ও গতিবিধি। সেই সঙ্গে নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে পাঁচটি রুটে যাতায়াতের সব লঞ্চ বন্ধ রাখা হয়েছে।
পুলিশের দাবি, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই বিশেষ টহল পরিচালিত হচ্ছে। এই টহল চলবে আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আজ শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে শীতলক্ষ্যা নদীর কাঁচপুর, বন্দর ঘাট, সেন্ট্রাল খেয়াঘাট, নবীগঞ্জ ফেরিঘাটসহ বিভিন্ন পয়েন্টে টহল দিচ্ছে নৌ-পুলিশ। বিশেষ বিশেষ নৌযান লক্ষ্য করেই তাদের এই কার্যক্রম চালিয়ে যেতে দেখা গেছে। ট্রলার, বাল্কহেড, জাহাজ থামিয়ে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ করছে তারা। টহলের কাজে ব্যবহার করছে স্পিড বোট ও ট্রলার।
অন্যদিকে নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে পাঁচটি রুটে যাতায়াতের সব লঞ্চ বন্ধ রাখা হয়েছে। প্রায় ৫০টি লঞ্চ কোনো ঘোষণা ছাড়াই বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসব রুটের মধ্যে রয়েছে নারায়ণগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জ, চাঁদপুর, মতলব, নড়িয়া ও রামচন্দ্রপুর। যাত্রীরা গন্তব্যে যাওয়ার জন্য লঞ্চঘাটে এসে ফিরে গেছে।
লঞ্চের স্টাফ মিলন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো কারণ না জানিয়েই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে লঞ্চ। আর কেন বন্ধ আছে তা তো আপনারা বোঝেনই। সমাবেশের আগে সবখানেই তো বন্ধ হইসে। এইখানেও ওইটাই হইতাছে। কিন্তু আমাগো সরাসরি কয় না কেউ। পরশু থেকে লঞ্চ চলাচল শুরু হইতে পারে।’
তবে এ বিষয়ে লঞ্চমালিকেরা দাবি করেছেন, যাত্রী না থাকায় লঞ্চ বন্ধ রাখা হয়েছে। যাত্রী পর্যাপ্ত পেলেই লঞ্চ চালু হবে। তবে একসঙ্গে সব রুটের লঞ্চ বন্ধ কেন—এমন প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএর পরিদর্শক সমর কৃষ্ণ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধের বিষয়ে আমরা কোনো নির্দেশনা দেইনি। লঞ্চমালিকেরা কেন তাঁদের নৌযান বন্ধ রেখেছেন, এটা তাঁরাই ভালো বলতে পারবেন।’
জানতে চাইলে বাংলাদেশ লঞ্চ মালিক সমিতির সহসভাপতি বদিউজ্জামান বাদল বলেন, ‘আমাদের ওপর লঞ্চ বন্ধের কোনো নির্দেশনা আসেনি। যাত্রী না থাকায় লঞ্চগুলো বন্ধ রাখা আছে।’
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার মীনা মাহমুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লঞ্চ বন্ধ আছে এমন কোনো তথ্য আমার জানা নেই। নদীতে টহল চলছে, কারণ নদীপথের মাধ্যমে যেন কেউ নাশকতা করতে না পারে। এই বিশেষ টহল আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১১ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৮ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগে