নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টায় গুলশান-২ নগর ভবনের সামনে রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম। এ সময় কয়েকজন রিকশা চালককে ছাতা, স্যালাইন ও পানির কন্টেইনার বিতরণ করা হয়।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘ডিএনসিসি এলাকার ৩৫ হাজার রিকশা চালকদের বিনা মূল্যে একটি করে ছাতা, ১২ প্যাকেট খাবার স্যালাইন ও একটি হাফ লিটার পানির কন্টেইনার দেওয়া হবে। তীব্র দাবদাহে রিকশা চালক ভাইদের খুব কষ্ট হয়। প্রচণ্ড রোদে তারা যদি অসুস্থ হয়ে যায়, তাহলে পুরো পরিবারের জন্য অনেক সমস্যা। রোদের কারণে তারা যদি রিকশা চালাতে না পারে, তারা যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে তাদের পরিবার কিন্তু চলতে পারবে না। কারণ অনেক রিকশা চালকের দৈনিক ইনকামের ওপরে তাদের পরিবার চলে। তাই তীব্র দাবদাহে তাদের কষ্টের বিষয় চিন্তা করে এই উদ্যোগ নিয়েছি।’
ছাতা বিতরণ কার্যক্রমটি দেখতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলান, আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকার নায়েন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ, ফিলিস্তিনের উপ রাষ্ট্রদূত।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘ছাতাটা আমরা বিশেষভাবে তৈরি করেছি। এটা এডজাস্টেবল। কোনো রিকশা চালক লম্বা হলে ছাতার উচ্চতা বাড়িয়ে নিতে পারবে, কেউ উচ্চতায় কম হলে ছাতার উচ্চতা কমিয়ে নিতে পারবে। প্রত্যেককে হাফ লিটার পানির কন্টেইনার দিচ্ছি। এতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে পারবে। এক লিটার কন্টেইনার দেওয়ার কথা ভেবেছিলাম কিন্তু স্যালাইন মিশিয়ে খাওয়ার বিষয় বিবেচনা করে হাফ লিটার কন্টেইনার দিচ্ছি।’ এই বিষয়টিও চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিনের পরামর্শে করা হয়েছে বলে জানান ডিএনসিসি মেয়র।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মফিজুর রহমান, সংরক্ষিত আসনের নারী কাউন্সিলর আমেনা বেগম প্রমুখ।
দেশে চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টায় গুলশান-২ নগর ভবনের সামনে রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম। এ সময় কয়েকজন রিকশা চালককে ছাতা, স্যালাইন ও পানির কন্টেইনার বিতরণ করা হয়।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘ডিএনসিসি এলাকার ৩৫ হাজার রিকশা চালকদের বিনা মূল্যে একটি করে ছাতা, ১২ প্যাকেট খাবার স্যালাইন ও একটি হাফ লিটার পানির কন্টেইনার দেওয়া হবে। তীব্র দাবদাহে রিকশা চালক ভাইদের খুব কষ্ট হয়। প্রচণ্ড রোদে তারা যদি অসুস্থ হয়ে যায়, তাহলে পুরো পরিবারের জন্য অনেক সমস্যা। রোদের কারণে তারা যদি রিকশা চালাতে না পারে, তারা যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে তাদের পরিবার কিন্তু চলতে পারবে না। কারণ অনেক রিকশা চালকের দৈনিক ইনকামের ওপরে তাদের পরিবার চলে। তাই তীব্র দাবদাহে তাদের কষ্টের বিষয় চিন্তা করে এই উদ্যোগ নিয়েছি।’
ছাতা বিতরণ কার্যক্রমটি দেখতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলান, আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকার নায়েন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ, ফিলিস্তিনের উপ রাষ্ট্রদূত।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘ছাতাটা আমরা বিশেষভাবে তৈরি করেছি। এটা এডজাস্টেবল। কোনো রিকশা চালক লম্বা হলে ছাতার উচ্চতা বাড়িয়ে নিতে পারবে, কেউ উচ্চতায় কম হলে ছাতার উচ্চতা কমিয়ে নিতে পারবে। প্রত্যেককে হাফ লিটার পানির কন্টেইনার দিচ্ছি। এতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে পারবে। এক লিটার কন্টেইনার দেওয়ার কথা ভেবেছিলাম কিন্তু স্যালাইন মিশিয়ে খাওয়ার বিষয় বিবেচনা করে হাফ লিটার কন্টেইনার দিচ্ছি।’ এই বিষয়টিও চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিনের পরামর্শে করা হয়েছে বলে জানান ডিএনসিসি মেয়র।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মফিজুর রহমান, সংরক্ষিত আসনের নারী কাউন্সিলর আমেনা বেগম প্রমুখ।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে