বেলাব (নরসিংদী) প্রতিনিধি
একই জমিতে অন্যান্য ফসলের সঙ্গে করলা চাষ করে নরসিংদীর বেলাব উপজেলার কৃষকদের ভাগ্যবদল হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তারা। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার দাম একটু বেশি হওয়ায় প্রান্তিক কৃষকের পাশাপাশি স্থানীয় পাইকারি বিক্রেতারাও লাভবান হচ্ছেন।
জানা যায়—বছর কয়েক আগে উপজেলার কৃষকেরা বিভিন্ন ফসলের সঙ্গে সাথী ফসল হিসেবে করলা চাষ শুরু করেন। প্রথমে স্থানীয় হাট-বাজারে এ ফসল বিক্রি করতেন। পরে করলা চাষের খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা উপজেলার স্থানীয় বাজারগুলোতে আসতে শুরু করেন। ফলে তিতা করলা কৃষকের মুখে মিষ্টি হাসি ফুটিয়েছে। এখন প্রতিমণ করলা কৃষকেরা ১ হাজার ৮০০ থেকে ২০০০ টাকায় বিক্রি করতে পারছেন।
উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের স্থানীয় বাজারগুলোতে সরেজমিনে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাজারে করলার প্রচুর চাহিদা এবং উৎপাদন বেশি হওয়ায় তাঁরা ভালো দামে বিক্রি করতে পারছেন।
ইউনিয়নের হোসেন নগর গ্রামের মো. ফরহাদ মিয়া বলেন, ‘আমি ৩০ শতাংশ জমিতে করলা চাষ করেছি। বাজারে করলার প্রচুর চাহিদা থাকায় আলহামদুলিল্লাহ ভালোই বিক্রি করতে পারতেছি।’
সাথী ফসল হিসেবে করলা চাষ করায় খরচের তুলনায় লাভ বেশি। এ ব্যাপারে দড়িকান্দি গ্রামের কৃষক মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘অন্য ফসলের ফাঁকে ফাঁকে সাথী ফসল হিসেবে আমরা করলা চাষ করি। এতে খরচ কম লাভ বেশি। বাজারে চাহিদাও বেশি। আশা করি ভালো টাকা বিক্রি করতে পারব।’
বাজারে চাহিদা বেশি থাকায় স্থানীয় অনেকে পাইকারি কিনে ঢাকায় এনে বেশি দামে বিক্রি করতে পারছেন। এ বিষয়ে পাইকারি সবজি ব্যবসায়ী মো. আব্দুস সাদেক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেলাবরের করলার গুণগত মান ভালো। তাই এখান থেকে করলা কিনে ঢাকার বাজারে ভালো দামে বিক্রি করতে পারতেছি। দাম একটু বেশি হলেও চাহিদা থাকায় আমরা ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করে লাভবান হচ্ছি।’
কৃষকেরা দেশি, হাইব্রিড ও সোনামুখীসহ বিভিন্ন জাতের করলা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে উল্লেখ করে উপজেলা কৃষি উপসহকারী ফাতেমা বেগম বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে করলা চাষ করে উপজেলায় কৃষকেরা নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছেন। কৃষি অফিসের পরামর্শে উপজেলার অনেকেই এখন দেশি, হাইব্রিড, সোনামুখীসহ বিভিন্ন জাতের করলা চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। আমরা কৃষকদের বিভিন্ন রকমের পরামর্শও দিয়ে থাকি। প্রতিদিন এখান থেকে প্রায় ১৫০ টন করলা দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হচ্ছে।’
একই জমিতে অন্যান্য ফসলের সঙ্গে করলা চাষ করে নরসিংদীর বেলাব উপজেলার কৃষকদের ভাগ্যবদল হচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তারা। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার দাম একটু বেশি হওয়ায় প্রান্তিক কৃষকের পাশাপাশি স্থানীয় পাইকারি বিক্রেতারাও লাভবান হচ্ছেন।
জানা যায়—বছর কয়েক আগে উপজেলার কৃষকেরা বিভিন্ন ফসলের সঙ্গে সাথী ফসল হিসেবে করলা চাষ শুরু করেন। প্রথমে স্থানীয় হাট-বাজারে এ ফসল বিক্রি করতেন। পরে করলা চাষের খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা উপজেলার স্থানীয় বাজারগুলোতে আসতে শুরু করেন। ফলে তিতা করলা কৃষকের মুখে মিষ্টি হাসি ফুটিয়েছে। এখন প্রতিমণ করলা কৃষকেরা ১ হাজার ৮০০ থেকে ২০০০ টাকায় বিক্রি করতে পারছেন।
উপজেলার নারায়নপুর ইউনিয়নের স্থানীয় বাজারগুলোতে সরেজমিনে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাজারে করলার প্রচুর চাহিদা এবং উৎপাদন বেশি হওয়ায় তাঁরা ভালো দামে বিক্রি করতে পারছেন।
ইউনিয়নের হোসেন নগর গ্রামের মো. ফরহাদ মিয়া বলেন, ‘আমি ৩০ শতাংশ জমিতে করলা চাষ করেছি। বাজারে করলার প্রচুর চাহিদা থাকায় আলহামদুলিল্লাহ ভালোই বিক্রি করতে পারতেছি।’
সাথী ফসল হিসেবে করলা চাষ করায় খরচের তুলনায় লাভ বেশি। এ ব্যাপারে দড়িকান্দি গ্রামের কৃষক মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘অন্য ফসলের ফাঁকে ফাঁকে সাথী ফসল হিসেবে আমরা করলা চাষ করি। এতে খরচ কম লাভ বেশি। বাজারে চাহিদাও বেশি। আশা করি ভালো টাকা বিক্রি করতে পারব।’
বাজারে চাহিদা বেশি থাকায় স্থানীয় অনেকে পাইকারি কিনে ঢাকায় এনে বেশি দামে বিক্রি করতে পারছেন। এ বিষয়ে পাইকারি সবজি ব্যবসায়ী মো. আব্দুস সাদেক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেলাবরের করলার গুণগত মান ভালো। তাই এখান থেকে করলা কিনে ঢাকার বাজারে ভালো দামে বিক্রি করতে পারতেছি। দাম একটু বেশি হলেও চাহিদা থাকায় আমরা ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করে লাভবান হচ্ছি।’
কৃষকেরা দেশি, হাইব্রিড ও সোনামুখীসহ বিভিন্ন জাতের করলা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে উল্লেখ করে উপজেলা কৃষি উপসহকারী ফাতেমা বেগম বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে করলা চাষ করে উপজেলায় কৃষকেরা নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছেন। কৃষি অফিসের পরামর্শে উপজেলার অনেকেই এখন দেশি, হাইব্রিড, সোনামুখীসহ বিভিন্ন জাতের করলা চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। আমরা কৃষকদের বিভিন্ন রকমের পরামর্শও দিয়ে থাকি। প্রতিদিন এখান থেকে প্রায় ১৫০ টন করলা দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হচ্ছে।’
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৫ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগে