কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে মো. শফিউদ্দিন ফকির (৭৮) নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে প্রতিপক্ষ আমির হোসেন ফকির (৩৫) ও তাঁর লোকজন মারধর করে গুরুতর আহত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার বুজুর্গোকোনা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শফিউদ্দিন ফকির বর্তমানে কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি বুজুর্গোকোনা গ্রামের মৃত নেছারউদ্দিন ফকিরের ছেলে ও সাবেক সেনাসদস্য।
অভিযুক্ত আমির হোসেন ফকির একই গ্রামের আবু তালেব ফকিরের ছেলে।
জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন ফকিরের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে আমির হোসেনের জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। এরই জেরে গতকাল সন্ধ্যায় বুজুর্গোকোনা বাজারে বসে আমির হোসেন ফকির তাঁর লোকজন নিয়ে শফিউদ্দিন ফকিরকে মারধর করেন।
এ বিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যায় আমি ওষুধ কেনার জন্য বুজুর্গোকোনা বাজারে গেলে আমির হোসেন ফকির আমাকে দেখে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেন। এ সময় আমি প্রতিবাদ করলে আমির হোসেন ফকিরের নির্দেশে ইজাবুল ফকির ও মকবুল ফকির আমাকে মারধর করেন।’
অভিযোগের বিষয়ে আমির হোসেন ফকিরের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার চাচাতো ভাই ইজাবুল ফকির ও মকবুল ফকির বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন ফকিরকে মারধর করেছেন। ওই সময় আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম না।’
ইজাবুল ফকির বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে আমার চাচা হন। জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে তাঁর সঙ্গে আমাদের একটু হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। তাঁকে আমরা মারধর করিনি।’
কোটালীপাড়া থানার এসআই আব্দুল রাজ্জাক খান বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শফিউদ্দিন ফকির মারধরের অভিযোগ এনে নিজেই বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগের তদন্ত চলছে। তদন্তে শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে মো. শফিউদ্দিন ফকির (৭৮) নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে প্রতিপক্ষ আমির হোসেন ফকির (৩৫) ও তাঁর লোকজন মারধর করে গুরুতর আহত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার বুজুর্গোকোনা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শফিউদ্দিন ফকির বর্তমানে কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি বুজুর্গোকোনা গ্রামের মৃত নেছারউদ্দিন ফকিরের ছেলে ও সাবেক সেনাসদস্য।
অভিযুক্ত আমির হোসেন ফকির একই গ্রামের আবু তালেব ফকিরের ছেলে।
জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন ফকিরের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে আমির হোসেনের জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। এরই জেরে গতকাল সন্ধ্যায় বুজুর্গোকোনা বাজারে বসে আমির হোসেন ফকির তাঁর লোকজন নিয়ে শফিউদ্দিন ফকিরকে মারধর করেন।
এ বিষয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যায় আমি ওষুধ কেনার জন্য বুজুর্গোকোনা বাজারে গেলে আমির হোসেন ফকির আমাকে দেখে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেন। এ সময় আমি প্রতিবাদ করলে আমির হোসেন ফকিরের নির্দেশে ইজাবুল ফকির ও মকবুল ফকির আমাকে মারধর করেন।’
অভিযোগের বিষয়ে আমির হোসেন ফকিরের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার চাচাতো ভাই ইজাবুল ফকির ও মকবুল ফকির বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন ফকিরকে মারধর করেছেন। ওই সময় আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম না।’
ইজাবুল ফকির বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে আমার চাচা হন। জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে তাঁর সঙ্গে আমাদের একটু হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। তাঁকে আমরা মারধর করিনি।’
কোটালীপাড়া থানার এসআই আব্দুল রাজ্জাক খান বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শফিউদ্দিন ফকির মারধরের অভিযোগ এনে নিজেই বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগের তদন্ত চলছে। তদন্তে শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৪২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে