অনলাইন ডেস্ক
বিগত সরকারের আমলে চাকরি হারানো ২২০০ পুলিশ সদস্যকে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে ‘ভিকটিম পুলিশ পরিবার’। একই সঙ্গে, ১ হাজার ৫২২ সদস্যকে পুনর্বহালের বিষয়ে প্রচারিত সংবাদকে মিথ্যা আখ্যা দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেন চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা অভিযোগ করেন, দীর্ঘ ১৬ বছরের স্বৈরশাসনের ফলে রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশও রয়েছে। স্বৈরাচারী সরকারের আমলে প্রায় ২ হাজার ২০০ পুলিশ সদস্যকে অন্যায়ভাবে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়, যা বাহিনীর নিম্নপদস্থ কর্মচারীদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করে।
তাঁরা দাবি করেন, সেই সময় পুলিশ বাহিনীর কিছু জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের করেন। বিভাগীয় তদন্তের নামে একতরফা নীতি অনুসরণ করা হয়, যেখানে স্বচ্ছতার কোনো সুযোগ দেওয়া হয়নি। এমনকি আদালতের একাধিক রায়ে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পরও চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়নি।
তাঁরা আরও বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালসহ অন্যান্য অননুমোদিত হাসপাতালে ডোপ টেস্ট করিয়ে অনেক পুলিশ সদস্যকে চাকরিচ্যুত করা হয়। যাদের পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে, তাদের প্রতিবেদন আমলে নেওয়া হয়নি। বরং যাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ ছিল না, তারা অর্থ দিতে না পারায় চাকরি হারান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মত প্রকাশ করায় অনেক পুলিশ সদস্যকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে দাবি করেন তাঁরা। পাশাপাশি, কিছু অসাধু কর্মকর্তা পরিকল্পিতভাবে মাদক ও অস্ত্র মামলায় ফাঁসিয়ে অনেককে বরখাস্ত করেছেন।
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন মানবিক বিবেচনায় চাকরি পুনর্বহালের আদেশ দিলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। বরং পূর্ববর্তী সরকারের কিছু কর্মকর্তা আইনি প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করেছেন। অনেকে মামলা দায়ের করতে ভয় পেয়েছেন বা হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন।
তাঁরা অভিযোগ করেন, পিআরবি ৮৮৪ প্রবিধান অনুসারে পুলিশের মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) ক্ষমতা থাকলেও চাকরি পুনর্বহালের বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা বর্তমান সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান, তারা যেন সব সুযোগ-সুবিধাসহ পুনর্বহাল হন এবং বাহিনীর ভেতর থেকে স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের অপসারণ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন—‘ভিকটিম পুলিশ পরিবার’-এর সমন্বয়ক এসআই মামুন, এসআই জাকারিয়া, মুখপাত্র এএসআই তৌহিদ মণ্ডল, ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক এএসআই সাইফুল, সমন্বয়ক কনস্টেবল সাদ্দাম হোসেন, কনস্টেবল আরাফাতসহ আরও অনেকে।
বিগত সরকারের আমলে চাকরি হারানো ২২০০ পুলিশ সদস্যকে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে ‘ভিকটিম পুলিশ পরিবার’। একই সঙ্গে, ১ হাজার ৫২২ সদস্যকে পুনর্বহালের বিষয়ে প্রচারিত সংবাদকে মিথ্যা আখ্যা দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি। আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেন চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা অভিযোগ করেন, দীর্ঘ ১৬ বছরের স্বৈরশাসনের ফলে রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশও রয়েছে। স্বৈরাচারী সরকারের আমলে প্রায় ২ হাজার ২০০ পুলিশ সদস্যকে অন্যায়ভাবে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়, যা বাহিনীর নিম্নপদস্থ কর্মচারীদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করে।
তাঁরা দাবি করেন, সেই সময় পুলিশ বাহিনীর কিছু জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের করেন। বিভাগীয় তদন্তের নামে একতরফা নীতি অনুসরণ করা হয়, যেখানে স্বচ্ছতার কোনো সুযোগ দেওয়া হয়নি। এমনকি আদালতের একাধিক রায়ে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পরও চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়নি।
তাঁরা আরও বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালসহ অন্যান্য অননুমোদিত হাসপাতালে ডোপ টেস্ট করিয়ে অনেক পুলিশ সদস্যকে চাকরিচ্যুত করা হয়। যাদের পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে, তাদের প্রতিবেদন আমলে নেওয়া হয়নি। বরং যাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ ছিল না, তারা অর্থ দিতে না পারায় চাকরি হারান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মত প্রকাশ করায় অনেক পুলিশ সদস্যকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে দাবি করেন তাঁরা। পাশাপাশি, কিছু অসাধু কর্মকর্তা পরিকল্পিতভাবে মাদক ও অস্ত্র মামলায় ফাঁসিয়ে অনেককে বরখাস্ত করেছেন।
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন মানবিক বিবেচনায় চাকরি পুনর্বহালের আদেশ দিলেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। বরং পূর্ববর্তী সরকারের কিছু কর্মকর্তা আইনি প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করেছেন। অনেকে মামলা দায়ের করতে ভয় পেয়েছেন বা হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন।
তাঁরা অভিযোগ করেন, পিআরবি ৮৮৪ প্রবিধান অনুসারে পুলিশের মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) ক্ষমতা থাকলেও চাকরি পুনর্বহালের বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা বর্তমান সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান, তারা যেন সব সুযোগ-সুবিধাসহ পুনর্বহাল হন এবং বাহিনীর ভেতর থেকে স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের অপসারণ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন—‘ভিকটিম পুলিশ পরিবার’-এর সমন্বয়ক এসআই মামুন, এসআই জাকারিয়া, মুখপাত্র এএসআই তৌহিদ মণ্ডল, ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক এএসআই সাইফুল, সমন্বয়ক কনস্টেবল সাদ্দাম হোসেন, কনস্টেবল আরাফাতসহ আরও অনেকে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে