নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে।
আজ যুক্তিতর্ক শুনানির ধার্য তারিখে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম এই তারিখ ধার্য করেন।
মির্জা আব্বাসের পক্ষে তার আইনজীবী শুনানি পিছিয়ে দেওয়ার জন্য সময়ের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করে পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পি পি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুই দফা পিছিয়ে গত ২৮ ডিসেম্বর রায় ঘোষণার তারিখ ধার্য ছিল। ওই দিন আদালত রায় থেকে মামলা প্রত্যাহারপূর্বক নতুন করে যুক্তিতর্ক শুনানির তারিখ ধার্য করেন।
আদেশে বলা হয়, তথ্যগত ও আইনগত কিছু বিষয় স্পষ্ট হওয়ার জন্য আরও যুক্তিতর্ক শুনানির প্রয়োজন থাকায় রায় থেকে মামলা প্রত্যাহার করা হলো। এর আগে গত ৩০ নভেম্বর, ১২ ডিসেম্বর ও ২৮ ডিসেম্বর রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয়।
গত ২২ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে মোট ২৪ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। অন্যদিকে মির্জা আব্বাসসহ পাঁচজন সাক্ষী মির্জা আব্বাসের পক্ষে সাক্ষ্য দেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৭ সালে ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এ অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলা করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুইজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুইজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তার অংশটুকু বাতিল করার জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছর ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। পরে মামলার কার্যক্রম চলতে থাকে।
সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে।
আজ যুক্তিতর্ক শুনানির ধার্য তারিখে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম এই তারিখ ধার্য করেন।
মির্জা আব্বাসের পক্ষে তার আইনজীবী শুনানি পিছিয়ে দেওয়ার জন্য সময়ের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করে পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পি পি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুই দফা পিছিয়ে গত ২৮ ডিসেম্বর রায় ঘোষণার তারিখ ধার্য ছিল। ওই দিন আদালত রায় থেকে মামলা প্রত্যাহারপূর্বক নতুন করে যুক্তিতর্ক শুনানির তারিখ ধার্য করেন।
আদেশে বলা হয়, তথ্যগত ও আইনগত কিছু বিষয় স্পষ্ট হওয়ার জন্য আরও যুক্তিতর্ক শুনানির প্রয়োজন থাকায় রায় থেকে মামলা প্রত্যাহার করা হলো। এর আগে গত ৩০ নভেম্বর, ১২ ডিসেম্বর ও ২৮ ডিসেম্বর রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয়।
গত ২২ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে মোট ২৪ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। অন্যদিকে মির্জা আব্বাসসহ পাঁচজন সাক্ষী মির্জা আব্বাসের পক্ষে সাক্ষ্য দেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৭ সালে ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এ অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলা করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুইজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুইজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তার অংশটুকু বাতিল করার জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছর ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। পরে মামলার কার্যক্রম চলতে থাকে।
১৩ বছর আগে ২০১২ সালে মাথা ও বুকে ছুরিকাঘাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. নারায়ণ চন্দ্র দত্ত (নিতাই)। আজ রোববার এ হত্যা মামলার রায় হয়েছে। রায়ে পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়ে
৪ মিনিট আগেকেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরসহ কয়েকজন নেতৃবৃন্দের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে আসাকে কেন্দ্র করে শাখা ছাত্রদলের দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেসিলেটের কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জে পাথর ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে অস্ত্র ও ভারতীয় মদ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার গভীর রাতে এই অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় চারজনকে আটক করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেপটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের গঙ্গামতি এলাকায় নাসির মাঝি নামের এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ১ কেজি ৭০০ গ্রামের ওজনের একটি ইলিশ। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) সকালে ইলিশটি তার জালে উঠে আসে। পরে কুয়াকাটা মেয়র বাজারে নিলে নিলামে মাছটি ৫ হাজার ১৭০ টাকায় মাছটি বিক্রি হয়। মাছটি কিনে নেন স্থানীয় ব্যবসায়ী
২০ মিনিট আগে