নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমণিকে সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এ এই আবেদন করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মাহবুবুল হাসান।
বিচারক মো. নজরুল ইসলাম এ বিষয়ে কোনো আদেশ না দিয়ে আবেদনটি নথিতে সংরক্ষণের নির্দেশ দেন। পরীমণি অন্তঃসত্ত্বা থাকায় তাঁর ব্যক্তিগত হাজিরা মওকুফ করা হয়েছিল। বর্তমানে তিনি সন্তানের মা হওয়ায় এবং সুস্থ থাকায় রাষ্ট্রপক্ষ ব্যক্তিগত হাজিরা মওকুফের আদেশ প্রত্যাহারপূর্বক সশরীরে হাজিরার নির্দেশ চেয়ে আবেদন করে।
অন্যদিকে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ মামলার বাদী র্যাবের উপসহকারী পরিচালক মো. মজিবুর রহমানের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরিমণির আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী আজকের পত্রিকাকে জানান, এই সাক্ষীকে পরীমণির পক্ষে পুনরায় জেরা করার আবেদন জানানোর পর আজ আদালতে হাজির হলে পরীমণির পক্ষে জেরা সম্পন্ন হয়।
পরে অন্য সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১৩ অক্টোবর দিন ধার্য করেন আদালত। মো. মজিবুর রহমান গত ১ মার্চ আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার পর মামলার বিচার শুরু হয়।
মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম দিপু ও কবির হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরীমণি আইনজীবীর মাধ্যমে হাজিরা দেন।
গত ৫ জানুয়ারি পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধ অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। পরে তাঁকে গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত বছরের ৩১ আগস্ট ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন পরীমণির জামিন মঞ্জুর করেন। এ মামলায় গত বছরের ৪ অক্টোবর পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। পরীমণি এই মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমণি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমণিকে সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এ এই আবেদন করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মাহবুবুল হাসান।
বিচারক মো. নজরুল ইসলাম এ বিষয়ে কোনো আদেশ না দিয়ে আবেদনটি নথিতে সংরক্ষণের নির্দেশ দেন। পরীমণি অন্তঃসত্ত্বা থাকায় তাঁর ব্যক্তিগত হাজিরা মওকুফ করা হয়েছিল। বর্তমানে তিনি সন্তানের মা হওয়ায় এবং সুস্থ থাকায় রাষ্ট্রপক্ষ ব্যক্তিগত হাজিরা মওকুফের আদেশ প্রত্যাহারপূর্বক সশরীরে হাজিরার নির্দেশ চেয়ে আবেদন করে।
অন্যদিকে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ মামলার বাদী র্যাবের উপসহকারী পরিচালক মো. মজিবুর রহমানের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরিমণির আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী আজকের পত্রিকাকে জানান, এই সাক্ষীকে পরীমণির পক্ষে পুনরায় জেরা করার আবেদন জানানোর পর আজ আদালতে হাজির হলে পরীমণির পক্ষে জেরা সম্পন্ন হয়।
পরে অন্য সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১৩ অক্টোবর দিন ধার্য করেন আদালত। মো. মজিবুর রহমান গত ১ মার্চ আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার পর মামলার বিচার শুরু হয়।
মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম দিপু ও কবির হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরীমণি আইনজীবীর মাধ্যমে হাজিরা দেন।
গত ৫ জানুয়ারি পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধ অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। পরে তাঁকে গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত বছরের ৩১ আগস্ট ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন পরীমণির জামিন মঞ্জুর করেন। এ মামলায় গত বছরের ৪ অক্টোবর পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। পরীমণি এই মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমণি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাখের আলী বিওপি এলাকার আলীমনগর ঘাট থেকে এক যুবককে মাদকসহ আটকের ঘটনায় ৫৩ বিজিবি সদস্যদের বিরুদ্ধে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর হাটের কোথালীপাড়া এলাকায় চারজন বিজিবি সদস্য রামচন্দ্রপুর গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে সাজিদ আহমেদ
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৩৮ মিনিট আগেহবিগঞ্জের মাধবপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে সেনাবাহিনীর হাতে আটক মাধবপুর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব জামিল চৌধুরীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলার বাদী অরূপ চৌধুরীকে মাদক ও ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অরূপ চৌধুরীকে শায়েস্তাগঞ্জ থানার একটি ডাকাতি মামলায় মাধবপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে...
১ ঘণ্টা আগেঅনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে মো. রউফুল মুনশি নামের এক ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার জেলা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. শোয়েব হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে