ঈদে ঘরমুখী মানুষের চাপ বাড়লেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে নেই চিরচেনা যানজট। এবারে পাল্টে গেছে মহাসড়কের চিত্র। ফলে কোনো রকম দুর্ভোগ ছাড়াই যাত্রীরা বাড়ি যেতে পারছেন। এতে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন চালক ও যাত্রীরা।
এ বিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মো. ইব্রাহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদুল আজহার আগে মদনপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার সড়ক বিভাজক বন্ধ করে দিয়ে ইউটার্ন খুলে দেওয়ায় যানবাহনগুলো কোনো সিগন্যাল ছাড়াই এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যেতে পারছে। সে জন্য এবার মহাসড়কের যানজট পরিস্থিতি আগের তুলনায় ভালো রয়েছে। আমরা যানজট নিরসনে সব সময় নিরলস কাজ করে যাচ্ছি।’
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) নারায়ণগঞ্জ অফিস সূত্রে জানা যায়, ঢাকার যাত্রাবাড়ী মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভার থেকে সোনারগাঁয়ের মেঘনা সেতু পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার এলাকায় এ বছর সাতটি ইউলুপ নির্মাণ করা হয়েছে।
শিমরাইল (চিটাগাং রোড) বাসস্ট্যান্ড, কাঁচপুর, মদনপুর, কেওঢালা, লাঙ্গলবন্দ ও মোগরাপাড়া চৌরাস্তা বাসস্ট্যান্ড থেকে যেসব যানবাহন ইউটার্ন নিয়ে চলাচল করত, ওই সব ইউটার্ন এ বছর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যেসব স্থানীয় যানবাহন এসব স্ট্যান্ড থেকে যাত্রী ওঠা-নামা করত, ওইসব স্ট্যান্ডে আলাদা লেন করে দেওয়া হয়েছে।
যাতে দূরপাল্লার সব ধরনের যানবাহন নির্বিঘ্নে মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করতে পারে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলাচলরত দূরপাল্লার যানবাহন আগে এসব বাসস্ট্যান্ডে লোকাল বাস ও অন্যান্য যানবাহন মহাসড়কের ওপর দাঁড় করিয়ে যাত্রী ওঠা-নামা করার কারণে নির্বিঘ্নে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল করতে পারত না। এ কারণে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হতো।
সাইফুল ইসলাম নামে এক যাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতি বছর ঈদের সময় যাত্রীদের চাপ কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেলেও এবার তার বিপরীত চিত্র দেখা যাচ্ছে। এবারে ঈদযাত্রায় মহাসড়কের এমন ফাঁকা অবস্থা আগে কখনো দেখিনি। স্বাভাবিকের তুলনায় আরামদায়কভাবেই গ্রামে যেতে পারছি।’
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) নারায়ণগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহানা ফেরদৌস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক যানজট মুক্ত রাখতে সরকারের সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের পদক্ষেপ হিসেবে মহাসড়কে ইউলুপ ও বাসস্ট্যান্ডগুলোতে লোকাল বাসের জন্য আলাদা লেন করে দেওয়া হয়েছে। ফলে এবারের ঈদে ঘরমুখী দূরপাল্লার যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়নি।’
ঈদে ঘরমুখী মানুষের চাপ বাড়লেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে নেই চিরচেনা যানজট। এবারে পাল্টে গেছে মহাসড়কের চিত্র। ফলে কোনো রকম দুর্ভোগ ছাড়াই যাত্রীরা বাড়ি যেতে পারছেন। এতে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন চালক ও যাত্রীরা।
এ বিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মো. ইব্রাহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদুল আজহার আগে মদনপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার সড়ক বিভাজক বন্ধ করে দিয়ে ইউটার্ন খুলে দেওয়ায় যানবাহনগুলো কোনো সিগন্যাল ছাড়াই এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যেতে পারছে। সে জন্য এবার মহাসড়কের যানজট পরিস্থিতি আগের তুলনায় ভালো রয়েছে। আমরা যানজট নিরসনে সব সময় নিরলস কাজ করে যাচ্ছি।’
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) নারায়ণগঞ্জ অফিস সূত্রে জানা যায়, ঢাকার যাত্রাবাড়ী মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভার থেকে সোনারগাঁয়ের মেঘনা সেতু পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার এলাকায় এ বছর সাতটি ইউলুপ নির্মাণ করা হয়েছে।
শিমরাইল (চিটাগাং রোড) বাসস্ট্যান্ড, কাঁচপুর, মদনপুর, কেওঢালা, লাঙ্গলবন্দ ও মোগরাপাড়া চৌরাস্তা বাসস্ট্যান্ড থেকে যেসব যানবাহন ইউটার্ন নিয়ে চলাচল করত, ওই সব ইউটার্ন এ বছর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যেসব স্থানীয় যানবাহন এসব স্ট্যান্ড থেকে যাত্রী ওঠা-নামা করত, ওইসব স্ট্যান্ডে আলাদা লেন করে দেওয়া হয়েছে।
যাতে দূরপাল্লার সব ধরনের যানবাহন নির্বিঘ্নে মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করতে পারে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলাচলরত দূরপাল্লার যানবাহন আগে এসব বাসস্ট্যান্ডে লোকাল বাস ও অন্যান্য যানবাহন মহাসড়কের ওপর দাঁড় করিয়ে যাত্রী ওঠা-নামা করার কারণে নির্বিঘ্নে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল করতে পারত না। এ কারণে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হতো।
সাইফুল ইসলাম নামে এক যাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতি বছর ঈদের সময় যাত্রীদের চাপ কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেলেও এবার তার বিপরীত চিত্র দেখা যাচ্ছে। এবারে ঈদযাত্রায় মহাসড়কের এমন ফাঁকা অবস্থা আগে কখনো দেখিনি। স্বাভাবিকের তুলনায় আরামদায়কভাবেই গ্রামে যেতে পারছি।’
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) নারায়ণগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহানা ফেরদৌস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক যানজট মুক্ত রাখতে সরকারের সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের পদক্ষেপ হিসেবে মহাসড়কে ইউলুপ ও বাসস্ট্যান্ডগুলোতে লোকাল বাসের জন্য আলাদা লেন করে দেওয়া হয়েছে। ফলে এবারের ঈদে ঘরমুখী দূরপাল্লার যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়নি।’
স্মার্ট কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন ২০-৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। উৎপাদন ব্যয় ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো সম্ভব। এতে কৃষকের আয় বাড়বে ৩০-৪০ শতাংশ বেশি। এর জন্য কৃষি বাজেটে বরাদ্দ বাড়াতে হবে।
৪ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতার নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে জরুরি বিভাগে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় এক চিকিৎসক আহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে চেয়ার, টেবিল, গ্লাসসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ভাঙচুর করা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদে ‘আলোক শিখা’ নামের এক সমিতির পরিচালকের বিরুদ্ধে দেড় শতাধিক সদস্যদের প্রায় ২০ কোটি টাকার আমানত নিয়ে উধাও হয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত পরিচালক মো. দেলোয়ার হোসেন বানারীপাড়া উপজেলার ব্রাহ্মণকাঠি গ্রামের বাসিন্দা।
১৭ মিনিট আগেপ্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভালো আচরণ করতে হবে। যেন শিক্ষকদের আচরণের কারণে শিক্ষার্থীরা স্কুলমুখী হয়। এ ছাড়া তিনি নৈতিক শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন, ‘অন্য মানুষের সঙ্গে আমার সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত, এটার শি
২১ মিনিট আগে