নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় একজন সংসদ সদস্যসহ আরও তিনজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এ সাক্ষ্য দেন তাঁরা।
যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন তারা হলেন কুমিল্লা-৮ আসনের সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরী, অধ্যাপক ডা. মো. বেলায়েত হোসেন খান ও আহমেদ সাঈদ নামে একজন।
সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক আলী আহম্মেদ পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ২৬ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
ট্রাইব্যুনালের এপিপি সাদিয়া আফরিন শিল্পী আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘এ পর্যন্ত ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হলো।’
দীর্ঘদিন ধরে এই মামলার নথি গায়েব ছিল। গত বছর ২৩ জানুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ছাপা হওয়ার পর বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। নথি খুঁজে বের করার দাবিতে রিট আবেদন হয়। পরে নথি পাওয়া যায়।
মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এই মামলার কেস ডকেট (সিডি) খুঁজে না পাওয়ায় কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত কেস ডকেট ছাড়াই সাক্ষ্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাইব্যুনাল।
এই মামলায় আসামি তারিক সাঈদ মামুন, আদনান সিদ্দিকী ও ফারুক আব্বাসী জামিনে আছেন। আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, সাজিদুল ইসলাম কারাগার আছেন।
আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান পলাতক রয়েছেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন।
১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় একজন সংসদ সদস্যসহ আরও তিনজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এ সাক্ষ্য দেন তাঁরা।
যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন তারা হলেন কুমিল্লা-৮ আসনের সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরী, অধ্যাপক ডা. মো. বেলায়েত হোসেন খান ও আহমেদ সাঈদ নামে একজন।
সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক আলী আহম্মেদ পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ২৬ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
ট্রাইব্যুনালের এপিপি সাদিয়া আফরিন শিল্পী আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘এ পর্যন্ত ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হলো।’
দীর্ঘদিন ধরে এই মামলার নথি গায়েব ছিল। গত বছর ২৩ জানুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ছাপা হওয়ার পর বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। নথি খুঁজে বের করার দাবিতে রিট আবেদন হয়। পরে নথি পাওয়া যায়।
মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এই মামলার কেস ডকেট (সিডি) খুঁজে না পাওয়ায় কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত কেস ডকেট ছাড়াই সাক্ষ্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাইব্যুনাল।
এই মামলায় আসামি তারিক সাঈদ মামুন, আদনান সিদ্দিকী ও ফারুক আব্বাসী জামিনে আছেন। আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, সাজিদুল ইসলাম কারাগার আছেন।
আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান পলাতক রয়েছেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন।
১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জুন অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা দিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে জাটিয়া ইউনিয়নের কুমারুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে যেতেই ওই ছাত্রীকে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যায় কাউসার মিয়া। ইজিবাইকটি মাইজবাগ ইউনিয়নের লক্ষীগঞ্জ বাজারে পৌঁছলে হুমায়ূন ইজিবাইকে ওঠে।
১৩ মিনিট আগেপুলিশ বলছে, ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি তাদের নজরে আসে। এরপর তারা অভিযান চালিয়ে মূল অভিযুক্ত ফজর আলী (৩৮) কে ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করে। ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে আরও চারজন—মো. সুমন, রমজান আলী, মো. আরিফ ও মো. অনিক—কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মারপিট করা ব্যক্তিদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
২৫ মিনিট আগেচৌমুহনী দক্ষিণ বাজারের বাসিন্দা মামুনুর রশিদ বলেন, “বাজারের ভেতরে খালের অস্তিত্বই নেই। আবর্জনা ফেলে দখল করে স্থাপনা গড়া হয়েছে। ক্ষমতার পালাবদল হলেও কাউকে উচ্ছেদ করা হয়নি।”
৩৩ মিনিট আগের্যাব জানায়, গ্রেপ্তারকৃত জাহেদ তিন সন্তানের জনক। সে ভুক্তভোগী কিশোরীর প্রতিবেশি। গত ৬ জানুয়ারি সকালে ভিকটিম বাড়ির পাশে ধান শুকানোর জন্য মাঠে যায়। ওই সময় জাহেদ কিশোরীর মুখে চেতনানাশক স্প্রে করে অপহরণ করে চট্টগ্রামের কাপ্তাই রাস্তার মাথায় গোলাইপ্পার দোকানের পেছনে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে