ঢাবি সংবাদদাতা
৪৩তম বিসিএসের দ্বিতীয় গেজেটে বাদ পড়া ২২৭ জন কর্মকর্তাকে ঈদের আগেই গেজেটভুক্ত করার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন গেজেট বঞ্চিতরা। পরে শাহবাগে ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশ তাদের থামিয়ে দিলে সেখান থেকে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠান তাঁরা। বাকিরা তাঁদের ফেরার অপেক্ষায় শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান করছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে এ পদযাত্রা শুরু হয়। প্রতিনিধিরা
উপদেষ্টার কার্যালয়ে যাওয়া ৫ প্রতিনিধি হলেন— গণেশ চন্দ্র পাল, রিমা ইসলাম, রিফাত খান জ্যোতি, কৃষ্ণ বর্মণ এবং মিঠুন শাকিল। এ প্রতিনিধিরা উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করবেন এবং প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেবেন বলে জানা গেছে।
শাহবাগে অবস্থান নেওয়া গেজেট বঞ্চিত কর্মকর্তা বিশাল আগরওয়ালা বলেন, ‘বছরের শুরুতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আমাদেরকে দু-তিন দিনের মধ্যে গেজেটভুক্ত করার আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু তারপর আড়াই মাস চলে গেলেও কোনো ফলাফল পাইনি।’
বিশাল আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে গতকাল (বুধবার) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি- দুই মাস আগে আমাদের সামারি ফাইল প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু গত দুই মাসে এর কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। বিষয়টি আমাদেরকে খুবই হতাশ করেছে। এর ফলশ্রুতিতে আমাদের দাবি জানাতে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে আজকে পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করি।’
নন গেজেটেড এ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা প্রতিনিধিদের ফিরে আসার অপেক্ষায় আছি। আশা করছি- তারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমাদের দাবি উপস্থাপন করতে পারবেন। প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে দ্রুত ফলপ্রসূ পদক্ষেপ নেবেন বলে আশা রাখি।’
এর আগে বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় অভিমুখে পদযাত্রা করে গেজেট বঞ্চিত এ ক্যাডারেরা। পরে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেসুর রহমানের সঙ্গে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১৫ অক্টোবর ৪৩তম বিসিএসে সুপারিশ প্রাপ্তদের নিয়ে প্রথম গেজেট প্রকাশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। প্রথমে ২৮ অক্টোবর পরে পিছিয়ে ১ জানুয়ারি যোগদান হবে বলে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। যোগদানের আগে ৩০ ডিসেম্বর পুনরায় গেজেট প্রকাশ করা হয়। দ্বিতীয়বার প্রকাশিত এ গেজেটে প্রথম গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হওয়া ২২৭জন বাদ পড়েন।
৪৩তম বিসিএসের দ্বিতীয় গেজেটে বাদ পড়া ২২৭ জন কর্মকর্তাকে ঈদের আগেই গেজেটভুক্ত করার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন গেজেট বঞ্চিতরা। পরে শাহবাগে ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশ তাদের থামিয়ে দিলে সেখান থেকে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠান তাঁরা। বাকিরা তাঁদের ফেরার অপেক্ষায় শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান করছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে এ পদযাত্রা শুরু হয়। প্রতিনিধিরা
উপদেষ্টার কার্যালয়ে যাওয়া ৫ প্রতিনিধি হলেন— গণেশ চন্দ্র পাল, রিমা ইসলাম, রিফাত খান জ্যোতি, কৃষ্ণ বর্মণ এবং মিঠুন শাকিল। এ প্রতিনিধিরা উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করবেন এবং প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেবেন বলে জানা গেছে।
শাহবাগে অবস্থান নেওয়া গেজেট বঞ্চিত কর্মকর্তা বিশাল আগরওয়ালা বলেন, ‘বছরের শুরুতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আমাদেরকে দু-তিন দিনের মধ্যে গেজেটভুক্ত করার আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু তারপর আড়াই মাস চলে গেলেও কোনো ফলাফল পাইনি।’
বিশাল আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে গতকাল (বুধবার) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি- দুই মাস আগে আমাদের সামারি ফাইল প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু গত দুই মাসে এর কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি। বিষয়টি আমাদেরকে খুবই হতাশ করেছে। এর ফলশ্রুতিতে আমাদের দাবি জানাতে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় অভিমুখে আজকে পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করি।’
নন গেজেটেড এ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা প্রতিনিধিদের ফিরে আসার অপেক্ষায় আছি। আশা করছি- তারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমাদের দাবি উপস্থাপন করতে পারবেন। প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে দ্রুত ফলপ্রসূ পদক্ষেপ নেবেন বলে আশা রাখি।’
এর আগে বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় অভিমুখে পদযাত্রা করে গেজেট বঞ্চিত এ ক্যাডারেরা। পরে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেসুর রহমানের সঙ্গে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সাক্ষাৎ করে।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১৫ অক্টোবর ৪৩তম বিসিএসে সুপারিশ প্রাপ্তদের নিয়ে প্রথম গেজেট প্রকাশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। প্রথমে ২৮ অক্টোবর পরে পিছিয়ে ১ জানুয়ারি যোগদান হবে বলে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। যোগদানের আগে ৩০ ডিসেম্বর পুনরায় গেজেট প্রকাশ করা হয়। দ্বিতীয়বার প্রকাশিত এ গেজেটে প্রথম গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হওয়া ২২৭জন বাদ পড়েন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪১ মিনিট আগে