কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গৃহবধূ জোনাকি আক্তার ও তাঁর তিন বছর বয়সী সন্তান আলিফের ফাঁসিতে ঝুলে মৃত্যুর ঘটনায় গৃহবধূর শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এ আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উত্তর হারুয়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও ভৈরব থানা-পুলিশের যৌথ টিম।
আত্মহত্যায় প্ররোচনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি হিসেবে বেবী আক্তার (৫৫) গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ভৈরব উপজেলার শম্ভুপুর শান্তিপাড়া এলাকার ফারুক মিয়ার স্ত্রী।
বুধবার বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোহাম্মদ আল আমিন হোসাইন। গ্রেপ্তারকৃতের বরাত দিয়ে তিনি জানান, প্রায় ছয় বছর আগে পারিবারিকভাবে জোনাকি আক্তার ও ফরহাদ মিয়ার বিয়ে হয়। ফরহাদ বিয়ে আগে থেকেই ইতালি থাকতেন। তাদের দাম্পত্য জীবনে আলিফ নামে তিন বছর বয়সী এক ছেলে সন্তান ছিল। বিয়ের পর থেকেই পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের দাম্পত্য জীবনে কলহের সৃষ্টি হয়। শাশুড়ি বেবী বেগম বিভিন্ন সময় জোনাকি আক্তারকে গরিব পরিবারের মেয়ে বলে উপহাস করতেন। এ ছাড়া প্রথম দিকে ফরহাদ মিয়া তাঁর স্ত্রী জোনাকির কথা শুনলেও, পরে মায়ের কথায় বেশি সায় দিতেন। ফলে বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক আনতে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এমনকি জোনাকি আক্তারকে ভরণ-পোষণও দিতেন না তাঁর শাশুড়ি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরও জানান, গত রোববার রাত সাড়ে ৭টার দিকে জোনাকি আক্তারকে গালিগালাজ ও মারধর করে গলায় ফাঁস দিয়ে মরে যেতে বলেন শাশুড়ি বেবী আক্তার। বেবী আক্তারের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে ওই রাতেই জোনাকি আক্তার তাঁর ছেলে আলিফকে নিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। এ ঘটনায় মঙ্গলবার দিবাগত রাতে নিহত গৃহবধূ জোনাকি আক্তারের বাবা রইছ বাবুর্চি বাদী হয়ে ভৈরব থানায় শাশুড়ি বেবী আক্তার ও স্বামী ফরহাদ মিয়াসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পরপরই জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও ভৈরব থানা-পুলিশের যৌথ টিম তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে এজহারনামীয় প্রধান আসামি শাশুড়ি বেবী আক্তারকে গ্রেপ্তার করে।
এ মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আল আমিন হোসাইন।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গৃহবধূ জোনাকি আক্তার ও তাঁর তিন বছর বয়সী সন্তান আলিফের ফাঁসিতে ঝুলে মৃত্যুর ঘটনায় গৃহবধূর শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এ আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উত্তর হারুয়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও ভৈরব থানা-পুলিশের যৌথ টিম।
আত্মহত্যায় প্ররোচনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি হিসেবে বেবী আক্তার (৫৫) গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ভৈরব উপজেলার শম্ভুপুর শান্তিপাড়া এলাকার ফারুক মিয়ার স্ত্রী।
বুধবার বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোহাম্মদ আল আমিন হোসাইন। গ্রেপ্তারকৃতের বরাত দিয়ে তিনি জানান, প্রায় ছয় বছর আগে পারিবারিকভাবে জোনাকি আক্তার ও ফরহাদ মিয়ার বিয়ে হয়। ফরহাদ বিয়ে আগে থেকেই ইতালি থাকতেন। তাদের দাম্পত্য জীবনে আলিফ নামে তিন বছর বয়সী এক ছেলে সন্তান ছিল। বিয়ের পর থেকেই পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের দাম্পত্য জীবনে কলহের সৃষ্টি হয়। শাশুড়ি বেবী বেগম বিভিন্ন সময় জোনাকি আক্তারকে গরিব পরিবারের মেয়ে বলে উপহাস করতেন। এ ছাড়া প্রথম দিকে ফরহাদ মিয়া তাঁর স্ত্রী জোনাকির কথা শুনলেও, পরে মায়ের কথায় বেশি সায় দিতেন। ফলে বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক আনতে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এমনকি জোনাকি আক্তারকে ভরণ-পোষণও দিতেন না তাঁর শাশুড়ি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরও জানান, গত রোববার রাত সাড়ে ৭টার দিকে জোনাকি আক্তারকে গালিগালাজ ও মারধর করে গলায় ফাঁস দিয়ে মরে যেতে বলেন শাশুড়ি বেবী আক্তার। বেবী আক্তারের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে ওই রাতেই জোনাকি আক্তার তাঁর ছেলে আলিফকে নিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। এ ঘটনায় মঙ্গলবার দিবাগত রাতে নিহত গৃহবধূ জোনাকি আক্তারের বাবা রইছ বাবুর্চি বাদী হয়ে ভৈরব থানায় শাশুড়ি বেবী আক্তার ও স্বামী ফরহাদ মিয়াসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পরপরই জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও ভৈরব থানা-পুলিশের যৌথ টিম তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে এজহারনামীয় প্রধান আসামি শাশুড়ি বেবী আক্তারকে গ্রেপ্তার করে।
এ মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে বলেও জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আল আমিন হোসাইন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে