গাজীপুর প্রতিনিধি
‘শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘বিএনপি সংবিধান মানে না। ক্ষমতায় যতক্ষণ না বসিয়ে দেওয়া হবে ততক্ষণ নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সার-কীটনাশকের জন্য জীবন দিতে হয়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশের মানুষের জান-মালের ক্ষতি হয়। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলে অপশক্তিকে যে কোন মূল্যে প্রতিহত করা হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার গাজীপুর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ২৮ অক্টোবর ঢাকায় শান্তি সমাবেশ উপলক্ষে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বেলেন।
ডা. দীপু মনি বলেন, ‘কেন আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে নামতে হবে? দেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। বিএনপি সংবিধান ও নির্বাচন ব্যবস্থাও ধ্বংস করেছিল। আমরা জনগণকে নিয়ে আন্দোলন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাও নষ্ট করেছে বিএনপি-জামায়াত। আদালতের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক বলেন, ‘আজকে বিএনপি-জামাত দুষ্ট চক্র নানারকম ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যারা স্বাধীনতা কখনো মেনে নেয়নি, বাংলাদেশে উন্নয়ন হতে দেয়নি, মানুষকে জিম্মি করে ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থ চরিতার্থ করেছে। এরা ২০০১ সালে নির্বাচনের পর বাংলাদেশে হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করে ভয়ংকর পরিস্থিতি করেছিল। ২০১৩ সালে অগ্নি সন্ত্রাস চালিয়েছিল, তারা আজকে মানবাধিকার, গণতন্ত্র, নানা প্রকার লেবাস ছড়িয়ে নির্বাচনকে সামনে রেখে আবারও দেশকে অস্থিতিশীল করার এক ঘৃণ্য খেলায় মেতেছে।’
দীপু মনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মানুষের আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জন্ম এবং মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সব সময় কাজ করে চলেছে। আর এ কারণেই বাংলাদেশের ইতিহাসে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তার প্রমাণ ৭৫ এ প্রাণ দিতে হয়েছে গাজীপুরের কৃতি সন্তান তাজউদ্দীন আহমেদকে। স্বৈরাচার এরশাদের সময় প্রাণ দিতে হয়েছে শহীদ ময়েজ উদ্দিনকে। আবার যারা আজকে গণতন্ত্রের জন্য কান্নাকাটি করে, মানবাধিকার নিয়ে অশ্রু ফেলে, তারাই প্রকাশ্য হত্যা করেছে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারকে। কাজেই অনেক শহীদদের রক্তে রঞ্জিত এই গাজীপুর।’
তিনি বলেন, ‘এখন তারা নানা রকম সমাবেশ ডাকছে। তাদের অতীতের সমাবেশগুলো প্রমাণ করে যে, তারা সহিংসতা ছাড়া আর কিছু জানে না। কাজেই শান্তি–শৃঙ্খলা বজায় রাখা, মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিধানে সরকার হিসেবে যেমন আমাদের দায়িত্ব রয়েছে, তেমনি যেই দল দেশের মানুষের ভাষার অধিকার এনে দিয়েছে, যে দলের নেতৃত্বে স্বাধীনতা পেয়েছি, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন পেয়েছি, সেই দলের দায়িত্ব রয়েছে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিধান করা। এ জন্যই আমরা সরকারের পাশাপাশি রাজপথে থেকে সমস্ত অপ শক্তিকে প্রতিহত করব।’
আওয়ামী লীগের নেত্রী বলেন, ‘এ কারণেই আগামী ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছে বিএনপি–জামাত স্পষ্টই দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা নষ্ট করতে চায়। মানুষের জান মালের ক্ষতি করতে চায়, কাজেই আমাদের ২৮ তারিখে সতর্ক থাকতে হবে, আমাদের রাজপথে থেকে এই অপশক্তি যদি কোন ধরনের শান্তি শৃঙ্খলা ভঙ্গ করার কাজ করে, তাহলে তাদের প্রতিহত করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘যারা দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত ও শান্তি-শৃঙ্খলা নষ্ট করার জন্য সমাবেশের ডাক দেয়, তারা যেন কোনভাবেই তাদের অপ-পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে না পারে, সে জন্য আমাদের মাঠে থাকতে হবে। শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রেখে মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিধান করে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। সে জন্য বর্ধিত সভায় মাধ্যমে গাজীপুর জেলা এবং মহানগর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মী যাতে অধিক সংখ্যক ঢাকার সমাবেশে উপস্থিত থাকেন সে জন্য কাজ করতে হবে।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘কীভাবে আগামী নির্বাচনে এই অপশক্তিকে পরাভূত করে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে পারি, সেই লক্ষ্যে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের সভাপতিত্বে বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি।
আরও উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, সংসদ সদস্য ও মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, গাজীপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আখতারুজ্জামান, জেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন মোল্লা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন সবুজ, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য শামসুন্নাহার ভূঞা, রুমানা আলী টুসিস প্রমুখ।
‘শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘বিএনপি সংবিধান মানে না। ক্ষমতায় যতক্ষণ না বসিয়ে দেওয়া হবে ততক্ষণ নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সার-কীটনাশকের জন্য জীবন দিতে হয়। তারা ক্ষমতায় আসলে দেশের মানুষের জান-মালের ক্ষতি হয়। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলে অপশক্তিকে যে কোন মূল্যে প্রতিহত করা হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার গাজীপুর জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ২৮ অক্টোবর ঢাকায় শান্তি সমাবেশ উপলক্ষে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বেলেন।
ডা. দীপু মনি বলেন, ‘কেন আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে নামতে হবে? দেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। বিএনপি সংবিধান ও নির্বাচন ব্যবস্থাও ধ্বংস করেছিল। আমরা জনগণকে নিয়ে আন্দোলন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাও নষ্ট করেছে বিএনপি-জামায়াত। আদালতের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক বলেন, ‘আজকে বিএনপি-জামাত দুষ্ট চক্র নানারকম ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যারা স্বাধীনতা কখনো মেনে নেয়নি, বাংলাদেশে উন্নয়ন হতে দেয়নি, মানুষকে জিম্মি করে ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থ চরিতার্থ করেছে। এরা ২০০১ সালে নির্বাচনের পর বাংলাদেশে হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করে ভয়ংকর পরিস্থিতি করেছিল। ২০১৩ সালে অগ্নি সন্ত্রাস চালিয়েছিল, তারা আজকে মানবাধিকার, গণতন্ত্র, নানা প্রকার লেবাস ছড়িয়ে নির্বাচনকে সামনে রেখে আবারও দেশকে অস্থিতিশীল করার এক ঘৃণ্য খেলায় মেতেছে।’
দীপু মনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মানুষের আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জন্ম এবং মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সব সময় কাজ করে চলেছে। আর এ কারণেই বাংলাদেশের ইতিহাসে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তার প্রমাণ ৭৫ এ প্রাণ দিতে হয়েছে গাজীপুরের কৃতি সন্তান তাজউদ্দীন আহমেদকে। স্বৈরাচার এরশাদের সময় প্রাণ দিতে হয়েছে শহীদ ময়েজ উদ্দিনকে। আবার যারা আজকে গণতন্ত্রের জন্য কান্নাকাটি করে, মানবাধিকার নিয়ে অশ্রু ফেলে, তারাই প্রকাশ্য হত্যা করেছে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারকে। কাজেই অনেক শহীদদের রক্তে রঞ্জিত এই গাজীপুর।’
তিনি বলেন, ‘এখন তারা নানা রকম সমাবেশ ডাকছে। তাদের অতীতের সমাবেশগুলো প্রমাণ করে যে, তারা সহিংসতা ছাড়া আর কিছু জানে না। কাজেই শান্তি–শৃঙ্খলা বজায় রাখা, মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিধানে সরকার হিসেবে যেমন আমাদের দায়িত্ব রয়েছে, তেমনি যেই দল দেশের মানুষের ভাষার অধিকার এনে দিয়েছে, যে দলের নেতৃত্বে স্বাধীনতা পেয়েছি, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন পেয়েছি, সেই দলের দায়িত্ব রয়েছে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিধান করা। এ জন্যই আমরা সরকারের পাশাপাশি রাজপথে থেকে সমস্ত অপ শক্তিকে প্রতিহত করব।’
আওয়ামী লীগের নেত্রী বলেন, ‘এ কারণেই আগামী ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছে বিএনপি–জামাত স্পষ্টই দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা নষ্ট করতে চায়। মানুষের জান মালের ক্ষতি করতে চায়, কাজেই আমাদের ২৮ তারিখে সতর্ক থাকতে হবে, আমাদের রাজপথে থেকে এই অপশক্তি যদি কোন ধরনের শান্তি শৃঙ্খলা ভঙ্গ করার কাজ করে, তাহলে তাদের প্রতিহত করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘যারা দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত ও শান্তি-শৃঙ্খলা নষ্ট করার জন্য সমাবেশের ডাক দেয়, তারা যেন কোনভাবেই তাদের অপ-পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে না পারে, সে জন্য আমাদের মাঠে থাকতে হবে। শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রেখে মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিধান করে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। সে জন্য বর্ধিত সভায় মাধ্যমে গাজীপুর জেলা এবং মহানগর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মী যাতে অধিক সংখ্যক ঢাকার সমাবেশে উপস্থিত থাকেন সে জন্য কাজ করতে হবে।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘কীভাবে আগামী নির্বাচনে এই অপশক্তিকে পরাভূত করে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে পারি, সেই লক্ষ্যে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের সভাপতিত্বে বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি।
আরও উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, সংসদ সদস্য ও মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, গাজীপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আখতারুজ্জামান, জেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন মোল্লা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন সবুজ, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য শামসুন্নাহার ভূঞা, রুমানা আলী টুসিস প্রমুখ।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৪ ঘণ্টা আগে