নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিপুল অঙ্কের টাকা দেনার দায়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন রাজধানীর পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের এক ব্যবসায়ী। এ বিষয়ে রাজধানীর চকবাজার থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, আজ রোববার ভোরে পুরান ঢাকার চকবাজার থানার ৭ নম্বর নূর ফাত্তাহ লেনের বাসায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁস দেন ব্যবসায়ী বাবলু কুমার সাহা (৫৫)। স্ত্রী শিল্পী সাহা দেখতে পেয়ে স্বজনদের খবর দেন। পরে সেখান থেকে নামিয়ে তাঁরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবলু কুমারকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়।
বাবলু কুমার সাহার শ্যালক সঞ্জয় কুমার সাহা বলেন, বাবলু কুমার এক ছেলে ও এক মেয়ের সন্তানের জনক। স্ত্রী–সন্তান নিয়ে নূর ফাত্তাহ লেনের একটি বাসায় থাকতেন। ব্যবসায় অনেক টাকার লোকসান হয়েছে। সে জন্য মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের জেলার ভাঙ্গা উপজেলায়। বাবার নাম কিশোর মোহন সাহা।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহটি মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি চকবাজার থানা–পুলিশ তদন্ত করছে।
মৌলভীবাজারের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, বাবলু কুমার তেল–চিনির পাইকারি ব্যবসা করতেন। গতকাল শনিবারও তিনি তাঁর গোলবদন মার্কেটের দোকানে এসেছিলেন। ঢাকায় ও বাইরে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছে প্রায় ১২ কোটি টাকা দেনা হয়েছে তাঁর। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অনেকেও তাঁর কাছে টাকা পাবেন। আবার তিনিও অনেকের কাছে টাকা পাবেন। এসব কারণে তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ–কমিশনার মো. জাফর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যবসায়ী বাবলু কুমার সাহা অনেক টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি একটি চিরকুট লিখে গেছেন। এ বিষয়ে চকবাজার থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিপুল অঙ্কের টাকা দেনার দায়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন রাজধানীর পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের এক ব্যবসায়ী। এ বিষয়ে রাজধানীর চকবাজার থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, আজ রোববার ভোরে পুরান ঢাকার চকবাজার থানার ৭ নম্বর নূর ফাত্তাহ লেনের বাসায় সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচিয়ে ফাঁস দেন ব্যবসায়ী বাবলু কুমার সাহা (৫৫)। স্ত্রী শিল্পী সাহা দেখতে পেয়ে স্বজনদের খবর দেন। পরে সেখান থেকে নামিয়ে তাঁরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবলু কুমারকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়।
বাবলু কুমার সাহার শ্যালক সঞ্জয় কুমার সাহা বলেন, বাবলু কুমার এক ছেলে ও এক মেয়ের সন্তানের জনক। স্ত্রী–সন্তান নিয়ে নূর ফাত্তাহ লেনের একটি বাসায় থাকতেন। ব্যবসায় অনেক টাকার লোকসান হয়েছে। সে জন্য মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের জেলার ভাঙ্গা উপজেলায়। বাবার নাম কিশোর মোহন সাহা।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহটি মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি চকবাজার থানা–পুলিশ তদন্ত করছে।
মৌলভীবাজারের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, বাবলু কুমার তেল–চিনির পাইকারি ব্যবসা করতেন। গতকাল শনিবারও তিনি তাঁর গোলবদন মার্কেটের দোকানে এসেছিলেন। ঢাকায় ও বাইরে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছে প্রায় ১২ কোটি টাকা দেনা হয়েছে তাঁর। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অনেকেও তাঁর কাছে টাকা পাবেন। আবার তিনিও অনেকের কাছে টাকা পাবেন। এসব কারণে তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ–কমিশনার মো. জাফর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যবসায়ী বাবলু কুমার সাহা অনেক টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি একটি চিরকুট লিখে গেছেন। এ বিষয়ে চকবাজার থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
২৮ মিনিট আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগে