নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর সদরঘাটে টার্মিনালে লঞ্চের ছিঁড়ে যাওয়া দড়ির আঘাতে পাঁচজন নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্ম-পরিচালক (নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা) ইসমাইল হোসাইন বাদী হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় দুই লঞ্চের চার মাস্টার ও এক ম্যানেজারকে আসামি করা হয়। তাদের এরই মধ্যে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের প্রথম শ্রেণির মাস্টার মো. মিজানুর রহমান (৪৮) ও দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. মনিরুজ্জামান (২৪) এবং এমভি ফারহান-৬ লঞ্চের প্রথম শ্রেণির মাস্টার মো. আব্দুর রউফ হাওলাদার (৫৪), দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. সেলিম হাওলাদার (৫৪) ও ম্যানেজার মো. ফারুক খান (৭৬)।
নৌ পুলিশের ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) গৌতম কুমার বিশ্বাস জানান, মামলার এজাহারে অবহেলাজনিত বেপরোয়া গতিতে লঞ্চ চালিয়ে মৃত্যু ঘটানোর অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে।
উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার ঈদের দিন সদরঘাটের ১১ নম্বর পন্টুনে এমভি ফারহান-৬ লঞ্চের ধাক্কায় এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে গেলে সেটির আঘাতে পাঁচজন মারা যান। নিহতদের মধ্যে একই পরিবারের তিনজন। তাঁরা হলেন মো. বেলাল (২৫), তাঁর স্ত্রী মুক্তা (২৬) ও তাদের সন্তান মাইসা (৩)। তাঁদের বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায়। নিহত অন্য দুজন হলেন ঠাকুরগাঁওয়ের রবিউল ও পটুয়াখালীর রিপন হাওলাদার।
ওই ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এ ছাড়া এমভি তাসরিফ-৪ ও এমভি ফারহান-৬ লঞ্চ দুটির রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
রাজধানীর সদরঘাটে টার্মিনালে লঞ্চের ছিঁড়ে যাওয়া দড়ির আঘাতে পাঁচজন নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্ম-পরিচালক (নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা) ইসমাইল হোসাইন বাদী হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় দুই লঞ্চের চার মাস্টার ও এক ম্যানেজারকে আসামি করা হয়। তাদের এরই মধ্যে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের প্রথম শ্রেণির মাস্টার মো. মিজানুর রহমান (৪৮) ও দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. মনিরুজ্জামান (২৪) এবং এমভি ফারহান-৬ লঞ্চের প্রথম শ্রেণির মাস্টার মো. আব্দুর রউফ হাওলাদার (৫৪), দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. সেলিম হাওলাদার (৫৪) ও ম্যানেজার মো. ফারুক খান (৭৬)।
নৌ পুলিশের ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) গৌতম কুমার বিশ্বাস জানান, মামলার এজাহারে অবহেলাজনিত বেপরোয়া গতিতে লঞ্চ চালিয়ে মৃত্যু ঘটানোর অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে।
উল্লেখ্য, গতকাল বৃহস্পতিবার ঈদের দিন সদরঘাটের ১১ নম্বর পন্টুনে এমভি ফারহান-৬ লঞ্চের ধাক্কায় এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে গেলে সেটির আঘাতে পাঁচজন মারা যান। নিহতদের মধ্যে একই পরিবারের তিনজন। তাঁরা হলেন মো. বেলাল (২৫), তাঁর স্ত্রী মুক্তা (২৬) ও তাদের সন্তান মাইসা (৩)। তাঁদের বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায়। নিহত অন্য দুজন হলেন ঠাকুরগাঁওয়ের রবিউল ও পটুয়াখালীর রিপন হাওলাদার।
ওই ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এ ছাড়া এমভি তাসরিফ-৪ ও এমভি ফারহান-৬ লঞ্চ দুটির রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে