মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ভুয়া পরিচয়পত্র ব্যবহার করে পাসপোর্ট করতে আসায় দুই রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করে পুলিশে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসকারী হুমাইরা নামে এক নারী সিঙ্গাইর উপজেলায় তাসনিমা বেগমের পরিচয়পত্র ব্যবহার করে পাসপোর্ট করতে চেয়েছিলেন। এ সময় তার সঙ্গে আবু তাহের নামে এক রোহিঙ্গা যুবকও ছিলেন।
আজ রোববার দুপুরে মানিকগঞ্জের আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক নাহিদ নেওয়াজ।
জানা যায়, দালালদের মাধ্যমে ১ লাখ টাকার চুক্তিতে ৬০ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে তাঁরা পাসপোর্ট করতে এসেছিলেন রোহিঙ্গা নাগরিকেরা। আবু তাহের ২০০৮ সালে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে এসে চকরিয়া এলাকায় রোহিঙ্গা হিসেবে স্থায়ী বসবাস করছেন। সেখানে তিনি স্থানীয় একটি হোটেলের কর্মচারী হিসেবে কাজ করছেন।
মানিকগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক নাহিদ নেওয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিংগাইর উপজেলার চান্দহর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চর চান্দহর গ্রামের খলিলুর রহমানের মেয়ে তাসনিমা বেগমের পরিচয়পত্র এবং স্থানীয় চেয়ারম্যান মো. শওকত হোসেন বাদলের প্রত্যয়নপত্র নিয়ে পাসপোর্ট করতে আসেন হুমাইরা। তখন যাচাই বাছাই ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়ার সময় রোহিঙ্গা ডেটাবেজের সঙ্গে মিলে যায়। পরে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।’
নাহিদ নেওয়াজ বলেন, ‘হুমাইরা উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থাকেন। তাঁর রোহিঙ্গা আইডি ১৫৫২০১৭১২২৪১১৫৪৫৯। তিনি তার মা ও চার বোনসহ ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা হিসেবে বাংলাদেশে আসেন।’
এদিকে স্বাক্ষর জাল করে একটি চক্র প্রত্যয়নপত্র তাঁদের দিয়েছে বলে দাবি করেন চান্দহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. শওকত হোসেন বাদল। তিনি বলেন, ‘আমার স্বাক্ষর জাল করে একটি চক্র এই অপকর্মটি করেছেন। এ ব্যাপারে সিংগাইর থানায় জিডি করা হবে। আমার স্বাক্ষরযুক্ত যে প্রত্যয়নপত্রটি তৈরি করা হয়েছে সেখানে আমার কোনো স্মারক নম্বর নেই।’
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. হাফিজুর রহমান বলেছেন, ‘আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি এই কাজের সঙ্গে জড়িত দালালের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মানিকগঞ্জের আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ভুয়া পরিচয়পত্র ব্যবহার করে পাসপোর্ট করতে আসায় দুই রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করে পুলিশে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বসবাসকারী হুমাইরা নামে এক নারী সিঙ্গাইর উপজেলায় তাসনিমা বেগমের পরিচয়পত্র ব্যবহার করে পাসপোর্ট করতে চেয়েছিলেন। এ সময় তার সঙ্গে আবু তাহের নামে এক রোহিঙ্গা যুবকও ছিলেন।
আজ রোববার দুপুরে মানিকগঞ্জের আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক নাহিদ নেওয়াজ।
জানা যায়, দালালদের মাধ্যমে ১ লাখ টাকার চুক্তিতে ৬০ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে তাঁরা পাসপোর্ট করতে এসেছিলেন রোহিঙ্গা নাগরিকেরা। আবু তাহের ২০০৮ সালে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে এসে চকরিয়া এলাকায় রোহিঙ্গা হিসেবে স্থায়ী বসবাস করছেন। সেখানে তিনি স্থানীয় একটি হোটেলের কর্মচারী হিসেবে কাজ করছেন।
মানিকগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক নাহিদ নেওয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিংগাইর উপজেলার চান্দহর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চর চান্দহর গ্রামের খলিলুর রহমানের মেয়ে তাসনিমা বেগমের পরিচয়পত্র এবং স্থানীয় চেয়ারম্যান মো. শওকত হোসেন বাদলের প্রত্যয়নপত্র নিয়ে পাসপোর্ট করতে আসেন হুমাইরা। তখন যাচাই বাছাই ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়ার সময় রোহিঙ্গা ডেটাবেজের সঙ্গে মিলে যায়। পরে তাঁকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।’
নাহিদ নেওয়াজ বলেন, ‘হুমাইরা উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থাকেন। তাঁর রোহিঙ্গা আইডি ১৫৫২০১৭১২২৪১১৫৪৫৯। তিনি তার মা ও চার বোনসহ ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা হিসেবে বাংলাদেশে আসেন।’
এদিকে স্বাক্ষর জাল করে একটি চক্র প্রত্যয়নপত্র তাঁদের দিয়েছে বলে দাবি করেন চান্দহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. শওকত হোসেন বাদল। তিনি বলেন, ‘আমার স্বাক্ষর জাল করে একটি চক্র এই অপকর্মটি করেছেন। এ ব্যাপারে সিংগাইর থানায় জিডি করা হবে। আমার স্বাক্ষরযুক্ত যে প্রত্যয়নপত্রটি তৈরি করা হয়েছে সেখানে আমার কোনো স্মারক নম্বর নেই।’
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. হাফিজুর রহমান বলেছেন, ‘আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি এই কাজের সঙ্গে জড়িত দালালের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ময়মনসিংহের ধোবাউড়া সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অবৈধভাবে আনা কম্বলসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার ভোররাত সাড়ে ৫টার দিকে কলসিন্দুর-দুধনই সড়কের দেউলা সেতু এলাকা থেকে পাঁচজনকে আটক করা হয়। এ সময় একটি করে প্রাইভেট কার ও কাভার্ড ভ্যান, ১৫০টি কম্বল, ছয়টি মোবাইল ফোন ও ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
৫ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে কথা-কাটাকাটির জেরে এক কম্পিউটার ব্যবসায়ীকে দাড়ি ধরে টেনে হেনস্তা ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে অপর এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার থানা রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণের দায়ে গণি খা (৫০) নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ফরিদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা পারভীন এই রায় দেন।
১৯ মিনিট আগেনেত্রকোনায় ৩১ দফা রূপরেখা তুলে ধরে জনসংযোগ কর্মসূচি চালিয়েছে বিএনপি।
২০ মিনিট আগে