Ajker Patrika

জবি তরুণ লেখক ফোরামের সভাপতি রনি, সম্পাদক নুর 

জবি প্রতিনিধি
জবি তরুণ লেখক ফোরামের সভাপতি রনি, সম্পাদক নুর 

বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখার ২০২২-২৩ বর্ষের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন এম. রনি ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন আব্দুল্লাহ আলম নুর। 

আজ শুক্রবার সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি নেজাম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইসরাফিল আলম রাফিল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। 

বিজ্ঞপ্তিতে নব-নির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে পরবর্তী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দিতে বলা হয়েছে।

এম. রনি ইসলাম এর আগে সংগঠনটির জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং আব্দুল্লাহ আলম নুর সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

নব-নির্বাচিত সভাপতি এম. রনি ইসলাম বলেন, ‘২০১৯ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম এর আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে ফোরাম সম্পর্কে প্রথম জানা। পরবর্তীতে লেখালেখির মাধ্যমে এই সংগঠনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়া এবং সময়ের সঙ্গে আবেগ-অনুভূতির উদ্রেক বেড়েই চলছে। গুরুত্বপূর্ণ এই সংগঠনের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি হিসেবে আমাকে নির্বাচিত করায় কেন্দ্রীয় কমিটি এবং জবি শাখার সাবেক নেতৃবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। একই সঙ্গে আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকব এবং ফোরামের কার্যনির্বাহী কমিটি, সাধারণ সদস্যদের নিয়ে এক সাথে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।’

সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আলম নুর বলেন, ‘সবার পরামর্শ এবং সহযোগিতায় সংগঠনের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে চাই। সংগঠনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে এবং সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখতে আমরা সর্বোচ্চ সচেষ্ট হবো।’ 

এছাড়া একই দিন সংগঠনটির জবি শাখার সেরা লেখক এবং সংগঠকদের নাম ঘোষণা করা হয়। এতে শাখার সেরা লেখক নির্বাচিত হয়েছেন সৈয়দ রিফাত, এম. রনি ইসলাম এবং ফারিয়া ইয়াসমিন। শাখার সেরা সংগঠক নির্বাচিত হয়েছেন কবিতা রাণী মৃধা, আতিক মেসবাহ্ লগ্ন এবং আতিয়া ফাইরুজ ঐশী। 

এর আগে গত ২৩ জুন সংগঠনটির ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে বর্ষসেরা শাখার নাম ঘোষণা করা হয়। এতে যুগ্মভাবে বর্ষসেরা শাখা নির্বাচিত হয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। এছাড়া সেরা সংগঠক নির্বাচিত হন একই শাখার সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইমরান হুসাইন। 

প্রসঙ্গত, ‘সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত হোক লেখনীর ধারায়’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম। তরুণ লেখকদের পরামর্শ প্রদান, পত্রিকায় লেখা প্রকাশে সহযোগিতা করাসহ সংগঠনটি লেখালেখি বিষয়ক সভা, সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন করে থাকে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

কুমিল্লায় ওয়ার সিমেট্রিতে সেনাদের সমাধিতে কূটনীতিকদের শ্রদ্ধা

কুমিল্লা প্রতিনিধি
ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন বিদেশি কূটনীতিকরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন বিদেশি কূটনীতিকরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুমিল্লার সেনানিবাসের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত ময়নামতি কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও স্মরণানুষ্ঠান হয়েছে। আজ শনিবার সকালে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এই

স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত হন। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রির বাংলাদেশ কান্ট্রি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর আব্দুর রহিম সবুজ আজ রাত পৌনে ১০টায় স্মরণানুষ্ঠানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট এলাকার পাশেই প্রায় চার একর বিস্তৃত জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে এই সমাধি ক্ষেত্র। সবুজ ঘাসে মোড়া জমিন, সুসজ্জিত গাছপালা,

আর সমাধিফলকের সযত্ন রক্ষণাবেক্ষণ—সব মিলিয়ে এটি দর্শনার্থীর মনে এক গভীর ছাপ ফেলে। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে ১৯৪১ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধি রয়েছে। এখানে সমাহিত সেনাদের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাজ্যের ৩৫৭, কানাডার ১২, অস্ট্রেলিয়ার ১২, নিউজিল্যান্ডের চার, অবিভক্ত ভারতের ১৭১, রোডেশিয়ার তিন, পূর্ব আফ্রিকার ৫৬ ও পশ্চিম আফ্রিকার ৮৬ জন। প্রথমে সমাহিত সেনাসংখ্যা ছিল ৭৩৭, কিন্তু জাপানের ২৪ সেনার দেহাবশেষ স্বদেশে ফেরানোর পর বর্তমানে এই মাটিতে শুয়ে আছে ৭১৩ সেনা।

অনুষ্ঠানে ব্রিটিশ হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী পিএসসি, কমান্ডার ১০১ পদাতিক ব্রিগেড।

আজকের স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত কূটনীতিকদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারা কুক, পাকিস্তানের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর সাইয়েদ আহমেদ মারুফ, ভারতের ডিফেন্স অ্যাডভাইজর ব্রিগেডিয়ার এম এস সাবরওয়াল, অস্ট্রেলিয়ার কূটনীতিক নার্দিয়া সিম্পসন, কানাডার প্রতিনিধি মার্কাস ডেভিস, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, ইতালির রাষ্ট্রদূত অ্যান্টোনিও আলেসান্দ্রো, স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল সিস্টিয়াগা, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হাকন আরাল্ড গুলব্রান্ডসে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি মাইকেল মিলার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি মেগান বোল্ডিন, ডেনমার্কের প্রতিনিধি অ্যান্ডারস বি. কার্লসন এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের স্টিফেন ফোর্বস। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি কমান্ডার, ১০১ পদাতিক ব্রিগেড; অধিনায়ক, ৬ ক্যাভালরি; অধিনায়ক, ৩৩ মিলিটারি পুলিশসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের পরিবার ও বংশধররা। সব মিলিয়ে মোট ১৮৪ জন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

আজ সকাল ১০টায় এই স্মরণানুষ্ঠান শুরু হয়। জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, স্মরণ সংগীত পরিবেশনা, দুই মিনিট নীরবতা পালন, পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং প্রার্থনা ও স্মৃতিচারণের মাধ্যমে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে অনুষ্ঠান শেষ হয়। ট্যুরিস্ট পুলিশ কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তারা দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা ও সহায়তা নিশ্চিত করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে তারাকান্দায় র‍্যালি

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় শনিবার বর্ণাঢ্য র‍্যালি। ছবি: আজকের পত্রিকা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় শনিবার বর্ণাঢ্য র‍্যালি। ছবি: আজকের পত্রিকা

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলা শহরে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আয়োজনে র‍্যালি ও সমাবেশ হয়। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর তারাকান্দা) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী, উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও তারাকান্দা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন তালুকদারের নেতৃত্বে এ র‍্যালিটি শহর প্রদক্ষিণ করে।

এ আগে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালামের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঈশ্বরগঞ্জ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ও উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু, ফুলপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান, তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুস সালাম তালুকদার, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম কামাল, উত্তর জেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি হযরত আহমেদ সাকিব, উত্তর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরুজ্জামান সোহেল ও সাধারণ সম্পাদক সুজা উদ্দিন সুজা প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জাকসু আর জকসু হলে বাকসু কেন দুই প্রতিষ্ঠানের?

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
‘বাকসু’ নাম বিএম কলেজের ঐতিহ্য উল্লেখ করে বরিশাল প্রেসক্লাবে সাবেক শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা
‘বাকসু’ নাম বিএম কলেজের ঐতিহ্য উল্লেখ করে বরিশাল প্রেসক্লাবে সাবেক শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ছাত্র সংসদের নাম বাকসু রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে। কেননা বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ বাকসু নামে প্রতিষ্ঠিত ১৯৫২ সালে। তাই বাকসু রক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিএম কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা। শনিবার সংবাদ সম্মেলন ও অধ্যক্ষের সঙ্গে সভা করেছেন বাকসুর সাবেক ছাত্রনেতারা।

সভায় বাকসুর নাম কেবল বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের উল্লেখ করে তা বজায় রাখার জন্য ববি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে দুপুরে বরিশাল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ‘বাকসু’ নাম বিএম কলেজের ঐতিহ্য উল্লেখ করেছেন বাকসুর সাবেক জিএস আলী আজগর ফকির।

আলী আজগর ফকির বলেন, ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ছাত্র সংসদ দক্ষিণ বাংলার গণ-আন্দোলনের অন্যতম পথপ্রদর্শক ছিল। বরিশাল বিভাগ ঘোষণা, পদ্মা সেতু নির্মাণের দাবি, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ বহু গণমুখী আন্দোলনের সূচনা হয়েছে বাকসুর হাত ধরে।

আলী আজগর ফকির আরও বলেন, বাকসু নামটি এখন শুধু একটি সংগঠনের নাম নয়, এটি একটি ঐতিহাসিক পরিচয়, রাজনৈতিক ধারা ও সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার। অথচ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ছাত্র সংসদের জন্য একই নাম প্রস্তাব করে বিভ্রান্তি ও উত্তেজনার সৃষ্টি করছে।

আলী আজগর ফকির উদাহরণ টেনে বলেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সংক্ষিপ্ত নাম জাকসু, আর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জকসু রাখা হয়েছে, যাতে কোনো বিভ্রান্তি না থাকে। একইভাবে ব্রজমোহন কলেজের ‘বাকসু’ নামের স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়েরও আলাদা নাম নির্ধারণ করা উচিত।

আলী আজগর ফকির আইনি দিক তুলে ধরে বলেন, কোনো নাম যদি দীর্ঘকাল ধরে একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত থেকে সমাজে স্বীকৃতি পায়, তবে তা প্রথাগত অধিকারের আওতাভুক্ত হয়। ঐতিহ্য, ঐতিহাসিক স্বীকৃতি ও দীর্ঘদিনের ব্যবহার—এই চারটি মানদণ্ডে ‘বাকসু’ নামের আইনি ও নৈতিক অধিকার বিএম কলেজের।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাকসুর সাবেক এজিএস মনজুরুল হক জিসান, আবু জফর বাদল, সাবেক ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক হাবিবুর রহমান মিল্টন, সাবেক ম্যাগাজিন সম্পাদক নাজমুল হাসান ছগির প্রমুখ।

সাবেক বাকসু নেতা ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ববির ছাত্র সংসদে বাকসু ব্যবহার হলে কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হবেন তাঁরা।

এ ব্যাপারে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাহাত হোসাইন ফয়সাল বলেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ববির খসড়া গঠনতন্ত্রে বাংলায় ‘বাকসু’ শব্দ ব্যবহার করা হয়নি। তাঁরা উল্লেখ করেছেন, বরিশাল ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন। তবে আলোচনা করলে যে কেউ করতে পারেন।

উল্লেখ্য, ‘বাকসু নিয়ে টানাটানিতে ববি ও বিএম কলেজ’ শিরোনামে গত ২৬ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিদেশ গমনে ইচ্ছুক প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণে কিশোরগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রশিক্ষণার্থীর হাতে পুরস্কার তুলে দেন জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান। ছবি: আজকের পত্রিকা
প্রশিক্ষণার্থীর হাতে পুরস্কার তুলে দেন জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিদেশ গমনে ইচ্ছুক প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ ও ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার; বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হলো তারুণ্যের উৎসব। আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এ তারুণ্যের উৎসব হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে রেমিট্যান্স। কিন্তু দূরপ্রবাসে অনেকে দক্ষতা ও ভাষাজ্ঞানের অভাবে কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত উপার্জন করতে পারেন না। দক্ষতা প্রবাসজীবনে সাফল্যের ভিত্তি গড়ে দেয়। তাই ভাষাজ্ঞানসহ দক্ষতা অর্জন খুবই জরুরি।

কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জাভেদ রহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত। তারুণ্যের উৎসবে অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে প্রবন্ধ ও কুইজ—এই দুই ক্যাটাগরিতে মোট ছয় প্রশিক্ষণার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়। তাঁদের হাতে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান পুরস্কার তুলে দেন।

এর আগে জেলা প্রশাসক বিদেশ গমনে ইচ্ছুক কর্মীদের তিন দিন মেয়াদি ওরিয়েন্টশন কোর্সে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং তাদের বিভিন্ন সমস্যার ব্যাপারে খোঁজখবর নেন ও সেসব সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত