গাজীপুরের শ্রীপুরে পুরাতা বিল রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ভুক্তভোগী শতাধিক কৃষক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। জোর করে বিলের মুখে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের বরকুল গ্রামের শতাধিক কৃষক পুরাতা বিলের পাড়ের রাস্তায় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন।
মানববন্ধনে ভুক্তভোগী কৃষক জালালউদ্দিন বলেন, ‘পুরাতা বিলের প্রায় ১৫০ বিঘা জমি রয়েছে। যে জমিতে শুধু বোরো ধান রোপণ করা হয়। এই ধান দিয়ে সারা বছরের সংসার চলে এই বিলের কৃষকদের পরিবারের। হঠাৎ করে কাওসার মোড়লসহ কয়েকজন জোর করে বিলের মুখে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করার চেষ্টা করছে। আমরা বাঁধ নির্মাণে বাধা দিয়েছি। তবুও তারা থামছে না। তাই বাধ্য হয়ে মানববন্ধনে মিলিত হয়ে প্রতিবাদ করছি।’
একই গ্রামের কৃষক আব্দুল্লাহ বলেন, ‘বিলের মুখে বাঁধ দিয়ে মাছের চাষ করলে আমাদের মাঝিপাড়া চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি ঝুঁকির মুখে পড়বে। উপজেলার মধ্যে মাঝিপাড়া যাতায়াতের জন্য বিকল্প কোনো সড়ক নেই। বহুদিন পর রাস্তা পেয়েছি। বিলের মুখে বাঁধ দিয়ে রাস্তাটি খুবই ঝুঁকিতে পড়বে। বিলের পাড়ের কৃষি জমি, ঘর-বাড়ি, গাছ-পালা ভেঙে পড়বে। আমরা বিলের পাড় রক্ষার দাবি জানাই।’
একই বিলের কৃষক ইমান আলী বলেন, ‘অল্প জমিতে যে পরিমাণ ধান উৎপাদন হয় সেই ধানে খেয়ে পড়ে চলে সংসার। আমরা এককালীন কিছু টাকা পেলে তো আর সারা বছর চলতে পারব না। তা ছাড়া মাছের চাষ করলে জমির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হয়ে যায়। পরে এই জমিতে আর ফসল উৎপাদন হয় না।’
এ বিষয়ে বক্তব্য নিতে অভিযুক্ত কাওসার মোড়লের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ‘কৃষি জমি বন্ধ করে মাছ চাষ এটা ঠিক না। বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ধানের গুরুত্ব খুবই বেশি। তা ছাড়া মাছ চাষে জমিতে যে ধরনের খাদ্য ব্যবহার করা হয়, সে জন্য জমির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হয়। এ বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শোভন রাংসা বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে পুরাতা বিল রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ভুক্তভোগী শতাধিক কৃষক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। জোর করে বিলের মুখে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের বরকুল গ্রামের শতাধিক কৃষক পুরাতা বিলের পাড়ের রাস্তায় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন।
মানববন্ধনে ভুক্তভোগী কৃষক জালালউদ্দিন বলেন, ‘পুরাতা বিলের প্রায় ১৫০ বিঘা জমি রয়েছে। যে জমিতে শুধু বোরো ধান রোপণ করা হয়। এই ধান দিয়ে সারা বছরের সংসার চলে এই বিলের কৃষকদের পরিবারের। হঠাৎ করে কাওসার মোড়লসহ কয়েকজন জোর করে বিলের মুখে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করার চেষ্টা করছে। আমরা বাঁধ নির্মাণে বাধা দিয়েছি। তবুও তারা থামছে না। তাই বাধ্য হয়ে মানববন্ধনে মিলিত হয়ে প্রতিবাদ করছি।’
একই গ্রামের কৃষক আব্দুল্লাহ বলেন, ‘বিলের মুখে বাঁধ দিয়ে মাছের চাষ করলে আমাদের মাঝিপাড়া চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি ঝুঁকির মুখে পড়বে। উপজেলার মধ্যে মাঝিপাড়া যাতায়াতের জন্য বিকল্প কোনো সড়ক নেই। বহুদিন পর রাস্তা পেয়েছি। বিলের মুখে বাঁধ দিয়ে রাস্তাটি খুবই ঝুঁকিতে পড়বে। বিলের পাড়ের কৃষি জমি, ঘর-বাড়ি, গাছ-পালা ভেঙে পড়বে। আমরা বিলের পাড় রক্ষার দাবি জানাই।’
একই বিলের কৃষক ইমান আলী বলেন, ‘অল্প জমিতে যে পরিমাণ ধান উৎপাদন হয় সেই ধানে খেয়ে পড়ে চলে সংসার। আমরা এককালীন কিছু টাকা পেলে তো আর সারা বছর চলতে পারব না। তা ছাড়া মাছের চাষ করলে জমির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হয়ে যায়। পরে এই জমিতে আর ফসল উৎপাদন হয় না।’
এ বিষয়ে বক্তব্য নিতে অভিযুক্ত কাওসার মোড়লের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ‘কৃষি জমি বন্ধ করে মাছ চাষ এটা ঠিক না। বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ধানের গুরুত্ব খুবই বেশি। তা ছাড়া মাছ চাষে জমিতে যে ধরনের খাদ্য ব্যবহার করা হয়, সে জন্য জমির উর্বরতা শক্তি নষ্ট হয়। এ বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শোভন রাংসা বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
৮ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
১২ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে