আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাজধানীর তুরাগের কামারপাড়া এলাকায় অ্যাসিড নিক্ষেপ করে ছিনতাইয়ের ঘটনায় এক পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তুরাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতের নাম নাঈম ওরফে বাবু (১৯)। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ সদর থানার চরদুর্লভা গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) তালেবুর রহমান।
ঘটনার বর্ণনায় ডিসি বলেন, ২১ নভেম্বর সকালে সাথী রানী (৩৬) তাঁর শিশুসন্তান বিজু রানীকে (২) নিয়ে কামারপাড়া বাজার থেকে কামারপাড়া পুরাতন থানা রোডের তারা মার্কেটের কাছে তাঁর ভাশুরের বাসায় যাচ্ছিলেন। বাসার গেটের সামনে পৌঁছালে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি সাথী রানীকে রহিম নামক কারও পরিচয় জানেন কি না জানতে চান।
সাথী রানী কোনো উত্তর দেওয়ার আগেই অজ্ঞাত ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে থাকা একটি বোতল থেকে সাথী রানী ও বিজু রানীর মুখে অ্যাসিড স্প্রে করে। এতে সাথী রানীর মুখের কিছু অংশ এবং বিজু রানীর শরীরের কিছু অংশ ঝলসে যায়। এরপর অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সাথী রানীর গলার সোনার চেইন ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়।
এ সময় সাথী রানী ও বিজু রানী চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে তাঁদের গুরুতর আহত অবস্থায় উত্তরার শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে তাঁদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়। এ ঘটনায় সাথী রানীর ভাশুর চিবাস কুমার হালদারের অভিযোগের ভিত্তিতে ২২ নভেম্বর তুরাগ থানায় মামলা করেন।
মামলাটি তদন্তকালে ভুক্তভোগীর দেওয়া আসামির বর্ণনা, ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ এবং প্রযুক্তির সহায়তায় পুলিশ নাঈমকে শনাক্ত করে। পরবর্তী সময় গতকাল বুধবার তুরাগ থানার একটি দল অভিযান পরিচালনা করে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেপ্তারকৃত নাঈম একজন পেশাদার ছিনতাইকারী। যিনি দীর্ঘদিন ধরে তুরাগ এলাকায় ছিনতাইয়ের কাজে জড়িত ছিলেন। ঘটনার দিন সে সাথী রানী ও বিজু রানীর গলায় থাকা চেইন ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে অ্যাসিড নিক্ষেপ করেন।
রাজধানীর তুরাগের কামারপাড়া এলাকায় অ্যাসিড নিক্ষেপ করে ছিনতাইয়ের ঘটনায় এক পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির তুরাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতের নাম নাঈম ওরফে বাবু (১৯)। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ সদর থানার চরদুর্লভা গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) তালেবুর রহমান।
ঘটনার বর্ণনায় ডিসি বলেন, ২১ নভেম্বর সকালে সাথী রানী (৩৬) তাঁর শিশুসন্তান বিজু রানীকে (২) নিয়ে কামারপাড়া বাজার থেকে কামারপাড়া পুরাতন থানা রোডের তারা মার্কেটের কাছে তাঁর ভাশুরের বাসায় যাচ্ছিলেন। বাসার গেটের সামনে পৌঁছালে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি সাথী রানীকে রহিম নামক কারও পরিচয় জানেন কি না জানতে চান।
সাথী রানী কোনো উত্তর দেওয়ার আগেই অজ্ঞাত ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে থাকা একটি বোতল থেকে সাথী রানী ও বিজু রানীর মুখে অ্যাসিড স্প্রে করে। এতে সাথী রানীর মুখের কিছু অংশ এবং বিজু রানীর শরীরের কিছু অংশ ঝলসে যায়। এরপর অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সাথী রানীর গলার সোনার চেইন ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়।
এ সময় সাথী রানী ও বিজু রানী চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে তাঁদের গুরুতর আহত অবস্থায় উত্তরার শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে তাঁদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়। এ ঘটনায় সাথী রানীর ভাশুর চিবাস কুমার হালদারের অভিযোগের ভিত্তিতে ২২ নভেম্বর তুরাগ থানায় মামলা করেন।
মামলাটি তদন্তকালে ভুক্তভোগীর দেওয়া আসামির বর্ণনা, ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ এবং প্রযুক্তির সহায়তায় পুলিশ নাঈমকে শনাক্ত করে। পরবর্তী সময় গতকাল বুধবার তুরাগ থানার একটি দল অভিযান পরিচালনা করে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেপ্তারকৃত নাঈম একজন পেশাদার ছিনতাইকারী। যিনি দীর্ঘদিন ধরে তুরাগ এলাকায় ছিনতাইয়ের কাজে জড়িত ছিলেন। ঘটনার দিন সে সাথী রানী ও বিজু রানীর গলায় থাকা চেইন ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে অ্যাসিড নিক্ষেপ করেন।
পঞ্চগড়ে ছাত্রদল কর্মী জাবেদ উমর জয় হত্যার মামলার প্রধান আসামি আলামিন ও তার ভাই আকাশকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত গত শুক্রবার তাদের চট্টগ্রামের গোয়ালপাড়া এলাকা থেকে আটক করা হয়। পরে গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে পঞ্চগড়ে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয় তাদের।
৫ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর হায়দারাবাদ এলাকায় ঝুটের গুদামে লাগা আগুন ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিটের সাড়ে তিন ঘণ্টার চেষ্টার পর ভোর তিনটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুনে চারটি গুদাম ও গুদামের ভেতরে থাকা বিপুল পরিমাণ মালামাল পুড়ে গেছে।
১৬ মিনিট আগেনাটোরে মাদকাসক্তি নিয়ে পারিবারিক কলহের জেরে বাবা শহিদুল ইসলামের হাতে ছেলে শরিফুল ইসলামের (৩০) মৃত্যু হয়েছে। বাবা ধারালো অস্ত্র দিয়ে ছেলের ঘাড়ে আঘাত করলে তিনি মারা যান। ঘটনার পর থেকে বাবা শহিদুল ইসলাম পলাতক রয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাতটার দিকে উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের শীতলগ্রামের বাগুরার বিলের ধারে তাঁর লাশ দেখতে পান স্থানীয় লোকজন। পরে পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।
৩৯ মিনিট আগে