আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের স্থলে একজনও নেই। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারি না থাকাসহ রয়েছে আরও কিছু সংকট ও অব্যবস্থাপনা। গত বুধবার সরেজমিন হাসপাতাল ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রামীণ জনপদের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০১২ সালে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি ২০১৫ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন মন্ত্রী ও মধুপুর-ধনবাড়ীর সংসদ সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। করোনা মহামারিতে প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কিন্তু দিন দিন যে প্রতিষ্ঠানের সেবা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা, সেই প্রতিষ্ঠান আজ স্বাভাবিক সেবাটুকু দিতেও ব্যর্থ হচ্ছে।
উপজেলার ১ লাখ ৮৩ হাজার ২৮৩ জন অধিবাসীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ২০ জন চিকিৎসক থাকার কথা। সেখানে একজনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। ১০ জন চিকিৎসক পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন। নার্স, ওয়ার্ডবয়, প্যাথলজিস্ট, রেডিওলজিস্টসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মচারী থাকলেও নেই চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। আউটসোর্সিংয়ের ভিত্তিতে ২৪ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু বেতন অনিয়মিত হওয়ায় তারাও কাজে অনিয়মিত। তাই অপর্যাপ্ত জনবল দিয়েই সেবা দিতে হচ্ছে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা।
গত বুধবার ৫০ শয্যা ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা পৌনে ২টা পর্যন্ত অবস্থান করে ব্যাপক অব্যবস্থাপনা চোখে পড়ে। পৃথক কাউন্টারে নারী-পুরুষকে টিকিট দেওয়া হলেও বহির্বিভাগ পুরুষ কক্ষেই নারী ও পুরুষদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বহির্বিভাগ মহিলা কক্ষে রাখা হয়েছে মোটরসাইকেল ও সাইকেল। প্যাথলজি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যাথলজিস্ট মো. সাইফুল ইসলামের পরিবর্তে সেখানে আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বিপ্লবকে দেখা যায়।
আবার প্যাথলজির সামনে রোগী আসামাত্র একশ্রেণির দালাল তাদের ফুসলিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সমৃদ্ধ ওই প্যাথলজি বিভাগ ওই দিন অনধিক ১০ জন রোগীকে সেবা দিয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি থাকার পরও বন্ধ রয়েছে এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম ও অপারেশন থিয়েটার। এক্স-রে বিভাগের রেডিওলজিস্ট হাবিবুর রহমান ছিলেন অনুপস্থিত। আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আদিরা সুলতানা হাসপাতালে আসার কিছুক্ষণ পরই প্রাইভেটকারযোগে হাসপাতাল ত্যাগ করে আর ফিরে আসেননি।
উপজেলার আমবাগান এলাকার আরেফিন তাঁর স্বজনকে নিয়ে রিপোর্ট দেখানোর জন্য ১১টা ৪০ মিনিট থেকে দেড়টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যেতে বাধ্য হন। দন্ত চিকিৎসক, ইউনানি বিভাগের চিকিৎসককে রোগীদের সেবা দিতে দেখা গেছে।
প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নেওয়া চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা অনুপস্থিত থাকেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এ অব্যবস্থাপনার মধ্যেও বহির্বিভাগে ডা. আদনান আহসান চৌধুরী, ডা. সেলিম আলদ্বীন ও রেজওয়ানা জাহান নিলয়কে বিরামহীন চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে। ডা. আদনান আহসান চৌধুরী বলেন, ‘১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও একজনও নেই। কষ্ট হলেও রোগীদের চাপ সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু দুর্ঘটনার শিকার রোগীদের নিয়ে আমাদের হিমশিম খেতে হয় সার্জন না থাকায়। আমার ও দু-একজনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই সেই সেবা দিয়ে থাকি। উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য অন্যত্র পাঠানো ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। তা ছাড়া চতুর্থ শ্রেণির কোনো কর্মচারী বরাদ্দ নেই। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে নিয়োগপ্রাপ্তরা গত জুন থেকে বেতনভাতা পান না। তাই তাঁরা দায়িত্বে অবহেলা করেন। এদিকে চিকিৎসক সংকট তো আছেই। তারপরও সাধ্যের মধ্যে যতটুকু সেবা দেওয়া যায়, ততটুকু দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। জনবলের সংকট কাটলে সেবা বাড়বে।’
এ বিষয়ে ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আজিজুল হক বলেন, ‘ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসকের শূন্য পদ পূরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। তা ছাড়া আউটসোর্সিংয়ে নেওয়া কর্মচারীদের কাজে অনিয়মিত থাকার বিষয়টি জানা ছিল না। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের স্থলে একজনও নেই। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারি না থাকাসহ রয়েছে আরও কিছু সংকট ও অব্যবস্থাপনা। গত বুধবার সরেজমিন হাসপাতাল ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রামীণ জনপদের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০১২ সালে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি ২০১৫ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন মন্ত্রী ও মধুপুর-ধনবাড়ীর সংসদ সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। করোনা মহামারিতে প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। কিন্তু দিন দিন যে প্রতিষ্ঠানের সেবা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা, সেই প্রতিষ্ঠান আজ স্বাভাবিক সেবাটুকু দিতেও ব্যর্থ হচ্ছে।
উপজেলার ১ লাখ ৮৩ হাজার ২৮৩ জন অধিবাসীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ২০ জন চিকিৎসক থাকার কথা। সেখানে একজনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। ১০ জন চিকিৎসক পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন। নার্স, ওয়ার্ডবয়, প্যাথলজিস্ট, রেডিওলজিস্টসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মচারী থাকলেও নেই চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। আউটসোর্সিংয়ের ভিত্তিতে ২৪ জন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু বেতন অনিয়মিত হওয়ায় তারাও কাজে অনিয়মিত। তাই অপর্যাপ্ত জনবল দিয়েই সেবা দিতে হচ্ছে বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা।
গত বুধবার ৫০ শয্যা ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা পৌনে ২টা পর্যন্ত অবস্থান করে ব্যাপক অব্যবস্থাপনা চোখে পড়ে। পৃথক কাউন্টারে নারী-পুরুষকে টিকিট দেওয়া হলেও বহির্বিভাগ পুরুষ কক্ষেই নারী ও পুরুষদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। বহির্বিভাগ মহিলা কক্ষে রাখা হয়েছে মোটরসাইকেল ও সাইকেল। প্যাথলজি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্যাথলজিস্ট মো. সাইফুল ইসলামের পরিবর্তে সেখানে আউটসোর্সিংয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বিপ্লবকে দেখা যায়।
আবার প্যাথলজির সামনে রোগী আসামাত্র একশ্রেণির দালাল তাদের ফুসলিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সমৃদ্ধ ওই প্যাথলজি বিভাগ ওই দিন অনধিক ১০ জন রোগীকে সেবা দিয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি থাকার পরও বন্ধ রয়েছে এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম ও অপারেশন থিয়েটার। এক্স-রে বিভাগের রেডিওলজিস্ট হাবিবুর রহমান ছিলেন অনুপস্থিত। আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আদিরা সুলতানা হাসপাতালে আসার কিছুক্ষণ পরই প্রাইভেটকারযোগে হাসপাতাল ত্যাগ করে আর ফিরে আসেননি।
উপজেলার আমবাগান এলাকার আরেফিন তাঁর স্বজনকে নিয়ে রিপোর্ট দেখানোর জন্য ১১টা ৪০ মিনিট থেকে দেড়টা পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যেতে বাধ্য হন। দন্ত চিকিৎসক, ইউনানি বিভাগের চিকিৎসককে রোগীদের সেবা দিতে দেখা গেছে।
প্যাথলজির জন্য প্রয়োজনীয় ওয়াশ ব্লকের টেপগুলো অচল, বেসিন নোংরা। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী। ওয়ার্ডগুলোর পরিবেশও নোংরা। বেলা দেড়টার দিকে শিপু নামের এক নারীকে তৃতীয় তলায় ঝাড়ু দিতে দেখা গেছে। চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটে পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্য বর্ধন করা এলাকাগুলোও মলিন হয়ে আছে। বেতন-ভাতা অনিয়মিত থাকায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নেওয়া চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা অনুপস্থিত থাকেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এ অব্যবস্থাপনার মধ্যেও বহির্বিভাগে ডা. আদনান আহসান চৌধুরী, ডা. সেলিম আলদ্বীন ও রেজওয়ানা জাহান নিলয়কে বিরামহীন চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে। ডা. আদনান আহসান চৌধুরী বলেন, ‘১০ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও একজনও নেই। কষ্ট হলেও রোগীদের চাপ সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু দুর্ঘটনার শিকার রোগীদের নিয়ে আমাদের হিমশিম খেতে হয় সার্জন না থাকায়। আমার ও দু-একজনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই সেই সেবা দিয়ে থাকি। উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার জন্য অন্যত্র পাঠানো ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহনাজ সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নেই। তা ছাড়া চতুর্থ শ্রেণির কোনো কর্মচারী বরাদ্দ নেই। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে নিয়োগপ্রাপ্তরা গত জুন থেকে বেতনভাতা পান না। তাই তাঁরা দায়িত্বে অবহেলা করেন। এদিকে চিকিৎসক সংকট তো আছেই। তারপরও সাধ্যের মধ্যে যতটুকু সেবা দেওয়া যায়, ততটুকু দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। জনবলের সংকট কাটলে সেবা বাড়বে।’
এ বিষয়ে ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. আজিজুল হক বলেন, ‘ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসকের শূন্য পদ পূরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। তা ছাড়া আউটসোর্সিংয়ে নেওয়া কর্মচারীদের কাজে অনিয়মিত থাকার বিষয়টি জানা ছিল না। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বগুড়া ডিবি পুলিশের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ইকবাল বাহার এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ’মতিন সরকারের বিরুদ্ধে ডজনখানেক হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র, মাদক আইনেও একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন করে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ায় তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। জেলা ডিবির একটি টিম গোপন সংবাদে
৮ মিনিট আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বোরহানউদ্দিন উপজেলা শাখার সিদ্ধান্ত মোতাবেক, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে দেউলা ইউনিয়ন শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মো: রাকিব ব্যাপারি ও একই উপজেলার টবগী ইউনিয়ন শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: তুহিন ফরাজীকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সাংগঠন
১০ মিনিট আগেশনিবার (২১ জুন) রাত পৌনে ১০টার দিকে জহুরপুর বেলপাড়া সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ওই বিজিবি সদস্যকে হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু।
২৬ মিনিট আগেভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে